লাইফস্টাইল ডেস্ক : এই গ্রীষ্মের তাপদাহে ঘরে বাহিরে কোথাও যেন স্বস্তি খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। এ পরিস্থিতে অনেকেই দ্বারস্থ হচ্ছেন এসির দোকানে। কিন্তু এসি কেনার আগে এই বিষয়গুলো খতিয়ে দেখে নিন, তা নাহলে কিন্তু ঠান্ডা হাওয়ার সঙ্গে বিদ্যুৎ বিলটাও বাড়িয়ে দেবে বহুগুণে।
জেনে নিন বিষয়গুলো-
এসিতে দুই ধরনের কয়েল ব্যবহার করা হয়, তামার কয়েল বা অ্যালুমিনিয়াম কয়েল। বিশেষজ্ঞদের মতে, তামার কয়েলের এসি কেনাই বুদ্ধিমানের। তামার কয়েলে তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয়, এই কয়েলের সেরকম রক্ষণাবেক্ষণেরও প্রয়োজন হয় না।
কী ধরনের এসি কিনবেন, তা নির্ভর করছে ঘর কত বড় তার ওপর। ১৪০ থেকে ১৫০ বর্গফুটের ঘরে এক টন ওজনের এসি যথেষ্ট।
এসি কত টনের, সেই হিসাব সাধারণত করা হয় এক টন বরফ গলাতে ২৪ ঘণ্টায় কতটা তাপমাত্রা প্রয়োজন তার ভিত্তিতে। সাধারণত ১৮০ বর্গফুটের ঘরে অন্তত দেড় টনের এসি প্রয়োজন।
এসি কেনার আগে দেখে নিন, এসিতে থার্মোস্ট্যাট এবং একাধিক ব্লোয়ার আছে কি না। এসির ফ্যানের দ্রুততা কমানো- বাড়ানো যায়। বিদ্যুতের খরচও বাঁচানো যায়।
ইনভার্টার এসি অনেক বেশি সাশ্রয়ী। এতে এক দিকে যেমন বিদ্যুৎ খরচ কম হয়, তেমনই এসি ভালোও থাকে বেশিদিন।
বাংলাদেশের যে গ্রামে চাইলেই চুক্তিতে বউসহ সব কিছুই ভাড়ায় পাওয়া যায়
ঘরে যদি বেশি রোদ আসে বা ঘর যদি হয় বহুতলের ওপরের দিক থেকে পাঁচ তলার মধ্যে, তবে ঘরের আয়তন অনুযায়ী যত টনের এসি দরকার, তার থেকে ০.৫ টন বাড়িয়ে নিন
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।