Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দেশজুড়ে তীব্র সংকট, গ্যাসের জন্য হাহাকার
    জাতীয়

    দেশজুড়ে তীব্র সংকট, গ্যাসের জন্য হাহাকার

    Saiful IslamJanuary 17, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশজুড়ে চলছে তীব্র গ্যাস সংকট। বাসাবাড়ি, সিএনজি স্টেশন, পেট্রোল পাম্প, শিল্প-কলকারখানা সর্বত্র একই অবস্থা। বিভিন্ন বাসায় সকাল ৭টার পর থেকে দিনভর চুলা জ্বলে না। অনেক এলাকায় মধ্যরাতে হচ্ছে রান্নার কাজ। এ অবস্থায় তিতাসের পাশাপাশি এলপিজি সংযোগও নিতে বাধ্য হচ্ছেন অনেক গ্রাহক।

    দেশজুড়ে গ্যাসের তীব্র সংকট

    পেট্রোল পাম্পে গ্যাসের চাপ না থাকায় যানবাহনের দীর্ঘ লাইন তৈরি হয়েছে। একটি গাড়ির গ্যাস নিতে কমপক্ষে দুই থেকে আড়াই ঘণ্টা লাগছে। গ্যাস না থাকায় রাস্তার মাঝখানে বন্ধ হয়ে যাচ্ছে অনেক গাড়ি। ফলে রাজধানীতে দেখা দিয়েছে যানজট।

    গ্যাস সংকটের কারণে অনেক শিল্প-কারখানা দিনে বন্ধ রাখতে হচ্ছে। গাজীপুর, সাভার, কোনাবাড়ী, নারায়ণগঞ্জসহ সারা দেশের শিল্পাঞ্চলে চলছে এই সংকট। শিল্পমালিকরা বলছেন, একদিকে ডলার ক্রাইসিস অন্যদিকে গ্যাস সংকট চলতে থাকলে এই সেক্টরে বড় ধরনের বিপর্যয় নেমে আসবে। তারা বলেন, বেশ কিছুদিন হলো গ্যাসের সংকট তেমন ছিল না। কিন্তু চলতি মাসের শুরু থেকে সংকট দেখা দিয়েছে। এক সপ্তাহ ধরে এই সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। বেশিরভাগ এলাকায় দিনের বেলায় কল-কারখানার উৎপাদন বন্ধ রাখতে হচ্ছে।

    বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ২০২৬ সালের মধ্যে দেশে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস সরবরাহের কাজ চলছে। তবে সম্প্রতি যে সংকট চলছে সেটি কিছুদিনের মধ্যে সমাধান হবে। যদিও খুব তাড়াতাড়ি সংকট সমাধানের কোনো আশা দেখাতে পারেননি তিনি।

    মঙ্গলবার সচিবালয়ে এক ব্রিফিংয়ে তিনি বলেছেন, আন্তর্জাতিক বাজার থেকে আমদানি করা গ্যাস সরবরাহে দেশে দুটি রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিট (এফএসআরইউ) আছে। গত নভেম্বর মাসে একটি ইউনিট সংস্কারের জন্য পাঠানো হয়। যে কারণে গ্যাসের সংকট বেড়েছে। সংস্কার শেষ হওয়ার দুই-একদিনের মধ্যেই ইউনিটটি গ্যাস সরবরাহ শুরু করবে। কিন্তু একই সঙ্গে অন্য একটি এফএসআরইউ সংস্কার কাজের জন্য পাঠানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রতিমন্ত্রী। আগামী মার্চের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত এই ইউনিটটির সংস্কারকাজ চলবে। এরপর আগামী রমজান ও বোরো সেচ মৌসুমকে সামনে রেখে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

    দুটি ইউনিট চালু থাকলে প্রতিদিন প্রায় ৮৫০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ হয়। বর্তমানে একটি ইউনিট প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করছে। অর্থাৎ দ্বিতীয় ইউনিটটি চালু হলেও গ্যাস সরবরাহ বাড়ছে না।

    পেট্রোবাংলার তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে দেশে দৈনিক গ্যাসের চাহিদা ৩৮০০ মিলিয়ন ঘনফুটের বিপরীতে সরবরাহ রয়েছে ২৫৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। পেট্রোবাংলাসহ জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী গ্যাস সংকটের কারণে ২০২০ সালের এপ্রিলের পর এবারই দেশে গ্যাসের সরবরাহ সর্বনিম্ন। এই সরবরাহ ২০২১ সালের শেষ ছয় মাসের গড় সরবরাহ থেকেও কম। সে সময় ডলারের অভাবে স্পট মার্কেট থেকে তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি বন্ধ ছিল। এলএনজির দামও তখন ছিল আকাশছোঁয়া।

    আবাসিকে গ্যাস সংকটের কথা স্বীকার করছে তিতাস কর্তৃপক্ষ। তাদের দাবি, শীতে সঞ্চালন লাইনে সমস্যার কারণেই এই সংকট। এ মাসের ১৯ তারিখের মধ্যে সমস্যা সমাধানের আশ্বাস তাদের। তিতাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) হারুনুর রশীদ মোল্লাহ বলেন, এ সমস্যা সাময়িক। আগামী ১৮ বা ১৯ তারিখের মধ্যে সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। ১৯ তারিখ থেকে গ্যাস সরবরাহ বাড়বে। তখন বর্তমানের মতো এত সমস্যা থাকবে না।

    গত অক্টোবর থেকে শীত শুরু হওয়ায় সারা দেশে বিদ্যুতের চাহিদা কমেছে। পাশাপাশি বিদ্যুৎ খাতে কমেছে গ্যাসের চাহিদাও। তার মানে এই নয় যে, বিদ্যুৎ খাতের বেঁচে যাওয়া গ্যাস অন্য খাতগুলো বেশি পাচ্ছে। পেট্রোবাংলার কর্মকর্তারা বলছেন, এই গ্যাস সংকটের পেছনে দেশীয় উৎপাদন কমে যাওয়া একটা কারণ। পাশাপাশি এলএনজি আমদানির পরিমাণও কমেছে। খুব নিকট-ভবিষ্যতে এই সংকট থেকে উত্তরণের পথও দেখতে পাচ্ছেন না তারা। তারা বলছেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে গ্যাস সরবরাহের উন্নতি হবে। তবে সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, তখন গ্যাসের চাহিদা আরও বাড়বে। ফলে ধৈর্য ধরা ছাড়া কোনো সমাধান দেখাতে পারছেন না তারা।

    টোটাল ফ্যাশন নামে নারায়ণগঞ্জের একটি রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানার ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তা বলেন, গ্যাস সংকটে তাদের উৎপাদন কমেছে তিন ভাগের এক ভাগে। ওই কর্মকর্তা বলেন, তারা শুধু শুক্রবারে গ্যাসের চাপ পান। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় তা কোনো কাজে লাগে না। সপ্তাহের অন্যান্য দিনে তাদের বয়লার চালু রাখার মতো পর্যাপ্ত গ্যাস পাওয়া যায় না।
    দেশের অন্যতম স্টিল উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান বিএসআরএম-এর এক কর্মকর্তা বলেন, গ্যাস সংকটে তাদের জ্বালানি চাহিদার ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ডিজেল ব্যবহার করতে হচ্ছে। এতে তাদের উৎপাদন খরচ অনেক বেড়ে গেছে। গ্যাস সংকটের কারণে বর্তমানে প্রতি টন রড উৎপাদন করতে খরচ বেড়েছে এক হাজার থেকে এক হাজার ২০০ টাকা পর্যন্ত।

    সিরামিক শিল্পের অন্যতম প্রধান উপকরণই গ্যাস। ফলে চলমান সংকটে এই ইন্ডাস্ট্রির ক্ষতিও হচ্ছে সবচেয়ে বেশি। ফার সিরামিকস লিমিটেডের এক কর্মকর্তা বলেন, তাদের কারখানায় গ্যাসের চাপ কমপক্ষে ১০ পিএসআই (চাপের একক) থাকতে হয়। কিন্তু দিনের বেলা বেশিরভাগ সময়ই চাপ থাকে দুই থেকে চার পিএসআই। ফলে পণ্যের গুণগত মান নষ্ট হচ্ছে।

    এদিকে আবাসিক এলাকার বাসাবাড়িতে তীব্র গ্যাস সংকট চলছে। চলতি মাসের শুরু থেকে এই সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। রাজধানীর কামরাঙ্গীরচর, শেখের টেক, পশ্চিম ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, মধুবাজার, ডেমরা, পূর্ব দোগাইর, হাজীনগর, কোলাটিয়া, পূর্ব শেওড়াপাড়া, মিরপুর, শ্যামলী, পল্লবী, বনশ্রী, গেণ্ডারিয়া, নবাবগঞ্জ, নারিন্দা, মোহাম্মদপুর ও ভাষানটেকসহ পুরান ঢাকার বেশিরভাগ এলাকা ঘুরে গ্যাসের সংকট দেখা গেছে।

    শেখের টেক এলাকার জাহাঙ্গীর হোসেন নামে এক ব্যবসায়ী বলেন, চলমান গ্যাস সংকটে ভোররাত ৩টা পর্যন্ত তাকে রান্না করতে হয়। সকাল ৭টার পর তাদের গ্যাস থাকে না। একনাগাড়ে এটি সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে। রাত ১০টার পর গ্যাসের চাপ কিছুটা বাড়ে। তবে ভোররাতের দিকে গ্যাসের চাপ বেশি থাকে।

    জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, আমরা প্রতি মাসে বিল দিচ্ছি, কিন্তু পর্যাপ্ত গ্যাস পাচ্ছি না। যদিও আমাদের এলাকায় বেশিরভাগ জায়গায় গ্যাসের সংযোগ আছে, তবে বাসিন্দারা এলপিজি ব্যবহার করছে। একজন গ্রাহককে বাধ্য হয়ে দুবার বিল দিতে হচ্ছে। যাদের পক্ষে এলপিজির ব্যয় বহন করা সম্ভব নয়, তাদের ভোররাত তিনটা থেকে সাড়ে তিনটা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। তখন চুলায় গ্যাসের কিছুটা চাপ থাকে।

    উত্তরাখানের মাদারবাড়ী এলাকার দোতলা ভবনে ভাড়াটিয়াদের নিয়ে থাকেন মোহাম্মদ হাসান। তাদের বাসায় সারাদিন গ্যাস না থাকায় বাধ্য হয়ে ছাদে মাটির চুলায় জ্বালানি কাঠ দিয়ে রান্না করছেন। একই অবস্থা আশকোনা হজ ক্যাম্প এলাকায়। এখানে বেশিরভাগ মানুষের বাসায় দুটি সংযোগ রয়েছে। একটি তিতাস গ্যাসের অপরটি এলপিজির। বেশিরভাগ গ্রাহক পুরো মাসে এলপিজি ব্যবহার করলেও মাস শেষে তিতাস গ্যাসের পুরো বিল দিচ্ছে। তাদের আশা যদি কোনোদিন গ্যাসের সরবরাহ বাড়ে সেজন্য তারা তিতাসের লাইনটিও বাতিল করছেন না।

    ভাষানটেক বিআরপি এলাকার প্রায় দুই হাজার ৫০ পরিবারের কেউ জ্বালানি কাঠ, আবার যাদের আয় ভালো, তারা এলপিজি ব্যবহার করেছেন। কারণ তাদের এলাকায় গ্যাস থাকে রাত দেড়টা থেকে সাড়ে চারটা পর্যন্ত। পশ্চিম ধানমন্ডি মধুবাজার এলাকায় সাড়ে সাত হাজার টাকা মাসিক ভাড়ায় দুই বেড রুমে একটি ফ্ল্যাটে থাকেন মোয়াজ্জেম হোসেন। তিনি বলেন, গ্যাস না থাকায় তাদের রান্নার জন্য মধ্যরাত পর্যন্ত জেগে থাকতে হয়। শামীম আহসান নামে আজিমপুর এলাকার এক বাসিন্দা বলেন, আগে প্রতিদিন দুপুরের খাবার খেতে বাসায় আসতেন। এখন তাকে বাইরে খেতে হচ্ছে। কারণ গ্যাসের অভাবে তার স্ত্রী দিনের বেলা রান্না করতে পারছেন না।

    পেট্রোবাংলার পরিচালক (অপারেশন অ্যান্ড মাইনস) মো. কামরুজ্জামান খান বলেন, যে ভাসমান টার্মিনালটি সংস্কারের জন্য বন্ধ ছিল সেটি শিগগিরই চালু হবে। এটি চালু হলে গ্যাসের সরবরাহ কিছুটা বাড়বে। তার মতে, দুটো টার্মিনাল মিলে গ্যাস সরবরাহ করে ৮৫০ মিলিয়ন ঘনফুট। আর যেটি চলছে, সেটি বর্তমানে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুটের মতো সরবরাহ করছে।

    তবে পেট্রোবাংলার আরেক শীর্ষ কর্মকর্তা বলেন, এটি ভাসমান টার্মিনাল বহরে যুক্ত হলেও আরেকটি টার্মিনাল সংস্কারের জন্য বন্ধ হয়ে যাবে। আর একটি যোগ হলেও সর্বোচ্চ ২০০ মিলিয়ন ঘনফুটের মতো বাড়বে, যা চাহিদা মেটাতে পর্যাপ্ত নয়। ওই কর্মকর্তা বলেন, মূলত সবচেয়ে বেশি উৎপাদনকারী বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্রসহ স্থানীয় ক্ষেত্রগুলোতেও গ্যাসের উৎপাদনও কমে যাওয়ায় এই সংকট তৈরি হয়েছে, যা খুব সহসায় কাটবে না।

    পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার সাংবাদিকদের বলেছেন, স্থানীয় গ্যাসক্ষেত্রগুলোতে উৎপাদন কমে গেছে। তবে আমরা উৎপাদন বাড়ানোর জন্য কাজ করছি। আমাদের ২০২৬ সালের মধ্যে প্রায় ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদনের পরিকল্পনা আছে। ইতোমধ্যে আমরা প্রায় ৭০ মিলিয়ন ঘনফুট উৎপাদন করছি। তাৎক্ষণিক এই গ্যাস সংকট মোকাবিলায় এলএনজি আমদানি বাড়ানোর কোনো বিকল্প নেই বলেও উল্লেখ করেন জনেন্দ্র নাথ সরকার। তবে বর্তমানে ডলার মজুতের যে অবস্থা, এমন পরিস্থিতিতে সরকারের আমদানি বাড়ানোর সম্ভাবনাও কম।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় গ্যাসের জন্য তীব্র দেশজুড়ে, প্রভা সংকট হাহাকার
    Related Posts
    Mahfuz

    বড় শয়তান এখনও আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে : মাহফুজ

    July 13, 2025
    Rain

    ঢাকাসহ ৬ বিভাগে তুমুল বৃষ্টির আভাস

    July 13, 2025
    Fauzul

    এনবিআরের আন্দোলন ছিল সরকারবিরোধী : জ্বালানি উপদেষ্টা

    July 13, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Seiko SSK003

    5 Best Watches Under $500: Seiko, Citizen, Orient, Timex & G-SHOCK Picks

    ইসলামী ব্যাংকের অর্ধ-বার্ষিক ব্যবসায় উন্নয়ন সম্মেলন অনুষ্ঠিত

    Mahfuz

    বড় শয়তান এখনও আমাদের কাঁধে শ্বাস ফেলছে : মাহফুজ

    আইফোন ১৭ এয়ার

    আসছে Apple এর সবচেয়ে পাতলা ফোন আইফোন ১৭ এয়ার

    Vumi

    কত বছর খাজনা না দিলে জমি খাস হয়ে যায়

    odisha-couple

    আত্মীয়কে বিয়ের ‘শাস্তি’: গরুর বদলে নবদম্পতিকে দিয়ে হাল চাষ

    ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন

    ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন: গোপন কথা!

    ওয়েব সিরিজ

    সীমাহীন জনপ্রিয়তা অর্জন করলো এই ওয়েব সিরিজ, দর্শকদের মধ্যে উচ্ছ্বাস!

    এসডিজি ব্র্যান্ড চ্যাম্পিয়ন অ্যাওয়ার্ড-২০২৫ পেল ওয়ালটন

    Girls a

    নারীরা কেন বিবাহিত পুরুষদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.