Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ভিসা না নেওয়ার অজুহাতে উল্টো ৫ লাখ টাকা জরিমানা
    জাতীয়

    ভিসা না নেওয়ার অজুহাতে উল্টো ৫ লাখ টাকা জরিমানা

    Saiful IslamMay 13, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বিশ্বকাপ ফুটবলে জার্মানির বিরুদ্ধে জেতার পর জাপানিরা স্টেডিয়ামের গ্যালারি পরিষ্কার করেছিলেন। কোস্টা রিকার কাছে হেরে যাওয়ার পরও একই কাজ করেছিলেন। এসব নিয়ে অন্য দেশের মতো বাংলাদেশেও কম মাতামাতি হয়নি। জাপানিরা ছোটবেলা থেকেই শেখে সবকিছু পরিষ্কার রাখতে। এই জাপান বাংলাদেশকে সবচেয়ে বেশি মানবিক সহায়তা দেয়। এ দেশে বিনিয়োগেও তারা খুব একটা পিছিয়ে নেই। কিন্তু বাংলাদেশ পিছিয়ে থাকে।

    জাপানিদের এ দেশের দেওয়ার তেমন কিছুই নেই। কিন্তু ভিসার মতো ন্যূনতম যে সুযোগ নির্দিষ্ট সময়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের এ দেশে বিনিয়োগ করার অনুরোধ করা হয়, তা-ও সময়মতো নিশ্চিত করা যায় না।

    ২১ কর্মদিবসের মধ্যে ভিসা নিরাপত্তা ছাড়পত্র না পেলে ধরে নেওয়া হবে তা পাওয়া গেছে এবং ভিসা ইস্যু করা হবে। এমন নিশ্চয়তার বিধিবিধান করে বিনিয়োগে তাদের আস্থা অর্জনের চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু ওই যে কাজির গরু কেতাবে আছে, গোয়ালে নেই। নিয়ম আছে সরকারের বিধিতে, বাস্তবে নেই। ২১ দিনের কাজ হয় না ১০ মাসেও।

    এখানেই শেষ নয়, সময়মতো ভিসা না নেওয়ার অজুহাত দেখিয়ে তাদের ৫ লাখ টাকা অতিরিক্ত চার্জ (জরিমানা) করা হয়। সমুদ্রবন্দর, বিমানবন্দর এমনকি স্থলবন্দরে কার্গো খালাসে এশিয়ায় বাংলাদেশের অবস্থান তলানিতে। বন্দরের ব্যবস্থাপনায় পরিবর্তন আনার তাগিদ দিয়েছে জাপান। এ ছাড়া গ্যাস সরবরাহ, রেমিট্যান্স পাঠানো ও বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পদের রেজিস্ট্রেশনসহ বিনিয়োগের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে এশিয়ার শিল্পোন্নত এ দেশটি।

    এ দেশে জাপানের ব্যবসায়ী-কর্মীরা যেসব সমস্যা মোকাবিলা করেন তা নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে গত ৭ ফেব্রুয়ারি একটি বৈঠক হয়। বাংলাদেশ-জাপান পাবলিক প্রাইভেট যৌথ অর্থনৈতিক সংলাপের (পিপিইডি) অধীনে বিনিয়োগ পরিবেশ উন্নতির জন্য ওয়ার্কিং গ্রুপের ওটা ছিল সপ্তম বৈঠক। বৈঠকে বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষ বেজা, বেপজা, বিডা, এনবিআর, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আলোচিত বিভিন্ন বিষয়ে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য কার্যবিবরণী গত ২১ এপ্রিল সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোতে পাঠানো হয়।

    বাংলাদেশ ইকোনমিক জোন অথরিটির (বেজা) নির্বাহী চেয়ারম্যান শেখ ইউসুফ হারুন এক প্রশ্নের জবাবে দেশ রূপান্তরকে বলেন, ‘বিনিয়োগকারীদের সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হয়। তাদের কিছু সমস্যার সমাধান করা হয়েছে। আর কিছু সমস্যা নিয়ে সংশ্লিষ্ট দপ্তর অগ্রাধিকারভিত্তিতে কাজ করছে।’

    বৈঠকে জাপান কী কী বিষয় তুলে ধরেছেতা জানতে চাইলে ওই বৈঠকে অংশ নেওয়া কর্মকর্তা ও ব্যবসায়ীরা নানা তথ্য জানান। এসবের সঙ্গে মিল পাওয়া যায় কার্যবিবরণীর তথ্যেরও। নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন ব্যবসায়ী ও কর্মকর্তা জানান, বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা করা হয়। সরকারপ্রধান থেকে শুরু করে অন্যান্য নীতিনির্ধারক সরাসরি বিনিয়োগসহ যেকোনো ধরনের বিনিয়োগ আনার জন্য কঠিন শ্রম দেন। কিন্তু যেসব কর্মকর্তার হাতে দাপ্তরিক কাজ তারা সময়মতো তা না করলে বিনিয়োগ আসবে না। যারা এসেছে, তাদেরও আস্থায় রাখা যাবে না। তাদের সঙ্গে সৎ আচরণ করতে হবে। কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে নিয়মের ব্যত্যয় ঘটছে জাপানের সঙ্গে। শুধু জাপান নয়, অন্য বিনিয়োগকারীরাও একই ধরনের সমস্যা মোকাবিলা করছেন। এভাবে চলতে থাকলে বিনিয়োগ অঞ্চল, বিনিয়োগ কর্তৃপক্ষের উদ্দেশ্য পূরণ ব্যাহত হবে।

    নিয়ম মানা হচ্ছে না

    বৈঠকে উপস্থিত একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২০১৯ সালের বিডা গাইডলাইন অনুযায়ী, ‘সিকিউরিটি ক্লিয়ারেন্স অথরিটি’ বা নিরাপত্তা ছাড়পত্র কর্তৃপক্ষ ২১ কর্মদিবসের মধ্যে তদন্ত শেষ করে বিডার কাছে ছাড়পত্র হস্তান্তর করবে। এ সময়ের মধ্যে কোনো আপত্তি জানাতে না পারলে ধরে নেওয়া হবে তদন্তে আপত্তি জানানোর মতো কিছু পায়নি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ। ২১ দিন পর নিরাপত্তা সনদ অনুমোদন হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হবে। জাপান দূতাবাসের কর্মকর্তারা ওই বৈঠকে বলেছেন, আগে কবে নিরাপত্তা ছাড়পত্র পাওয়া যাবে তার কোনো নির্দিষ্ট সময় ছিল না। সেই তুলনায় ২১ কর্মদিবসে নিরাপত্তা ছাড়পত্র দেওয়ার নিয়ম করা হয়। বিনিয়োগের জন্য এটা একটা বড় পরিবর্তন। কিন্তু নতুন গাইডলাইন কার্যকর হওয়ার পরও ২১ কর্মদিবসের বাধ্যবাধকতা মানা হচ্ছে না।

    ৫ লাখ টাকা অতিরিক্ত চার্জ

    নিরাপত্তা ছাড়পত্রসহ ভিসা প্রক্রিয়ার দীর্ঘ সময় নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে জাপান; অর্থাৎ সময়মতো আবেদন নিষ্পত্তি না হওয়ায় তাদের অতিরিক্ত করের মুখে ঠেলে দেওয়া হচ্ছে। বৈঠকে সুনির্দিষ্টভাবে জানানো হয়, গত বছর একজন জাপানি নাগরিক বি ভিসা (বিজনেস ভিসা) নিয়ে বাংলাদেশে আসেন। তিনি ব্যবসায়িক কাজেই এ দেশে আসেন। তার বি ভিসা ই ভিসায় (এমপ্লয়মেন্ট ভিসা) রূপান্তর করার জন্য যথাযথ নিয়মে আবেদন করেন। কিন্তু নিরাপত্তা ছাড়পত্র প্রক্রিয়া চলাকালে ওয়ার্ক পারমিট ছাড়া অবস্থান করায় তাকে অতিরিক্ত ৫ লাখ টাকা চার্জ করা হয়।

    বৈঠকে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের কর্মকর্তারা জানান, আয়কর আইন অনুযায়ী যদি কোনো ব্যক্তি বিদেশি নাগরিককে নিয়োগ করে এবং পূর্বানুমতি ছাড়া তিনি এ দেশে অবস্থান করেন, তাহলে তাকে ৫০ শতাংশ কর অথবা ৫ লাখ টাকা, যা বেশি তা অতিরিক্ত কর হিসেবে পরিশোধ করতে হবে। বি ভিসা নিয়ে বাংলাদেশে কাজ করা যাবে না। বিদেশি নাগরিকদের যথাযথ ভিসা ও ওয়ার্ক পারমিট নিয়ে এ দেশে কাজ করতে হবে। বিদেশিরা বি ভিসায় এসে যথাযথ ওয়ার্ক পারমিট না নিয়েই এ দেশে কাজ করছেন। যখন সুরক্ষা সেবা বিভাগ এ ধরনের ঘটনা দেখতে পায়, তখন আয়কর আইনের ধারা অনুযায়ী অতিরিক্ত কর আরোপ করে। এ অবস্থায় সংশ্লিষ্ট কোম্পানিকে বিডার সঙ্গে যোগাযোগের পরামর্শ দেওয়া হয়।

    দ্রুত ই ভিসা ইস্যু করার অনুরোধ

    গত বছর জাপানের একটি কোম্পানি ঢাকায় সংযোগ অফিস খোলে। তাদের কর্মীদের ওয়ার্ক পারমিটও ছিল। যথা নিয়মে তাদের নিরাপত্তা সনদের জন্য আবেদন করা হয়। কিন্তু ১০ মাসেও তারা নিরাপত্তা সনদ পায়নি। ওই অফিস জাপানে এ দেশে থেকে তৈরি পোশাক রপ্তানি করে। বৈঠকে জাপানি বিনিয়োগকারীরা বলেছেন, নিরাপত্তা ছাড়পত্র দ্রুত নিষ্পত্তি হওয়া দরকার। যাতে জাপানিদের প্রতি তিন মাস পর ভিসা নবায়ন করার জন্য জাপানে যেতে না হয়।

    রেমিট্যান্স জাপানে পাঠাতে দেওয়ার অনুরোধ

    বাংলাদেশ চায় বিদেশিরা তাদের বেতন-ভাতা এ দেশের ব্যাংক হিসাবে গ্রহণ করুক। কিন্তু এটাকে বড় বোঝা মনে করে জাপান। প্রবাসী জাপানিদের মতে, এ বিধানটি বাংলাদেশে কাজ করা সব বিদেশির জন্যই একটি সমস্যা। জাপানি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশে আরও বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার স্বার্থে এ বিধান বাতিলের অনুরোধ জানায়। বেতন-ভাতা তাদের জাপানি ব্যাংকের হিসাবে পাঠানোর দাবি জানায়। বাংলাদেশে তাদের ব্যাংক হিসাবে পাঠানোর জন্য তাদের অনুরোধ করা উচিত নয় বলে তারা মনে করেন। বৈঠকে প্রবাসীদের বেতন, ভাতা ও অন্যান্য আর্থিক সুবিধার বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক করার সিদ্ধান্ত হয়।

    শুল্ক ছাড়পত্র নিয়ে সমস্যা

    এয়ার কার্গো আমদানির সময় সংশ্লিষ্ট দেশ থেকে বৈদ্যুতিকভাবে প্রেরিত কার্গো ডেটায় ভুলত্রুটি থাকে। এগুলো সংশোধন করতে গিয়ে নানা সমস্যা মোকাবিলা করতে হয়। এমনকি ছোটখাটো ডেটা সংশোধনের জন্য জরিমানা দিতে হয়। যাতে আমদানিকারকরা বিব্রত হন। ডেটা সংশোধন পদ্ধতির সরলীকরণ প্রয়োজন বলে জানিয়েছে জাপান।

    বৈঠকে রাজস্ব বোর্ডের প্রতিনিধি জানিয়েছেন, ঢাকা কাস্টমস হাউজে পেশাজীবীদের দ্বারা নথি জমা নেওয়া হয়। তাই যেকোনো সংশোধনের জন্য ক্যারিয়ারের মাধ্যমে করা প্রয়োজন। তবে গুরুতর রাজস্ব সংক্রান্ত সমস্যা না হলে কাস্টম হাউজ সমাধান করে দেয়। জাপানি প্রতিনিধিদল রাজস্ব বোর্ডের প্রচেষ্টার কথা স্বীকার করে। সেই সঙ্গে বিলম্ব, অযৌক্তিক জরিমানা এবং অত্যধিক কাগজপত্রের চ্যালেঞ্জগুলো চিহ্নিত করে সেগুলো সমাধান করার তাগিদ দেয়। বৈঠকে উপস্থিত এফবিসিসিআইর প্রতিনিধিও আমদানিকৃত পণ্যসম্ভারের জন্য কাস্টমস ক্লিয়ারেন্স পদ্ধতির জটিলতার বিষয়ে একমত পোষণ করেন।

    গ্যাসের দামের ওপর ১০ শতাংশ সার্ভিস চার্জ

    ২০২৩ সালে গ্যাসের দামের ওপর ১০ শতাংশ সার্ভিস চার্জ বসিয়েছে ইপিজেড কর্তৃপক্ষ। গ্যাসলাইন রক্ষণাবেক্ষণ ও সম্প্রসারণের জন্য মোট গ্যাস বিলের ওপর এ চার্জ ধরা হয়। জাপান এই চার্জ প্রত্যাহার করার অনুরোধ করেছে।

    বন্দর ব্যবহারের সময় কমানোর আর্তি

    বিমানবন্দর ও সমুদ্রবন্দরে কাস্টমস ক্লিয়ারেন্সের সময় কমানোর তাগিদ দিয়েছে জাপান। তারা বলেছে, সমুদ্রবন্দরের ক্লিয়ারেন্স পেতে সময় লাগে ১৬ দিন আর বিমানবন্দরে তা ৮ দিন। এশিয়ান দেশগুলোর মধ্যে এটা খারাপ পারফরম্যান্সের নজির। জবাবে সংশ্লিষ্টরা বৈঠকে জানিয়েছেন, এ সময় কমিয়ে আনার জন্য নানা ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। ২০২৫ সালে এ খাতে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি দেখা যাবে বলে জানানো হয়।

    বুদ্ধিবৃত্তিক সম্পত্তি সমস্যা

    বাজারে নকল পণ্যের উপস্থিতির বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেই। মেধা সম্পত্তির তথ্য পাওয়া যায় না, মেধা সম্পত্তির ট্রেডমার্ক নিবন্ধন পদ্ধতি অত্যন্ত জটিল। এসব সহজ করার অনুরোধ জানায় জাপান।

    দেশে জাপানের বিনিয়োগ

    ২০২২-২৩ অর্থবছরে জাপানের কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে ৭ কোটি ৮৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ (এফডিআই) করেছে, যা ওই অর্থবছরে আসা মোট প্রত্যক্ষ বিদেশি বিনিয়োগের ২ দশমিক ৪ শতাংশ। ওই অর্থবছরে যেসব দেশ থেকে প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এসেছে সেখানে জাপানের অবস্থান ১৩তম। ওই বছর সবচেয়ে বেশি বিনিয়োগ এসেছে যুক্তরাজ্য থেকে, ৫৬ কোটি ৫০ লাখ ডলার। পরের অবস্থানে রয়েছে নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া, যুক্তরাষ্ট্র, সিঙ্গাপুর, নরওয়ে ও হংকং। বাংলাদেশ যে দুটি দেশ থেকে সবচেয়ে বেশি আমদানি করে, সেই ভারত ও চীনের অবস্থান ছিল ৯ম ও ১১তম। সর্বশেষ অর্থবছরে ভারত ও চীন থেকে প্রত্যক্ষ বিনিয়োগ এসেছে যথাক্রমে ১১ কোটি ৯৮ লাখ ৮০ হাজার ডলার ও ৯ কোটি ৩২ লাখ ৪০ ডলার।

    ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত দেশে মোট এফডিআই ছিল ২ হাজার ২৩ কোটি ডলার, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ১ দশমিক ৩ শতাংশ কম। ২০২১-২২ অর্থবছর পর্যন্ত মোট এফডিআই ছিল ২ হাজার ৫০ কোটি ডলার। সর্বশেষ অর্থবছরে বাংলাদেশ থেকে ২৬ কোটি ডলার বিনিয়োগ প্রত্যাহার হয়েছে। সব মিলিয়ে ২০২৩ সালের জুন পর্যন্ত বাংলাদেশে জাপানের নিট বিনিয়োগের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৪৫ কোটি ৩০ লাখ ডলার, যা দেশে আসা নিট প্রত্যক্ষ বিনিয়োগের ২ দশমিক ২ শতাংশ।

    অবশ্য বাংলাদেশে সরাসরি বিনিয়োগে জাপান পিছিয়ে থাকলেও বিভিন্ন প্রকল্প ঋণ ও অনুদানে একক দেশ হিসেবে জাপান শীর্ষে রয়েছে। স্বাধীনতার পর থেকে ২০২২-২৩ অর্থবছর পর্যন্ত জাপানের ঋণ ও অনুদান এসেছে ২০ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলারের। এর মধ্যে প্রকল্পকেন্দ্রিক ঋণ এসেছে ১৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার। বাকিগুলো খাবার ও নিত্যপণ্যের জন্য ঋণ। এ ছাড়া ১ বিলিয়নের বেশি প্রকল্পে অনুদানও রয়েছে জাপানের।

    সরকার সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেসরকারি বিনিয়োগের ওপর আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ হ্রাস করে এবং অনেক ক্ষেত্র উন্মুক্ত করে শিল্প ও বিনিয়োগ নীতি উদারীকরণ করেছে। বিদেশি বিনিয়োগ আনতে বেশ কয়েকটি ক্ষেত্রে প্রণোদনা দিচ্ছে সরকার। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে বিদ্যুৎ উৎপাদনে কর অব্যাহতি, রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণের জন্য আমদানি শুল্ক অব্যাহতি, রপ্তানিমুখী শিল্পের জন্য আমদানি শুল্ক ছাড় ছাড়াও বিভিন্ন শিল্পের জন্য কর অবকাশ সুবিধা রয়েছে। এ ছাড়া দ্বিপক্ষীয় চুক্তির ভিত্তিতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা দ্বৈত কর এড়াতে পারে। শতভাগ রপ্তানিমুখী শিল্প বিনাশুল্কে মূলধনি যন্ত্রপাতি ও স্পেয়ার পার্টস আমদানি করতে পারে। বিনিয়োগকৃত মূলধন, মুনাফা এবং লভ্যাংশ সম্পূর্ণ প্রত্যাবাসনের সুবিধা রয়েছে। বিদেশি প্রতিষ্ঠানগুলোতে শর্তসাপেক্ষে ট্রেড ইউনিয়নসহ শ্রম আইনে বিভিন্ন ছাড় দেওয়া হয়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ৫ অজুহাতে উল্টো জরিমানা টাকা না নেওয়ার ভিসা লাখ
    Related Posts
    Asif

    ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন, পিছিয়ে আসার সুযোগ নেই : আসিফ নজরুল

    August 19, 2025
    BD Biman

    ফ্লাইটে বারবার কারিগরি ত্রুটি দেখা দেওয়ায় বিমানের কঠোর সিদ্ধান্ত

    August 19, 2025
    strom

    সন্ধ্যার মধ্যে ৭ অঞ্চলে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

    August 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    দানব আকৃতির কিং কোবরা

    গাছের মগডাল থেকে ফনা তুললো দানব আকৃতির কিং কোবরা

    ওয়েব সিরিজ

    ওটিটিতে মুক্তি পেল রোমান্সে ভরপুর নতুন ওয়েব সিরিজ, একা দেখুন

    আরিয়ান

    শাহরুখ স্টাইলে হাজির আরিয়ান, প্রেমিকার বিশেষ বার্তা

    টিয়া

    আমের মধ্যে লুকিয়ে আছে টিয়া, খুঁজে দেখুন তো পান কিনা

    Coolie vs War 2 box office

    Coolie vs War 2 Box Office Day 6: Rajinikanth’s Action Drama Leads Hrithik Roshan’s Spy Sequel in Fierce Independence Day Clash

    nid

    যাদের এখনো মেসেজ আসেনি, এখনি বের করুন আপনার NID কার্ড!

    পেইজ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার ২ লাখ সদস্যের লেনদেন সহজ হলো বিকাশ-এ

    NYT Strands hint

    NYT Strands Hint and Answers for August 19, 2025: Puzzle #534 Unpacked and Solved

    aamir

    আমির খানের অবৈধ সন্তান রয়েছে, অভিযোগ ভাই ফয়সালের

    love

    কম বয়সী ছেলেদের প্রতি কেন নারীদের বেশী আকর্ষণ

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.