কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এখন আসক্তি চিকিৎসায় ব্যবহার করা হচ্ছে। এটি রোগীদের পুনর্বাসনে সাহায্য করছে। এই প্রযুক্তি স্বয়ংক্রিয়ভাবে সেশন নোট তৈরি করে এবং পুনরাপতনের লক্ষণ শনাক্ত করে।
হ্যাজেলডেন বেটি ফোর্ড ফাউন্ডেশন এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে। তারা বলছে, এআই চিকিৎসকদের মূল্যবান সময় বাঁচাতে সাহায্য করছে। এটি রোগীদের জন্য আরও ভাল সেবা নিশ্চিত করছে।
এআই টুলগুলি কাউন্সেলিং সেশনের নোট স্বয়ংক্রিয়ভাবে রেকর্ড করে। এটি চিকিৎসকদের কাগজপত্র নিয়ে কাজ করার সময় কমিয়ে দেয়। ফলে তারা রোগীদের সাথে বেশি সময় দিতে পারেন।
এআই মডেল রোগীদের কথাবার্তা এবং আচরণ বিশ্লেষণ করে। এটি পুনরাপতনের প্রাথমিক লক্ষণ শনাক্ত করতে পারে। এর মাধ্যমে সময়মতো হস্তক্ষেপ করা সম্ভব হয়।
রোগীদের হেলথ ট্র্যাকার ডেটাও এআই বিশ্লেষণ করে। মেজাজ পরিবর্তন বা ক্রেভিং বাড়ার মতো সতর্কতা signs চিহ্নিত করা হয়। পরে চিকিৎসকরা এই তথ্য ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেন।
বিশেষজ্ঞরা এআই ব্যবহারে কিছু সতর্কতার কথা বলেছেন। র্যানন আর্চ বলেন, রোগীদের এআই ব্যবহারের বিষয়ে জানা উচিত। তাদের এটা ব্যবহার না করারও option থাকা দরকার।
অবৈজ্ঞানিক এআই চ্যাটবট এড়িয়ে চলতে পরামর্শ দেন তিনি। এসব tool অত্যধিক প্রতিশ্রুতি দিলে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ আসক্তি চিকিৎসায় মানবিক স্পর্শ irreplaceable।
এআই শুধু একটি সহায়ক tool হিসাবে কাজ করবে। এটি কখনোই মানুষের replace নেবে না। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত সর্বদা চিকিৎসকদেরই নিতে হবে।
এআই প্রযুক্তি দ্রুত উন্নতি করছে। ভবিষ্যতে এটি আরও personalized care দিতে সক্ষম হবে। এটি রোগীদের জন্য tailored treatment প্ল্যান offer করবে।
এই প্রযুক্তি globalভাবে healthcare sector বিপ্লব আনছে। এটি দক্ষতা বৃদ্ধি এবং treatment outcomes improve করছে। বাংলাদেশেও এই প্রযুক্তি benefits নিতে পারে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।