Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home পাঁচটি প্রশ্ন মায়েদের অবশ্যই করা উচিত
লাইফস্টাইল

পাঁচটি প্রশ্ন মায়েদের অবশ্যই করা উচিত

Shamim RezaMay 12, 20246 Mins Read
Advertisement

লাইফস্টাইল ডেস্ক : মা দিবস। ফেইসবুকে পোস্ট দেখলাম, এই দিনে ফেইসবুকে আম্মা-আম্মা না করে বাস্তবে আম্মাদের সময় দিতে, তাদের কাছাকাছি থাকতে। পোস্ট পড়ে হাইলি মোটিভেটেড হয়ে ছুটে আম্মার কাছে গেলাম। গিয়ে দেখি, আম্মা ডালঘুটনি দিয়ে ডাল নাড়ছেন। কাজের সময়, এই সময়ে আম্মাকে জ্বালানো মানে ডালঘুটনির স্থান বদল; ডালের পাতিল ছেড়ে আমার কপাল। নাহ, এই ভুল করা যাবে না। সিদ্ধান্ত বদলে আম্মার রান্না শেষ হওয়ার অপেক্ষায় মন দিলাম।

ma

পৃথিবীর সবচেয়ে কঠিন কাজ বোধহয় অপেক্ষা করা। এই মূহুর্তে আমাকে সেই কঠিন কাজটি করার সিদ্ধান্ত নিতে হয়েছে, আম্মার জন্য। কারণ ফেইসবুক বলেছে আম্মাদের সময় দিতে। কর্মব্যস্ত হওয়ার কারণে আম্মাকে অত সময় দেওয়া হয় না আমার। আজ দিবো, পুরো সময়টাই আজ আম্মার জন্য বরাদ্দ। ঠিক কয়েক হাজার কোটি বছর পর আম্মার ডাল রান্না শেষ হলো। ঘ্রাণ বেরোচ্ছে। চোখ বুজে টেনে ঘ্রাণ নিলাম। আশ্চর্য, ডালেও আম্মা-আম্মা গন্ধ!

ছোটবেলায় আম্মার আশেপাশে ঘুরঘুর করা আমার একমাত্র কাজ ছিল। বড়ো হয়ে নানান ঝুট-ঝামেলায় আম্মার আশেপাশে ঘুরঘুর করার অবকাশ আর আমি মেলাতে পারিনি। আম্মাও অভ্যস্ত হয়ে গেছেন এই দূরত্বে। আজ এত বছর পর এই ঘুরঘুর করাতে আম্মা সূক্ষ্ণ দৃষ্টিতে আমার দিকে বারবার তাকাচ্ছেন। আম্মার মন হয়ত বুঝে ফেলেছে, কোন এক অভিসন্ধিতে আমার এই আগমন। আম্মা পাত্তা দিলেন না। আগে খেয়ে নিতে বললেন।

খাওয়া-দাওয়ার পাট চুকিয়ে আম্মার সামনে বসে আছি। বসে আছি বললে ভুল হবে। সূক্ষ্ণ চোখে আম্মাকে পরখ করছি। কিছু প্রশ্ন মনে উঁকি দিচ্ছে। ভাবছি, করবো কী করবো না। আম্মার চেহারায় অবশ্য শরতের শুভ্রতা ভর করেছে। কোন কারণে হয়তো আম্মার মন ভালো। কিন্তু প্রশ্নগুলো করার পর কালবৈশাখীর মেঘ ভর করবে কী না এ ব্যাপারে আগাম পূর্বাভাস আমি অন্তত সন্তান হয়ে দিতে পারছি না। আম্মাদের এই এক বৈশিষ্ট। ষড়ঋতুর প্রত্যেকটা রূপ যেন তাদের দেখেই শিখেছে কখন কেমন ব্যবহার করা উচিৎ।

তবে এই মূহুর্তে আমার হাত-পা কাঁপছে। কথা ফোটার পর থেকেই আম্মাকে কোটি কোটি প্রশ্নবাণে জর্জরিত করে ফেলেছিলাম আমরা ভাই-বোনেরা। আম্মাকে কাছে বেশি পাওয়ার কারণেই এই অধিকারবোধটা আমাদের তীব্র ছিল। আমরা ধরেই নিয়েছিলাম, আম্মাকে প্রশ্ন করার অধিকার আছে আমাদের। আমাদের ছেলেবেলার একমাত্র জ্ঞানভাণ্ডার ছিলেন আম্মা। ছিলেন বলছি কেন, এখনও আছেন।

আব্বার সাথে ছোটো থেকেই সখ্যতা কম থাকার কারণে আম্মার কাছেই আমাদের সব আবদার। তবুও প্রশ্নোত্তর পর্ব নিয়ে আম্মাকে এখনও ভয় পাই। আমার ভয় পাওয়া আম্মা টের পেয়ে গেছেন হয়তো। ভাবলেশহীন গলায় বললেন- ‘যা বলার বইলা ফালা’। সাহস পেয়ে আম্মাকে জিজ্ঞাসা করেই বসলাম- ‘প্রথম প্রশ্ন, আম্মা তোমার জীবনের সবচেয়ে বড়ো অর্জন কী? একদম সত্য বলবা’।

আম্মা আকাশের দিকে তাকালেন। আমি খেয়াল করলাম, আমার আম্মার চোখে বয়সের ছাপ। কলিজাটা মোচড় দিয়ে উঠলো। এত গভীরভাবে কতকাল দেখি না আম্মাকে? আম্মার চোখেমুখে হাসি ভেসে উঠল। আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছি আম্মার দিকে। আম্মা হাসিমুখেই বললেন- ‘তোরা তিন ভাইবোনই আমার অর্জন, পড়াশুনা করে যে এতদূর আসলি এইটাও অর্জন’।

‘দ্বিতীয় প্রশ্ন, আম্মা তোমার কেমন লাগছিল যখন আমরা হইছি’? আম্মার মুখভর্তি হাসি। দাঁত কেলিয়ে হাসি না, আম্মার চোখ হাসছে। দুনিয়ার সুন্দরতম দৃশ্য চোখের সামনে দেখার জন্য মনে মনে কয়েকবার আলহামদুলিল্লাহ পড়ে ফেললাম আমি। সেই হাসি নিয়েই আম্মা বলে উঠলেন- ‘তোদের দুই বোনের জন্মের সময় আমি অতটা বুঝি নাই। তবে ছোটোটা হওয়ার আগে বুঝছিলাম। অনেক ভালো লাগছিল।’

একটু জানিয়ে রাখি, আমরা দুই বোন, এক ভাই, ছোটো। আমি মেজো। ছোটো ভাইটাকে আব্বা-আম্মা দু’জনেই যে চোখে হারান সে আমরা দু’বোন হাড়ে হাড়ে টের পাই। আগে খুব জ্বলতো, কেন আম্মা ওকেই বেশি ভালোবাসেন। এখন জ্বলুনি আসে না। বরং আম্মা-আব্বা ওকে কিছু বললে মনে হয় আমাদের দুই বোনের গায়েই লেগে গেল সবটা। আমি আম্মার মুখের দিকে তাকিয়ে তৃতীয় প্রশ্নটি করলাম- ‘আচ্ছা আম্মা, তোমার জীবনে কোনটাকে ব্যর্থতা হিসেবে নিবা’?

এই প্রশ্নে আম্মাকে একটু হতাশ মনে হলো। প্রশ্ন করে ভুল করলাম না তো? অনুতপ্ত হচ্ছিলাম। কেন যে ট্রেন্ডে গা ভাসাতে গেলাম। এক জীবনে সব প্রশ্নের উত্তর না জানলে তো ক্ষতি নেই।

তবে আম্মা মুখ খুললেন কিছু বলার জন্য। স্বাভাবিকভাবেই বললেন- ‘আমি ঠিক অন্য মায়েদের মতো হইতে পারি নাই। সন্তানকে না-কি পার্সোনাল স্পেস দেওয়া লাগে। অথচ আমি তোদের হাতড়ায়া না পাইলে আমার দুনিয়া অন্ধকার লাগে। এই স্পেস হয়তো আমি কোনদিনও দিতে পারবো না তোদের।’

কী সহজ স্বীকারোক্তি! আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে আছি আম্মার দিকে। এই মায়ের সন্তান আমি! আহা! কোন পদক না পেলেও চলবে জীবনে কিন্তু একজন মা অবলীলায় তার ব্যর্থতার গল্প করছেন সন্তানের কাছে, আর সন্তান হয়ে আমি সে গল্প বসে থেকে শুনছি। আমার জীবনে প্রাপ্তির খাতা এখানে বন্ধ হলেও আফসোস থাকবে না আর। একটা তৃপ্তির হাসি বেরোলো আমার। টেনে একটা নিঃশ্বাস নিয়ে চতুর্থ প্রশ্নটি করলাম আম্মাকে- ‘আমাদের ভাইবোনদের কোন দিকটায় বেশি কষ্ট পাও তুমি?’

এইবার আম্মা ফর্মে চলে এলেন। চেহারায় বিরক্তিভাব ফুটে উঠেছে তার। এভাবেই আম্মা বলতে শুরু করলেন- ‘তোরা তিনটা তিন রকম। বড়োটা সামান্য ব্যাপারে এত চিন্তা করে, বিরক্তিকর। নিশ্চিত হইতে পারে না কিছুতে। তুই যখন রাগ করোস, বেশি করোস। যখন করোস না, পাত্তাই দেস না। ছোটোটার অভিমান, অভিযোগ, জেদ সবই বেশি। হবেই তো, বংশের রক্ত আছে না শরীরে!’

এই পর্যায়ে এসে আমি ঘর কাঁপিয়ে হেসে দিলাম। দোষগুলো সব বংশের আর গুণগুলো সব মায়ের দিকের। আজকাল এই-ই সই, আম্মা যেহেতু বলেছেন, ঠিকই বলেছেন। তবে প্রশ্নোত্তরের ফাঁকে ফাঁকে আমি আম্মাকে দেখে নিচ্ছিলাম বারবার। আম্মার অস্বস্তি হচ্ছে কী না, আমার প্রশ্নে কষ্ট পাচ্ছেন কী না। আমাকে অবাক করে দিয়ে আম্মা অনেক সাবলীল ছিলেন এই প্রশ্নোত্তরের সময়ে। সাহস পেয়ে শেষ প্রশ্নটি ছুড়লাম- বলো তো আম্মা, আমাদের ভাইবোনের কার ওপর তুমি কী কী কারণে খুশি?

আম্মা আমার দিকে তীর্যক দৃষ্টিতে কিছুক্ষণ তাকিয়ে গালভর্তি করে হাসলেন। হাসতে হাসতেই বললেন- তোরা তিনটা হইছিস তিন রকমের। তোর আপা অনেক বাধ্যগত। নিজের কষ্ট হইলেও তোর আব্বা আর আমার কথা মাথায় রাখে, হাসিমুখে মানায় নেয় সবটা। ওর কাছে সবার আগে ওর বাপ-মায়ের খুশি।

আম্মা না জানালেও আপার এই গুণ সম্পর্কে আমি জানি। আপা আম্মার কার্বনকপি। আম্মার সবকয়টি ভালো গুণ নিয়ে আপা দুনিয়াতে এসেছেন, এটা আমার বিশ্বাস। এমন আপা পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। আমি ভাগ্যবতী। কিন্তু আম্মা এখনও আমার আর আমার ভাইয়ের ব্যাপারে কিছু বলেননি। আমি আম্মার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি, আরও কিছু শোনার জন্য। অবশেষে আম্মা মুখ খুললেন- ‘তুই অনেক বাস্তববাদী, সংসারের অনেক কিছু বুঝোস, খেয়াল রাখোস। সংসারের অনেক সিদ্ধান্তে তোর আব্বাকে পাই নাই আমি। তার ব্যস্ততা আকাশচুম্বী। কিন্তু তুই ছিলি। আমার যে-কোন সিদ্ধান্তহীনতায় তোরে আমি পাশে পাইছি।

এই পর্যায়ে দৌড়ে আসা কান্নাটা সন্তর্পণে গিলে নিলাম। আমি ভাবতাম, আম্মা বোধহয় আমাকে খেয়ালই করেন না। কিন্তু তিনি তার তিন সন্তানকেই যে এত খেয়াল করেন, এটা আমার কল্পনার বাইরে। তবে প্রশ্নগুলো আমার জানা জরুরি। দরকার পড়লে প্রশ্নোত্তর পর্বের শেষে আম্মার গলা ধরে কাঁদবো। কিন্তু এখন না।

আম্মা আবার বললেন- তোদের ভাইটাকে নিয়া আমার গর্ব হয়, অহংকার না। এই বয়সের ছেলে অনুযায়ী ও অনেক ভদ্র আছেরে। আল্লাহ যেন আমার সব কয়টা ছেলেমেয়েরে আজীবন এমনই রাখেন, আমিন’। আমিন। আমিন। আল্লাহ যেন আমার আম্মার সন্তানদেরকে আজীবন এমনই রাখেন।

একগ্লাস দুধের সঙ্গে এক কোয়া রসুন খান আর দেখুন ম্যাজিক

মাঝে মাঝে অনেককে আফসোস করতে শুনি। আকাশ কাঁপিয়ে কাঁদতে দেখি, ‘মায়ের কাছ থেকে এটা জানা হলো না, ওটা জানা হলো না, মা-কে একবার জড়িয়ে ধরা হলো না’! ছোটো একটা জীবন আফসোসের ভারেই তো বিশাল হয়ে যায়। বলি, এত আফসোস রেখে কী হবে? এক জীবনে কী আছে আর? মা পাশে আছে, দেখছেন, ছুঁতে পারছেন, ঘ্রাণ পাচ্ছেন, কথা শুনতে পারছেন। একটু না-হয় জেনেও নিন আপনাকে ঘিরে আপনার মায়ের না-বলা কথা। কিছু মূহুর্ত জমা হোক মায়ের সাথে। সাথেই তো আছে, শুধু একটু কদর করতে হবে বইকি! হারালে চোখের জল ফেললে উশুল হবে কিছু?

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
Ma অবশ্যই উচিত করা পাঁচটি প্রশ্ন মায়েদের লাইফস্টাইল
Related Posts
ইস্ত্রি ছাড়াই কাপড় আয়রন

ইস্ত্রি ছাড়াই কাপড় আয়রন করার ৫টি দুর্দান্ত কৌশল

December 2, 2025
রক্তচাপ

এই সংকেত থেকে বুঝবেন আপনার রক্তচাপ বাড়ছে

December 2, 2025
অল্পবয়সী মেয়েরা

বিবাহিত পুরুষের প্রতি যেসব কারণে অল্পবয়সী মেয়েরা বেশি আকৃষ্ট হয়

December 2, 2025
Latest News
ইস্ত্রি ছাড়াই কাপড় আয়রন

ইস্ত্রি ছাড়াই কাপড় আয়রন করার ৫টি দুর্দান্ত কৌশল

রক্তচাপ

এই সংকেত থেকে বুঝবেন আপনার রক্তচাপ বাড়ছে

অল্পবয়সী মেয়েরা

বিবাহিত পুরুষের প্রতি যেসব কারণে অল্পবয়সী মেয়েরা বেশি আকৃষ্ট হয়

শারীরিক চাহিদা

মেয়েদের শারীরিক চাহিদা কত বছর বয়স পর্যন্ত থাকে

মেয়ে

মেয়েদের গোপন চাওয়া বুঝে নিন এই ইশারায়

মেয়েদের

মেয়েদেরকে ভুলেও এই ৫টি প্রশ্ন করবেন না

ঘ্রাণ

দেহ থেকে প্রাণ যাবার আগে যে বিশেষ গন্ধটি আমাদের নাকে আসে

Bridal Jewellery

কেমিক্যাল ছাড়াই পুরাতন স্বর্ণ হবে নতুনের মতো চকচকে

অল্প বয়সী মেয়েরা

অল্প বয়সী মেয়েরা কেন বয়স্ক পুরুষের প্রেমে পড়ে

সবুজ ও লাল পেয়ারা

সবুজ ও লাল পেয়ারার মধ্যে পুষ্টিগুণে কোনটি সেরা

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.