ভবিষ্যৎ এ বিমান বাহিনী আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হবে। এখানে মনুষ্যবিহীন ফাইটার জেটের গুরুত্ব বৃদ্ধি পাবে।
এ মাসে ইংল্যান্ডের টুইন এয়ার শো অনুষ্ঠিত হয়েছে। এখানে যুক্তরাষ্ট্রের বিমান বাহিনী অংশগ্রহণ করেছে। আমেরিকা জানায় তারা ইউএভি বা আননেমড এরিয়াল ভেহিকেল প্রযুক্তির প্রতি মনোনিবেশ করছে। মিশন পরিচালনা করার ক্ষেত্রে এই প্রযুক্তি সবথেকে উত্তম।
যেসব কোম্পানি ফাইটার জেট নির্মাণ করে তারা বিশ্বাস করেন যে খুব শীঘ্রই এই প্রযুক্তির বাস্তবায়ন ঘটানো সম্ভব। বর্তমানে পশ্চিমা বিশ্ব পঞ্চম জেনারেশনের ফাইটার জেট ব্যবহার করছে। মনুষ্যবিহীন ফাইটার জেটের প্রযুক্তি ষষ্ঠ প্রজন্মের এয়ার ক্র্যাফটে ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
যুদ্ধক্ষেত্রে মনুষ্যবিহীন বিমান সহযোগী ফাইটার জেট হিসেবে কাজ করবে। এফ থার্টি ফাইভ এস মডেলের ফাইটার যেতে এই প্রযুক্তির বাস্তবায়নের চেষ্টা চলছে। বিমান বাহিনীর কর্মকর্তারা চীনের সাথে যুদ্ধ নিয়ে বেশ চিন্তিত। তাই সামরিক এবং বিমানবাহিনীর আধুনিকায় মনোযোগ দেওয়া হচ্ছে।
বর্তমানে স্বায়ত্তশাসিত ড্রোনের গুরুত্ব বেশ বৃদ্ধি পেয়েছে যা ডিকয় এবং স্কাউট হিসেবে কাজ করতে পারে। শত্রুদের ভুল পথে পরিচালনা করার জন্য এসব ড্রোন উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করতে পারে।
মনুষ্যবিহীন বিমান যুদ্ধক্ষেত্রে ব্যবহার করা সম্ভব হলে অনেক ক্ষয়ক্ষতি এড়ানো সম্ভব হবে। বোয়িং কোম্পানি বিশ্বের অন্যতম সেরা বিমান নির্মাতা। তাদের গবেষণা এবং উন্নয়ন সংস্থা জানায় প্রয়োজনে তারা এমন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স নিয়ন্ত্রিত ড্রোন তৈরি করবে যা বিশ্বের যেকোনো জায়গায় মিশন পরিচালনা করতে সক্ষম।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।