জুমবাংলা ডেস্ক : মিরসরাই উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের পশ্চিম পরাগলপুর গ্রামে নীরব অ্যাগ্রো ফার্মের ৯শ কেজি ওজনের ষাঁড় ‘জায়েদ’। ঈদুল আজহায় বিক্রির উপযোগী করে গড়ে তোলা এই ষাঁড়ের দাম চাওয়া হচ্ছে ১২ লাখ টাকা।
জানা গেছে, তিন বছর আগে অ্যাগ্রো ফার্মের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন ও রমজান আলী বাচ্চু ষাঁড়টি লালনপালন শুরু করেন। প্রতিদিন এটির খাবার ও পরিচর্যায় খরচ হয় ৮শ থেকে ১ হাজার টাকা।
ফার্মের স্বত্বাধিকারী আনোয়ার হোসেন বলেন, ষাঁড়টিকে ভুট্টা, সবুজ ঘাস, ফলমূল খাওয়ানো হয়। শরীর ঠান্ডা রাখতে প্রতিদিন দুইবেলা গোসল করাতে হয়। গরম সহ্য করতে পারে না, তাই বৈদ্যুতিক পাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। লাল রঙের শাহিওয়াল জাতের এই ষাঁড়ের ওজন এখন ৯০০ কেজি।
ষাঁড়টির পরিচর্যাকারী রমজান আলী বাচ্চু বলেন, আমরা জায়েদ এর দাম চাইছি ১২ লাখ টাকা। ফার্মে এসে ক্রেতারা দর-দাম করতে পারবেন। যিনি কিনবেন, তার জন্য এক মণ ওজনের একটি ছাগল উপহার থাকবে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছর খামারি ও প্রান্তিক কৃষক মিলে ৫০ হাজার ৭৩৯টি পশু প্রস্তুত করেছেন। এর মধ্যে ২২ হাজার ৪১৩টি ষাঁড়, ১৪ হাজার ১৫২টি গাভি, চার হাজার ৬১১টি মহিষ, ৯ হাজার ৬৩৫টি ছাগল ও ভেড়া রয়েছে।
২ বার বিয়ে করেও সাধ মেটলো না নুসরাতের, এবার বুকে যার নাম লিখলেন
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. জাকিরুল ফরিদ জানান, জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের নীরব অ্যাগ্রো ফার্মে একটি বড় আকারের গরু রয়েছে। চলতি বছর খামারি ও প্রান্তিক কৃষক মিলে ৫০ হাজার ৭৩৯টি পশু প্রস্তুত করেছেন। যা উপজেলার চাহিদা মিটিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে সরবরাহ করা যাবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।