Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home এবার সুতা তৈরী হচ্ছে কলাগাছ থেকে
    ঢাকা বিভাগীয় সংবাদ

    এবার সুতা তৈরী হচ্ছে কলাগাছ থেকে

    Shamim RezaJune 17, 20223 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : পাটের সোনালি আঁশের কদর রয়েছে দেশ-বিদেশে। পাটশিল্প দেশে কর্মসংস্থান সৃষ্টির পাশাপাশি বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। এবার দেশেই তৈরি হচ্ছে আরেক সোনালি আঁশ। তবে এটা পাটের নয়, কলাগাছের। চাষের পর ফেলে দেয়া কলাগাছ থেকে সোনালি এই আঁশ তৈরি করে তাক লাগিয়েছেন খুলনার জুয়েল বালা। জুয়েল খুলনার ছেলে হলেও কলাগাছের আধিক্যের কারণে যশোরের ঝিকরগাছায় গড়ে তুলেছেন কারখানা। আর এই কারখানার নাম দিয়েছেন ‘প্রত্যাশা ব্যানানা ফাইবার’। ইউটিউব দেখে দিনমজুর থেকে কলাগাছের আঁশযুক্ত সুতা তৈরি করে এখন তিনি কারখানার মালিক। নিজে স্বাবলম্বী হওয়ার পাশাপাশি সৃষ্টি করেছেন অন্যদের কর্মসংস্থান।

    সুতা

    সরেজমিনে, যশোরের ঝিকরগাছার শিমুলিয়ার জাফরনগর এলাকার একটি চাতাল ভাড়া নিয়ে জুয়েল বালা গড়ে তুলেছেন কলাগাছের আঁশযুক্ত সুতা তৈরির কারখানা। চাতালের একপাশে সারিবদ্ধভাবে বিছানো রয়েছে কলাগাছ। প্রতিটি কলাগাছের দুই দিকের অংশ কেটে ফেলে খোলস (ছাল) ছাড়ানো হচ্ছে। পাশেই রাখা হয়েছে কলাগাছের সুতা তৈরির মেশিন। কলাগাছের ছাল সেই মেশিনে দেয়ামাত্র বের হয়ে আসছে আঁশযুক্ত সুতা। এই সুতা ধুয়ে শুকানো হচ্ছে রোদে। শুকানোর পর সুতার রং হচ্ছে সোনালি। দেখতে অনেকটা পাটের সোনালি আঁশের মতোই। এই সুতা নীলফামারীতে বিক্রি করা হচ্ছে। কলাগাছের আঁশযুক্ত সুতা দেশের অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে এমনটাই প্রত্যাশা জুয়েল বালার।

    প্রত্যাশা ব্যানানা ফাইবারের ম্যানেজার ইকবাল সরদার বলেন, চাষিরা কলা চাষ করার পর গাছ কেটে ফেলে দেন। এরপর আমাদের লোকজন সেখান থেকে তুলে নিয়ে আসে। আমরা এগুলো ক্রয় করি না। গাছগুলো আনার পর সেগুলো চিরে আলাদা করি। নারী শ্রমিকরা খোল ছাড়িয়ে দেয়। আমরা সেগুলো মেশিনে দেই। মেশিন থেকে সুতা তৈরি করি। এরপর হাউসের পানিতে ধুয়ে শুকাতে দেই। সেখানে শুকিয়ে গোডাউনে রাখা হয়। একসঙ্গে ২ থেকে ৫ টন হলে আমরা বাইরে পাঠাই।

    শ্রমিক অ্যালেক্স তালুকদার বলেন, আমার বাড়ি গোপালগঞ্জে। আমি মাঠে কাজ করি। মাঠে চাষিরা কলাগাছ ফেলে দেন, সেগুলো তুলে আমরা নিয়ে আসি। এনে খোল ছাড়িয়ে আঁশ তৈরি করি। শ্রমিক আমির হোসেন বলেন, সাতক্ষীরার শ্যামনগরে মাছ ধরতাম। পরে যশোরে এসে চাষির কাজ করতাম। তারপর এখানে কলাগাছের আঁশ তৈরির বিষয়ে জানতে পেরে কাজ শুরু করি। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত কাজ করি। আমি কলাগাছের খোল ছাড়ানোর কাজ করি। আর ধুয়ে নেড়ে দেই। কাজটা খুব ভাল লাগে। কলাগাছ থেকে সুতা হবে কখনও চিন্তা করিনি। এখানে এসে তাই দেখলাম। নারী শ্রমিক কোহিনূর বেগম বলেন, আগে আমরা কলাগাছ দিয়ে ভেলা বানাতাম, খেলা করতাম, ফেলে দিতাম। এখন এটা দিয়ে সুতা বানানো হয়। এই সুতা বানিয়ে আমাদের সংসার চলে। এখানে যত নারী শ্রমিক আছে সকলেরই এই কাজ করে সংসার চলে।

    প্রত্যাশা ব্যানানা ফাইবারের মালিক জুয়েল বালা বলেন, আমার দুই মেয়ে। আমি দিনমজুরির কাজ করতাম। অনেক সময় কাজ পাওয়া যেত না। দেশে যখন করোনার প্রাদুর্ভাব শুরু হয়, তখন কাজ খুঁজে পেতাম না। অনেক কষ্টে জীবনযাপন করতে হয়েছে। এতে আমার মনে খুব আঘাত লাগে। আমি চিন্তা করি যে আমি এমন কিছু করব, যাতে কিছু লোকের বেকার সমস্যা দূর হয়। সেই উদ্দেশে আমি ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যানানা ফাইবার তৈরির ভিডিওগুলো দেখি। দেখার পর কোম্পানির সঙ্গে যোগাযোগ করি, তারা আমাকে উৎসাহিত করে। আমি যশোর জেলায় আসি। এখানে কলাগাছ খুঁজে কারখানার স্থান ঠিক করি। ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে আমি ব্যানানা ফাইবার কারখানা শুরু করি। আজ দেড় বছর এখানে আমি ব্যানানা ফাইবার তৈরির কাজ করছি। কারখানায় ১৬ জন কর্মচারী আছে। বেশিরভাগ বয়স্ক নারী-পুরুষ। তারা বিভিন্ন সমস্যায় থাকেন। এজন্য তাদেরকে বেছে নিয়েছি, যাতে তারা বাকি জীবনটা কাজ করে সুন্দরভাবে থাকতে পারেন।

    স্মার্টফোনে অধিক রিফ্রেশ রেট, স্মুথ স্ক্রলিংয়ের নতুন অভিজ্ঞতা

    তিনি বলেন, আমি প্রথমে সামান্য পুঁজি ৬০ হাজার টাকা দিয়ে যাত্রা শুরু করি। একটি মেশিন দিয়ে কাজ শুরু হয়। এখন আমার চারটি মেশিন রয়েছে। আগে আমি কলাগাছ পরিবহন ভাড়া করে আনতাম। এখন নিজস্ব পরিবহনে কলাগাছ আনি। বর্তমানে প্রতিমাসে একটন কলাগাছের আঁশ তৈরি হয়। একটন সুতা বিক্রি করে দেড়লাখ টাকা আয় হয়। এর মধ্যে কারখানা ভাড়া, কর্মচারীর বেতনসহ আনুষঙ্গিক খরচ হয় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা। প্রতিমাসে আমার আয় হয় ৩০ হাজার টাকা।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    এবার কলাগাছ ঢাকা তৈরী থেকে বিভাগীয় সংবাদ সুতা সুতা তৈরী হচ্ছে হচ্ছে
    Related Posts
    Mintu

    চিকিৎসা মনঃপূত না হওয়ায় চিকিৎসককে নাজেহাল বিএনপি নেতার

    July 12, 2025
    Savar

    সাভারে একদিনে ১ লাখ বৃক্ষরোপণ

    July 12, 2025
    Manikganj

    ছাত্রদল নেতার ছবি এডিট করে অপপ্রচারের অভিযোগ

    July 11, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Mirza Fakhrul

    সোহাগ হত্যাকাণ্ডে বিএনপি মহাসচিবের নিন্দা

    Joy

    সোশ্যাল মিডিয়ায় তোপের মুখে শেখ হাসিনাপুত্র জয়

    DU Chatro Dal

    ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার বিচারের দাবিতে ঢাবি ছাত্রদলের বিক্ষোভ

    Andolon

    ব্যবসায়ী হত্যার ঘটনার প্রতিবাদে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ

    arrest-dhaka

    সোহাগ হত্যার নেপথ্যে বিএনপি নেতা ইসহাকের চাঁদার লোভ

    Bhabna

    জমজ সন্তানের মা হতে যাচ্ছেন অবিবাহিত অভিনেত্রী ভাবনা

    youtube monetization ai

    No YouTube Monetization for AI Videos? YouTube Issues Clarification After Backlash

    Shamima Akter

    সন্তান কোলে নিয়ে পরীক্ষা দিয়ে দেশসেরা শামীমা, হতে চান ম্যাজিস্ট্রেট

    apple iphone 17 pro max

    Apple iPhone 17 Pro Max Price in India, Specifications & Launch Details: Everything You Need to Know

    infinix hot 60 pro+

    Infinix Hot 60 Pro+: Ultra-Slim Design Meets Power with 5,160mAh Battery and 144Hz AMOLED

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.