২০০৩ সালে ‘কুছ না কহো’ সিনেমায় বন্ধুত্ব, আর তারপরে ২০০৫-০৬ সালে ‘উমরাও জান’-এর শুটিং চলাকালীন প্রেমে পড়েন বলিউড অভিনেতা অভিষেক বচ্চন ও সাবেক বিশ্বসুন্দরী ঐশ্বরিয়া রাই। ‘গুরুর’ সিনেমার প্রিমিয়ারের পর নিউইয়র্কেই অভিষেক বিয়ের প্রস্তাব দেন অভিনেত্রীকে। ২০০৭ সালের ২০ এপ্রিল বচ্চনবাড়িতে বসে বিয়ের আসর, সেখানেই সাত পাকে বাধা পড়েন এ তারকা যুগল। এ দম্পতির ঘর আলো করে আসে কন্যা আরাধ্যা, যার বয়স এখন ১২।
গত বছর ধরেই চলছে এ তারকা দম্পতির বিচ্ছেদ নিয়ে জল্পনা। অভিষেক ও ঐশ্বরিয়া রাইকে ঘিরে যেন কিছুতেই পিছু ছাড়ছে না সমালোচনা ঝড়। অভিষেক বলেন, এসব গুজবের কোনো ভিত্তি নেই, তবু তাদের সম্পর্ক নিয়ে কৌতূহল পিছু ছাড়েনি।
এর আগে পুরোনো এক সাক্ষাৎকারে স্ত্রীর প্রশংসায় অভিষেক বলেছিলেন, ঐশ্বরিয়া ভালোবাসায় ভরা একজন মানুষ। ও কখনই চিৎকার করে না। ওকে রেগে যেতে দেখার জন্য আপনাকে সত্যিই খুব খারাপ কিছু করতে হবে। ঐশ্বরিয়া ‘গ্ল্যামারাস’ ইমেজ নিয়েও প্রশ্ন করা হলে অভিনেতা বলেন, শুধু চাকচিক্যের জন্য সিনেমা বাছে না ঐশ্বরিয়া। বরং সে সব সময় চরিত্রনির্ভর সিনেমা করতে চায়।
৩০ মিনিট সময় দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্রের অসুন্দর ছবিটি আজই বদলে ফেলুন
তিনি বলেন, ঐশ্বরিয়া একজন অভিনেত্রী। ওর ক্যারিয়ার শুরু হয়েছিল ‘ইরুভার’-এর মতো একেবারেই ডি-গ্ল্যাম সিনেমা দিয়ে, যেটি পরিচালনা করেছিলেন মণি রত্নম। বেশিরভাগ সিনেমাতেই ও চরিত্র অনুযায়ী চ্যালেঞ্জ নিয়েছে, কখনো শুধু গ্ল্যামারের পেছনে ছোটেনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।