বিনোদন ডেস্ক : জিতু কমল আর নবনীতা দাসের চার বছরের দম্পত্যে পড়তে চলেছে ইতিচিহ্ন। নবনীতার কথা অনুযায়ী, আদালতে মিউচুয়াল ডিভোর্সের আবেদন করা হয়ে গিয়েছে। এখন তাঁরা আলাদাই থাকছেন। সেপ্টেম্বর-অক্টোবরে ডিভোর্সের সার্টিফিকেট হাতে পেয়ে যাবেন। তারকা দম্পতির সম্পর্কে ছেদের জন্য অভিযোগের আঙুল উঠেছিল টলি কুইন শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের দিকে। পরপর দুটি ছবিতে জিতু-শ্রাবন্তী জুটি বাঁধার জন্যই এমন কানাঘুষো শুরু হয়। যদিও ফেসবুক লাইভে এসে এই সম্পূর্ণ রটনা বলে দাবি করেন নবনীতা। এর মাঝেই আবার এই সময় ডিজিটালের মুখোমুখি হয়ে শ্রাবন্তী বলেন, আমরা তো আসলে ভাই-বোনের মতো। পাওয়ার কাপলের বিচ্ছেদের মাঝে শ্রাবন্তীর এই কথা শুনে নিশ্চয়ই ভাবছেন জিতুর কথাই বলছে। কিন্তু, না। মা-ছেলের সম্পর্কের কথা বলেছেন অভিনেত্রী।
একমাত্র ছেলে ঝিনুকের সঙ্গে শ্রাবন্তীর সম্পর্কটা একদম ভাই বোনের মতো। খুব অল্প বয়সেই বিয়ে করেছিলেন আজকের এই সফল অভিনেত্রী। এরপর শ্রাবন্তীর জীবনে আসে ঝিনুক। এই সময় ডিজিটালের মুখোমুখি হয়ে তিনি জানান, কাজের ব্যস্ততার মাঝেও কী ভাবে ছেলের সঙ্গে সময় কাটান। তখনই মজা করে ওই কথাটা বলেন।
শ্রাবন্তীর কথায়, ‘ঝিনুক যখন অনেক ছোট তখন থেকেই আমি কাজ করি। আমিও যে ওকে অনেক সময় দিতে পারি এমনটা নয়। তবে যখন একসঙ্গে থাকার সুযোগ হয় তখন অবশ্যই থাকি। একসঙ্গে ঘুরতে চলে যাই। আমাদের লাইফটা একটু অন্যরকম। আমরা তো আসলে ভাই বোনের মতো। বয়সের ব্যবধানটা অনেকটাই কম।’
শ্রাবন্তী নিজে একজন কেয়ারিং সন্তান। মা-বাবার প্রতি দায়িত্ববান। কিন্তু, কাজের শিডিউলের জন্য পরিবারকে সেভাবে সময় দিতে পারেন না। অনেক অনুষ্ঠানে থাকতে চেয়েও থাকতে পারেন না। সেই জন্য ছোট বড় কথাও শোনেন। এই প্রসঙ্গে শ্রাবন্তীর অকপট স্বীকারোক্তি, ‘আমার বাবা তো সবচেয়ে বেশি কথা শোনায়। তবে খুব মিষ্টি করে। কর্মসূত্রে আমাদেরকে অনেক সময় বাইরে থাকতে হয়। তখন তো ফ্যামিলি টাইমটা এনজয় করা যায় না। এই বিষয়গুলো মা-বাবা বুঝলেও পরিবারের বাকি সদস্যরা বোঝে না। তাঁরা বলে, অনেক বড় অভিনেত্রী হয়ে গিয়েছে তো…।’
শ্রাবন্তীর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে অনেক মিম তৈরি হয়। ট্রোলের তো শেষ নেই। এই নিয়ে শ্রাবন্তীর একদমই মাথা ব্যথা নেই। বরং তাঁর মতে, ‘মুখ্যমন্ত্রীকেই ছাড়ে না, আমি তো কোন ছাড়। কিছু মানুষ আছে যারা ট্রোল করবেই। আসলে নাম থাকলে
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।