Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home মসজিদুল আকসার ১১টি বিস্ময়কর তাৎপর্য
    ইসলাম ধর্ম

    মসজিদুল আকসার ১১টি বিস্ময়কর তাৎপর্য

    October 18, 20238 Mins Read

    শায়খ আহমাদুল্লাহ : মসজিদুল আকসা মুসলিম উম্মাহর হৃদয়ের স্পন্দনের নাম। মক্কা-মদীনার পরে এই মসজিদের নাম শুনলে আমরা যতটা আপ্লুত হই, অন্য কোনো মসজিদের নাম শুনলে ততটা হই না। এটা আমাদের প্রথম কিবলা। ইসলামের ইতিহাসের অসংখ্য গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা সংঘটিত হয়েছে এই মসজিদকে ঘিরে। শুধু তাই নয়, কেয়ামতের আগে অসংখ্য বিস্ময়কর ঘটনা সংঘটিত হবে এই মসজিদ ও তার আশপাশের অঞ্চলে।

    Al-Aqsa Mosque

    মসজিদুল আকসা আমাদের অনুপ্রেরণার নাম। মসজিদুল আকসার কথা ভাবলেই আমাদের স্মৃতিপটে ভেসে ওঠে খলিফা ওমর (রা.) ও সালাহুদ্দীন আইয়ুবীর গৌরবোজ্জ্বল বিজয়ের ইতিহাস। মসজিদুল আকসার সঙ্গে জড়িয়ে আছে রাসুলের (সা.) মেরাজের স্মৃতি। নানা কারণেই মসজিদুল আকসার প্রসঙ্গ এলে আমরা আবেগতাড়িত হই, আমাদের চোখ সজল হয়ে ওঠে।

    আজ আমরা কুরআন-সুন্নাহর দলিলের আলোকে মসজিদুল আকসার ১১টি অনন্য তাৎপর্য ও বৈশিষ্ট্য সম্পর্কে আলোকপাত করব, যা একদিকে আমাদের জ্ঞানকে সমৃদ্ধ করবে, পাশাপাশি এই মসজিদের প্রতি আমাদের ভালোবাসা বৃদ্ধিতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে, ইনশাআল্লাহ।

    ১. প্রথম কিবলা

    একজন মুসলমানের ধর্মকেন্দ্রীক যে কয়টি আবেগের জায়গা রয়েছে, কিবলা তার অন্যতম। কিবলার সঙ্গে আমাদের আবেগ ও ভালোবাসা জড়িত। কিবলার দিকে ফিরে আমরা নামাজ পড়ি, কিবলাকে আমরা হৃদয় থেকে শ্রদ্ধা করি। আর মসজিদুল আকসা আমাদের প্রথম কিবলা।

    ইসলামের প্রাথমিক পর্যায়ে রাসুলের (সা.) ওপর যখন নামাজ ফরজ হয়, তখন তিনি ও সাহাবীরা মসজিদুল আকসার দিকে ফিরে নামাজ আদায় করতেন।

    মদীনায় হিজরতের পরও ষোল/সতেরো মাস পর্যন্ত মুসলমানদের কিবলা ছিল মসজিদুল আকসা। পরবর্তীতে রাসুল সা. এর আকাঙ্ক্ষার প্রেক্ষিতে মহান আল্লাহ বাইতুল্লাহকে কিবলা নির্ধারণ করেন।

    ইবনে আব্বাস রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসুল সা. মক্কায় থাকাকালীন কাবাকে সামনে রেখে জেরুজালেমের দিকে ফিরে সালাত আদায় করতেন। মদীনায় হিজরতের পরও ১৬ মাস পর্যন্ত এভাবে সালাত আদায় করেছেন। এরপর কিবলা কাবার দিকে ফিরিয়ে দেওয়া হলো। (সহীহ বুখারী-৪০)

    ২. কুরআন-স্বীকৃত পবিত্র ভূমি

    মসজিদুল আকসা এবং আশপাশের এলাকাকে পবিত্র কুরআনে পবিত্র ভূমি আখ্যা দেয়া হয়েছে। এটাও মসজিদুল আকসার অনন্য বৈশিষ্ট্যের একটি।

    এ মর্মে মহান আল্লাহ বলেন, হে আমার সম্প্রদায়, পবিত্র ভূমিতে প্রবেশ করো, যা আল্লাহ তোমাদের জন্যে নির্ধারণ করে দিয়েছেন এবং তোমরা তোমাদের পেছন দিকে ফিরে যেও না। অন্যথায় তোমরা ক্ষতিগ্রস্ত হবে। (সুরা মায়েদা: ২১)

    মহান আল্লাহ অন্যত্র বলেছেন, পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার চারদিকে আমি বরকত দান করেছি, যাতে আমি তাকে আমার নিদর্শনসমূহ দেখিয়ে দেই। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা। (সুরা ইসরা: ০১)

    ৩. মেরাজের সূচনাস্থল

    ইসরা ও মেরাজের সফর রাসুলের (সা.) জীবনের বিস্ময়কর ঘটনা ও আল্লাহর নিদর্শন। বায়তুল্লাহ থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত ভ্রমণকে ইসরা এবং মসজিদুল আকসা থেকে ঊর্ধ্বাকাশের ভ্রমণকে বলা হয় মেরাজ। সেই হিসেবে রাসুল সা. এর মেরাজের সূচনা হয়েছিল মসজিদুল আকসা থেকে।

    এ কারণে বলা যায়, মসজিদুল আকসা রাসুল সা. এর মেরাজের সূচনাস্থল।

    মহান আল্লাহ বলেছেন, পরম পবিত্র ও মহিমাময় সত্তা তিনি, যিনি স্বীয় বান্দাকে রাত্রি বেলায় ভ্রমণ করিয়েছিলেন মসজিদুল হারাম থেকে মসজিদুল আকসা পর্যন্ত, যার চারদিকে আমি বরকত দান করেছি, যাতে আমি তাকে আমার নিদর্শনসমূহ দেখিয়ে দেই। নিশ্চয় তিনি সর্বশ্রোতা ও সর্বদ্রষ্টা (সুরা ইসরা: ০১)।

    মেরাজের ঘটনা উল্লেখ করতে গিয়ে রাসুল সা. বলেছেন, আমার জন্য বুরাক আনা হলো। বুরাক হলো গাধা থেকে বড় এবং খচ্চর থেকে ছোট একটি সাদা রঙের প্রাণী। দৃষ্টির শেষ সীমায় তার পদক্ষেপ পড়ে। রাসুল সা. বলেন, আমি এতে আরোহণ করলাম এবং বাইতুল মাকদিসে (মসজিদুল আকসা) পৌঁছলাম। অতঃপর নবীগণ তাদের বাহনগুলো যে খুঁটির সাথে বাঁধতেন, আমি সে খুঁটির সাথে আমার বাহনটি বাঁধলাম। তারপর মসজিদে প্রবেশ করলাম এবং দু রাকাআত সালাত আদায় করে বের হলাম (সহীহ মুসলিম-১৬২)।

    ৪. নবী-রাসুলদের স্মৃতির স্মারক

    মহান আল্লাহ মসজিদুল আকসা ও তার আশেপাশে যত নবী-রাসুল পাঠিয়েছেন, অন্য কোনো অঞ্চলে এত নবী-রাসুল পাঠাননি। অনেক নবী-রাসুল এমন ছিলেন, যারা ভিন্ন অঞ্চলে জন্মগ্রহণ করেছেন, পরবর্তীতে আল্লাহর আদেশে এই মসজিদের জনপদে হিজরত করেছেন। সেই হিসেবে এই অঞ্চলটিকে নবী-রাসুলদের স্মৃতির স্মারক বলা যায়।

    শুধু তাই নয়, মসজিদুল আকসার আশেপাশে নবী-রাসুলদের যত কবর আছে, অন্য কোনো অঞ্চলে এত কবর পাওয়া যায় না।

    ইবরাহীম ও লুত আ. এর হিজরতের ব্যাপারে মহান আল্লাহ বলেন, এবং আমি তাকে (ইবরাহীম) ও লুতকে উদ্ধার করে এমন এক ভূমিতে নিয়ে গেলাম, যেখানে আমি সমগ্র বিশ্ববাসীর জন্য বরকত রেখেছি (সুরা আম্বিয়া: ৭১)

    ৫. মসজিদুল আকসা পৃথিবীর দ্বিতীয় মসজিদ

    আমরা জানি, এই পৃথিবীতে নির্মিত প্রথম ঘর বায়তুল্লাহ, যা মক্কায় অবস্থিত। এটা একদিকে যেমন পৃথিবীর প্রথম ঘর অপরদিকে এটা পৃথিবীর প্রথম মসজিদ। এরপর যে মসজিদটি নির্মিত হয় তা হলো মসজিদুল আকসা।

    অর্থাৎ মসজিদুল আকসা পৃথিবীর দ্বিতীয় মসজিদ। এটাও মসজিদুল আকসার গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্যের অন্যতম। এ বিষয়ক একটি হাদীস দেখুন।

    আবু যর গিফারী রা. হতে বর্ণিত, আমি বললাম, হে আল্লাহর রাসুল, পৃথিবীতে সর্বপ্রথম কোন মাসজিদ তৈরি করা হয়েছে? তিনি বললেন, মাসজিদুল হারাম। বললাম, অতঃপর কোনটি? তিনি বললেন, মসজিদুল আকসা। বললাম, উভয় মসজিদের মাঝে কত সময়ের ব্যবধান ছিল? তিনি বললেন, চল্লিশ বছর। (সহীহ বুখারি-৩৩৬৬; সহীহ মুসলিম-৫২০)

    ৬. মসজিদুল আকসার উদ্দেশে ভ্রমণ ইবাদত

    এই পৃথিবীতে তিনটি মসজিদ ব্যতীত যত মসজিদ আছে, ইসলামের চোখে সবই সমান। সেই তিনটি মসজিদ হলো বায়তুল্লাহ, মসজিদে নববী এবং মসজিদুল আকসা। এই তিনটি মসজিদের পর পৃথিবীতে আর কোনো মসজিদের একটির ওপর অপরটির ফজিলত নেই। এমনকি কোনো মসজিদকে গুরুত্বপূর্ণ ভেবে সোয়াবের নিয়তে ভ্রমণ করাও জায়েজ নেই।

    তবে হ্যাঁ, উল্লিখিত তিনটি মসজিদকে বরকতময় ভেবে সে উদ্দেশে ভ্রমণ করা সোয়াবের কাজ। এটাও মসজিদুল আকসার একটি বৈশিষ্ট্য।

    রাসুল সা. বলেছেন, মসজিদুল হারাম, মসজিদুর রাসুল এবং মসজিদুল আকসা এই তিনটি মাসজিদ ব্যতীত অন্য কোনো মসজিদে (সালাতের) উদ্দেশে হাওদা বাঁধা যাবে না (অর্থাৎ সফর করা যাবে না)। (সহীহ বুখারী-১১৮৯; সহীহ মুসলিম-১৩৯৭)

    ৭. এক রাকাতে ২৫০ রাকাতের সওয়াব

    মসজিদুল আকসা এতটাই বরকতপূর্ণ এবং ফজিলময় স্থান, সেখানে কেউ এক রাকাত নামাজ পড়লে ২৫০ রাকাত নামাজের সোয়াব হয়। একটি হাদিস দেখুন।

    আবু যর রা. থেকে বর্ণিত, আমরা তখন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম-এর কাছে আলোচনা করেছিলাম, আমরা তার কাছে জানতে চাইলাম: কোনটি উত্তম, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের মসজিদ নাকি বায়তুল মাকদিসের মসজিদ? তখন রাসুল সা. বললেন, আমার এই মসজিদে একটি নামায সেখানকার চারটি নামাযের চেয়ে উত্তম। (মুসতাদরাক হাকিম-৮৬০০; তালখীসুল মুসতাদরাক: ৪/৫০৯; হাকিম ও যাহাবীর মতে সহীহ)

    এই হাদিসের আলোকে আমরা জানতে পারলাম, মসজিদুল আকসার নামাজের তুলনায় মসজিদে নববীর নামাজ চারগুণ বেশি উত্তম। আর আমরা জানি, মসজিদে নববীর দুই রাকাত নামাজ এক হাজার রাকাতের সমান।

    আর এক হাজারের এক চতুর্থাংশ হলো আড়াইশ। অর্থাৎ মসজিদুল আকসার দুই রাকাত নামাজ ২৫০ রাকাত নামাজের সমতুল্য।

    ৮. গুনাহ মাফের স্থান

    মসজিদুল আকসার একটি বৈশিষ্ট্য হলো, এটি গুনাহ মাফের জায়গা। কেউ যদি নামাজ আদায়ের জন্য মসজিদুল আকসায় গমন করে, তবে আল্লাহ তার গুনাহ মাফ করে দেন।

    মসজিদুল আকসা নির্মাণকাজ শেষ করার পর সুলাইমান আলাইহিস সালাম আল্লাহর কাছে দোয়া করেছিলেন, ‘যে ব্যক্তি এই মাসজিদে সালাত আদায়ের জন্য আসবে, সে যেন গুনাহ থেকে সেদিনের মতো নিষ্পাপ হয়ে যায়, যেদিন তার মা তাকে জন্ম দিয়েছিলো’।

    আর নবী মুহাম্মাদ সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন যে, মহান আল্লাহ তার নবী সুলাইমান আ. এর এই দোয়া কবুল করবেন। (মুসনাদে আহমদ: হা ৬৬৪৪; শায়খ শু‘আইব আরনাঊত: সহীহ)

    ৯. শেষ যামানার মানুষের পরম কাঙ্ক্ষিত ভূমি

    আমরা জানি, রাসুল সা. বিভিন্ন সময়ে নানা রকম ভবিষ্যদ্বাণী করেছেন। মসজিদুল আকসা সম্পর্কেও রাসুল সা.-এর অনেকগুলো ভবিষ্যদ্বাণী আছে।

    তার একটি ভবিষ্যদ্বাণী থেকে জানা যায়, শেষ যামানায় মসজিদুল আকসা মুসলমানদের কাছে এত প্রিয় হয়ে উঠবে, মসজিদুল আকসাকে দূর থেকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখা যায়, এমন এক টুকরো ভূমি তাদের কাছে পৃথিবীর সবকিছু থেকে প্রিয় ও মূল্যবান হয়ে উঠবে।

    এ ব্যাপারে রাসুল সা. বলেছেন, খুব শিগগিরই এমন হবে যে, একজন মানুষের জন্য তার ঘোড়ার রশির দৈর্ঘ্য পরিমাণ ভূমি, যেখান থেকে বায়তুল মাকদিস দেখা যায়, সেটা তার কাছে সমগ্র দুনিয়া থেকে উত্তম হবে, অথবা দুনিয়া ও দুনিয়ার মাঝে যা কিছু আছে তার থেকে উত্তম হবে।

    (মুসতাদরাক হাকিম-৮৫৫৩; তালখীসুল মুসতাদরাক: ৪/৫০৯; হাকিম ও যাহাবী, সহীহ; আলবানি, সহীহুত-তারগীব: হা/১১৭৯]

    ১০. ইয়াজুজ-মাজুজের ধ্বংসস্থল

    কেয়ামতের অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা ঘটবে মসজিদুল আকসা ও তার আশপাশের ভূমিতে। কেয়ামতের বড় বড় প্রসিদ্ধ দশটি আলামতের একটি হলো ইয়াজুজ-মাজুজের আবির্ভাব।

    এই ইয়াজুজ-মাজুজ ধ্বংস হবে মসজিদুল আকসা-পার্শ্ববর্তী একটি পাহাড়ে।

    ইয়াজুজ-মাজুজের ঘটনা বর্ণনা করতে গিয়ে রাসুল সা. বলেন, এরপর তারা (ইয়াজুজ-মাজুজ) অগ্রসর হতে থাকবে। পরিশেষে তারা জাবালে খামার নামক একটি পাহাড়ে গিয়ে পৌঁছবে। জাবালে খামার হলো, বাইতুল মাকদিসের একটি পাহাড়। সেখানে পৌঁছে তারা বলবে, আমরা তো পৃথিবীবাসীকে ধ্বংস করে দিয়েছি। এসো, আকাশমণ্ডলীর সত্তাকেও ধ্বংস করে দিই। এ বলে তারা আকাশের দিকে তীর ছুড়তে থাকবে। আল্লাহ তাআলা তাদের তীরগুলোকে রক্তে রঞ্জিত করে তাদের প্রতি ফিরিয়ে দিবেন।

    হাদিসের শেষাংশে আছে, অতঃপর আল্লাহর নবী ঈসা আলাইহিস সালাম এবং তাঁর সঙ্গীগণ আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন। ফলে আল্লাহ তাআলা তাদের ঘাড়ে এক প্রকার কীট সৃষ্টি করে দেবেন। যার শিকার হয়ে তারা এক সঙ্গে সবাই মারা যাবে। (সহীহ মুসলিম-২৯৩৭)

    ১১. দাজ্জাল থেকে মুক্ত

    কেয়ামতের আগে দাজ্জাল যখন গোটা পৃথিবী জুড়ে তাণ্ডব চালাবে এবং দুর্বল ঈমানদারেরা দলে দলে দাজ্জালের ফেতনায় আপতিত হবে, সেই কঠিন সময়েও মসজিদুল আকসা থাকবে দাজ্জালের ফেতনা থেকে মুক্ত।

    এ ব্যাপারে রাসুল সা. বলেছেন, দাজ্জাল চারটি মাসজিদে প্রবেশ করতে পারবে না: মাসজিদুল হারাম, মাসজিদুন নববী, মাসজিদুত তুর এবং মাসজিদুল আকসা। (মুসনাদে আহমাদ: হা/২৩৬৮৫; শায়খ শুআইব আরনাঊত, সহীহ)

    এতক্ষণ আমরা মসজিদুল আকসার ১১টি গুরুত্বপূর্ণ বৈশিষ্ট্য ও তাৎপর্য সম্পর্কে আলোচনা করলাম। মসজিদুল আকসা আমাদের আবেগ ও ভালোবাসার নাম।

    এই মসজিদ দর্শন, এর জন্য ভ্রমণ ও এই মসজিদে নামাজ পড়া আমাদের জন্য বিশেষ ইবাদত। কিন্তু দুঃখজনক ব্যাপার হলো, দীর্ঘদিন ধরে আমাদের এই প্রিয় মসজিদ ও এর ভূমি বেদখল হয়ে আছে। আমরা আল্লাহর কাছে দোয়া করি, তিনি যেন আমাদের এই ভালোবাসাকে আমাদের মাঝে ফিরিয়ে দেন।

    কমোড ব্যবহারের আসল নিয়ম অনেকেই জানেন না, জেনে নিন আসল নিয়ম

    কারণ, মসজিদুল আকসা আমাদের। আমরাও মসজিদুল আকসার। আল্লাহ আমাদের হৃদয়ে মসজিদুল আকসার প্রতি ভালোবাসা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি করুন, মসজিদুল আকসাকে দেখার ও এ মসজিদে নামাজ আদায়ের তাওফিক দিন।

    সূত্র : যুগান্তর

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ১১টি Al-Aqsa Mosque আকসার ইসলাম তাৎপর্য ধর্ম বিস্ময়কর মসজিদুল
    Related Posts
    প্রকৃত মুমিন

    যেভাবে প্রকৃত মুমিন ইবাদতের স্বাদ অনুভব করে

    June 18, 2025
    ষড়যন্ত্র করা

    ইসলামের দৃষ্টিতে অন্যের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করা ঈমান পরিপন্থী কাজ

    June 18, 2025
    শয়তান

    সৃষ্টির সময় থেকে শয়তান যেভাবে মানুষকে ধোকা দেয়

    June 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Titanic Kate Winslet

    মঞ্চে পোশাক খোলার পর যা ঘটেছিল, জানালেন টাইটানিক নায়িকা

    গুগল পে

    ডিজিটাল লেনদেনে নতুন যুগ: দেশে চালু হচ্ছে গুগল পে

    Land

    জমি নিয়ে প্রতারণা করলেই যত বছরের জেল

    ওয়েব সিরিজ

    উল্লুর নতুন ওয়েব সিরিজে কাঁপাচ্ছে নেট দুনিয়া, একা দেখাই ভাল!

    realme narzo 80 lite

    Realme Narzo 80 Lite 5G Price, Specifications & Features Unveiled

    vivo x200 fe

    vivo X200 FE Launch Date Officially Revealed Along with Colors and Design Details

    Poco F7

    Poco F7 Set to Launch: Expected Price, Features, and Specifications

    কল্যাণ ও পুনর্বাসন

    জুলাই যোদ্ধাদের কল্যাণ ও পুনর্বাসন অধ্যাদেশ জারি

    iqoo z10 lite 5g

    iQOO Z10 Lite 5G With 6000mAh Battery, Dimensity 6300 Launched

    Israel Iranian

    Israel-Iranian Tensions Escalate: Trump Considers US Military Involvement Amid Missile Strikes

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.