Close Menu
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
Bangla news
Home প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক স্কুলশিক্ষিকা মা ছেলেকে দেন ৮০ কোটি টাকা
জাতীয়

প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক স্কুলশিক্ষিকা মা ছেলেকে দেন ৮০ কোটি টাকা

Sibbir OsmanMay 18, 20224 Mins Read
Advertisement

জুমবাংলা ডেস্ক: এ যেন রূপকথার গল্পকেও হার মানায়। প্রত্যন্ত অঞ্চলের এক স্কুলশিক্ষিকা তার ছেলেকে ৮০ কোটি টাকা দান করেছেন। এত টাকা কোত্থেকে পেয়েছেন, আয়কর ফাইলে এর হদিস নেই। এ দানশীল মা হচ্ছেন লীলাবতী হালদার। আর সেই সৌভাগ্যবান ছেলে হচ্ছেন ঋণ কেলেঙ্কারির মহানায়ক পি কে (প্রশান্ত কুমার) হালদার। দৈনিক যুগান্তরের প্রতিবেদক সাদ্দাম হোসেন ইমরান-এর প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিস্তারিত।

ঋণ কেলেঙ্কারি ও অর্থ পাচারের দায়ে অভিযুক্ত পি কে হালদার কর ফাঁকিতেও সিদ্ধহস্ত ছিলেন। জালিয়াতির মাধ্যমে উপার্জিত অর্থ বৈধ করতে নিজের মা লীলাবতী হালদারকে ‘ঘুঁটি’ হিসাবে ব্যবহার করেছেন।

কর কর্মকর্তাদের সহায়তায় প্রথমে মায়ের নামে জাল আয়কর ফাইল খোলেন এবং সেখানে বিপুল অঙ্কের নগদ অর্থ দেখানো হয়। পরে মায়ের ফাইল থেকে নিজের আয়কর ফাইলে ‘দান’ দেখানোর মাধ্যমে অর্থ স্থানান্তর করা হয়। কিন্তু এতেও শেষরক্ষা হয়নি।

সম্পদ ও বিনিয়োগের তথ্য গোপন করে প্রায় ২৪ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দেওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা চলমান আছে। প্রাপ্ত তথ্য বলছে, ২০১৫ সালেই আয়কর গোয়েন্দাদের কাছে পিকে হালদারের জালিয়াতি ধরা পড়ে। ওই বছরের আগস্টে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সেলের (সিআইসি) কর্মকর্তারা গোপন সংবাদের ভিত্তিতে কর অঞ্চল-৫-এর সার্কেল-১০৩-এ অভিযান চালান। তখন পুরো আয়কর প্রশাসনে এ অভিযান আলোড়ন সৃষ্টি করে।

ওই অভিযানে করদাতাদের সম্পদবিবরণীতে প্রকৃত সম্পদের চেয়ে কমবেশি ও প্রকৃত আয় না দেখিয়ে কর ফাঁকিতে সহায়তা করার অভিযোগে এক সহকারী কর কমিশনারকে বরখাস্ত করা হয়। একই সঙ্গে তার অধীনে থাকা শতাধিক করদাতার কর নথি পর্যালোচনার জন্য সিআইসিতে আনা হয়। ওই কর্মকর্তার অধীনে থাকা সব কর নথিতেই করদাতাদের সম্পদ ও আয়ের গরমিল পাওয়া যায়। ওই সার্কেলে রিটার্ন দেওয়া ফাইলগুলোর মধ্যে একটি ছিল পিকে হালদারের মা লীলাবতী হালদারের।

অভিযানে অংশ নেওয়া এক কর্মকর্তা জানান, অশীতিপর এক বৃদ্ধার আয়কর ফাইলে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ দেখানোয় পুরো বিষয়টি সন্দেহজনক মনে হয়। বিস্তারিত তদন্ত শুরু করলে পিকে হালদারের নাম বেরিয়ে আসে। কিন্তু অজ্ঞাত কারণে সেই তদন্ত বেশিদূর এগোয়নি। তখন থেকেই পিকে হালদারের ওপর নজর রাখছিলেন সিআইসির গোয়েন্দারা। এরপর একের পর এক আর্থিক কেলেঙ্কারিতে পিকে হালদারের সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হলে তার কর ফাঁকির তদন্তে নামেন আয়কর গোয়েন্দারা।

একাধিক কর্মকর্তার সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার অংশ হিসাবে পিকে হালদার তার মায়ের নামে আয়কর ফাইল খুলেন। সেখানেও জালিয়াতির আশ্রয় নেওয়া হয়। শুরুর দিকে যে টিআইএন-এর বিপরীতে লীলাবতী রিটার্ন জমা দিয়েছেন, সেটি জালিয়াতির মাধ্যমে বানানো। ওই সংখ্যার টিআইএন তখনকার ডেটাবেজে পাওয়া যায়নি। অথচ সেই টিআইএন-এর বিপরীতে ১৯৮৯-৯০ করবর্ষে ৮০ কোটি টাকার বেশি নগদ অর্থ লীলাবতীর ফাইলে দেখানো হয়।

পরবর্তী সময়ে এই অর্থই ২০১৩-১৪ করবর্ষে পিকে হালদারের ফাইলে স্থানান্তর করা হয়। সেই অর্থ দিয়ে পিকে হালদার শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ ও জমিজমা ক্রয়ের মাধ্যমে সম্পদ অর্জন করেছেন বলে নিজ আয়কর ফাইলে প্রদর্শন করেন। ২০১৩ সালের অক্টোবরে ১২ সংখ্যার নতুন টিআইএন নেন লীলাবতী। পরবর্তী সময়ে সিআইসি লীলাবতীর বিরুদ্ধে ২৩ কোটি টাকা কর ফাঁকি উদ্ঘাটন করে। দায় স্বীকার করে ফাঁকি দেওয়া আয়কর পরিশোধও করেন তিনি।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, পিরোজপুরের নাজিরপুর উপজেলার মাটিভাঙ্গা ইউনিয়নের দীঘিরজান গ্রামের পিকে হালদারের পৈতৃক বাড়ি আছে। তার বাবা প্রণবেন্দু হালদার পেশায় ছিলেন দীঘিরজান বাজারের একজন দরজি। মা লীলাবতী হালদার ছিলেন স্কুলশিক্ষিকা। দীঘিরজান মাধ্যমিক বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও বাগেরহাটের সরকারি পিসি কলেজ থেকে এইচএসসি পাশ করেন পিকে হালদার। এরপর বুয়েট থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পড়াশোনা শেষে চাকরিজীবন শুরু করেন। এখন পিকে হালদারের পৈতৃক ভিটায় শুধু ভাঙা ঘর আছে। সেখানে তারই চাচাতো ভাই থাকেন। অর্থ পাচারের কেলেঙ্কারি ফাঁস হওয়ার পর তার মা আরেক ছেলে প্রীতিশ হালদারের বাড়ি ভারতের অশোকনগরে চলে যান। তার আরেক ভাই প্রাণেশ হালদার কানাডায় থাকেন বলে জানা যায়।

গত ফেব্রুয়ারিতে পিকে হালদারের কর ফাঁকির বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরে সিআইসি থেকে কর অঞ্চল-১৩তে প্রতিবেদন পাঠানো হয়। ওই প্রতিবেদনে বলা হয়, পিকে হালদার কর ফাঁকি দিতে সুদ আয় ও প্রকৃত সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন। এভাবে প্রায় ২৪ লাখ টাকা আয়কর ফাঁকি দিয়েছেন তিনি। তাছাড়া দুদক পিকে হালদারের যে সম্পদের বিবরণী গণমাধ্যমে বিজ্ঞপ্তি আকারে প্রকাশ করেছে, রিটার্নে সেসব সম্পদের পূর্ণাঙ্গ তথ্য পাওয়া যায়নি। অর্থাৎ রিটার্নে সম্পদের তথ্য গোপন করেছেন তিনি। প্রতিবেদনে কর আদায়ে বেশকিছু সুপারিশ করা হয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-দুদকের অনুসন্ধানে প্রাপ্ত সম্পদ অনুযায়ী কর নির্ধারণ করা। পাশাপাশি ব্যাংক হিসাব জব্দের মাধ্যমে ফাঁকি দেওয়া কর আদায় এবং ভুল তথ্য দেওয়ায় আয়কর আইনে পিকে হালদারের বিরুদ্ধে মামলা করতে বলা হয়েছে।

ওই প্রতিবেদনে ফাঁকি দেওয়া কর আদায়ে ১৪৩ ও ১৬৫ ধারা অনুযায়ী ব্যবস্থা নিতে সিআইসির পক্ষ থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আয়কর অধ্যাদেশের ১৪৩ ধারায় বলা হয়েছে, করদাতার অর্থ বা পণ্য বা সম্পদ জমা রয়েছে-এমন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে কর আদায়ে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা নোটিশ দিতে পারবেন।

সাধারণত এ ধরনের নোটিশ যে ব্যাংকে করদাতার অ্যাকাউন্ট রয়েছে, সেই ব্যাংকে পাঠানো হয়। নোটিশে ফাঁকি দেওয়া করের সমান অর্থ ব্যাংকে গচ্ছিত থাকলে অথবা পাওনার সমপরিমাণ অর্থ ব্যাংকে জমা হওয়ামাত্র অথবা খেলাপকারীর অর্থ বৈধভাবে ব্যাংকের অধিকারে আসামাত্র তা এনবিআর-এর কোষাগারে জমা করার নির্দেশ দেওয়া হয়। এছাড়া ১৬৫ ধারা অনুযায়ী, ইচ্ছাকৃতভাবে রিটার্নে অসত্য তথ্য দিলে অথবা হিসাব, বিবৃতি, সার্টিফিকেট বা মিথ্যা ঘোষণা দিলে সর্বনিম্ন তিন মাস থেকে সর্বোচ্চ তিন বছরের কারাদণ্ড বা অর্থদণ্ড বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত করার বিধান রয়েছে। এক্ষেত্রে সাধারণত কর কর্মকর্তারা অর্থদণ্ড দিয়ে থাকেন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে কর অঞ্চল-১৩-এর সহকারী কর কমিশনার মুহাম্মদ জাহিদুল হাসান বিশ্বাস বলেন, সিআইসি প্রতিবেদন পেয়েছি। সে অনুযায়ী পরবর্তী কার্যক্রম চলমান আছে।

বিদ্যুতের দাম ৫৭.৮৩ শতাংশ বাড়ানোর সুপারিশ

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
‘জাতীয় ৮০ অঞ্চলের এক কোটি ছেলেকে টাকা দেন প্রত্যন্ত মা স্কুলশিক্ষিকা
Related Posts
পে স্কেলের সুপারিশ

পে স্কেলের সুপারিশ নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল

November 22, 2025
Health

প্যানিকের কারণে ভূমিকম্পে বেশি হতাহত হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

November 22, 2025
সশস্ত্র বাহিনী দিবস

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত

November 22, 2025
Latest News
পে স্কেলের সুপারিশ

পে স্কেলের সুপারিশ নিয়ে সর্বশেষ যা জানা গেল

Health

প্যানিকের কারণে ভূমিকম্পে বেশি হতাহত হয়েছে : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উদযাপিত

Asif Nazrul

শেখ হাসিনাকে ফেরাতে আইসিসিতে যাওয়ার কথা ভাবছে সরকার : আসিফ নজরুল

জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন

ঘরে বসে জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার উপায়

ভূমিকম্প

মৃত্যু বেড়ে ১০, বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা বিশেষজ্ঞের

ভূমিকম্পে ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

ঢাকায় ভূমিকম্পে যেসব ভবন ক্ষতিগ্রস্ত

ভূমিকম্পে নিহত

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ১১, নরসিংদীতেই ৫ জন

ঘূর্ণিঝড়

ঘূর্ণিঝড় নিয়ে নতুন করে যা জানা গেল

Attorney General

হাসিনার আপিল করার সুযোগ আছে : অ্যাটর্নি জেনারেল

  • প্রচ্ছদ
  • জাতীয়
  • অর্থনীতি
  • আন্তর্জাতিক
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • খেলাধুলা
  • শিক্ষা
  • আরও
    • লাইফস্টাইল
    • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
    • বিভাগীয় সংবাদ
    • স্বাস্থ্য
    • অন্যরকম খবর
    • অপরাধ-দুর্নীতি
    • পজিটিভ বাংলাদেশ
    • আইন-আদালত
    • ট্র্যাভেল
    • প্রশ্ন ও উত্তর
    • প্রবাসী খবর
    • আজকের রাশিফল
    • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
    • ইতিহাস
    • ক্যাম্পাস
    • ক্যারিয়ার ভাবনা
    • Jobs
    • লাইফ হ্যাকস
    • জমিজমা সংক্রান্ত
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.