এবার আপনার পায়ের জুতোতে ব্যবহৃত হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সব ধরনের ফিচার। এর সবথেকে উল্লেখযোগ্য ফিচার হচ্ছে আপনি দৌড়েঁর গতিতেই স্বাভাবিকভাবে হাঁটতে পারবেন। এতে করে আপনার হাঁটার গতি বাড়বে এবং কম সময়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন।
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা পরিচালিত এই জুতার নাম হচ্ছে মুন ওয়াকার্স। এ ডিভাইসটি মূলত ইলেকট্রিক জুতা যা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নিয়ে কাজ করে। আপনার হাঁটার স্টাইল হবে আগের থেকে অনেক বেশি সহজ, নিঁখুত এবং দ্রুত।
স্বাভাবিক ও ট্র্যাডিশনাল জুতো পরিধান করলেই আপনি যেমন অনুভব করতেন এটি ঠিক তেমনি হবে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার দ্বারা চালিত এ জুতোর সব থেকে অভিনব বৈশিষ্ট্য হচ্ছে আপনার হাঁটার পারফরম্যান্স প্রতি মুহূর্ত পর্যবেক্ষণ করা হবে এবং জুতায় অবস্থিত মোটরে এ তথ্য পাঠিয়ে দেয়া হবে।
এর ফলে হাঁটার স্পিড কেমন হওয়া উচিত বিষয়টি সম্পর্কে ডাটা এনালাইসিস করা হবে এবং গতি নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। হঠাৎ গতি বাড়াতে হলে আপনাকে দ্রুত মুভ করতে হবে।
রোলার স্কেটের সাথে এটির পার্থক্য রয়েছে। কেননা রোলার স্কেট পরিধান করার ক্ষেত্রে এবং তা ব্যবহার করার জন্য আপনাকে আলাদা স্কিল অর্জনের প্রয়োজন হবে। কিন্তু মুন ওয়াকার্স জুতা ব্যবহারের ক্ষেত্রে কোন স্কিলের প্রয়োজন নেই।
তাছাড়া কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা দ্বারা চালিত এ জুতার সাথে মানিয়ে নিতে আপনার খুব বেশি সময় লাগবে না। খুব সহজেই আপনি জুতার সাথে খাপ-খাইয়ে নিতে পারবেন এবং পায়ে পড়ে আরাম পাবেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।