আন্তর্জাতিক ডেস্ক : বাড়িটি আর পাঁচটা বাড়ির মতই ইট, সিমেন্ট দিয়ে তৈরি। সেইভাবে বাড়িটি তৈরি করার পর আচমকাই সে বাড়ি একটা ছোঁয়ায় অন্য সব বাড়ির থেকে আলাদা হয়ে যায়। অবশ্যই সে বাড়ির কর্তা এবং স্থপতিকে এই অভিনব ভাবনার জন্য তারিফ করতে হয়। যা কেবল একটি ছোঁয়ায় বাড়িটিকে বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় করে দিল।
যা দেখতে মানুষ ভিড় জমান এখন। পৃথিবীর অন্যতম আশ্চর্য বাড়ি এটি। কি করেছিলেন স্থপতি? ১৩১ ফুট ব্যাসের একটি পাথরকে এ বাড়ির ছাদ হিসাবে ব্যবহার করা হয়।
মানে এই অতিকায় প্রস্তর খণ্ড ছাদ হয়ে বাড়িটিকে আগলাচ্ছে। আর তার তলায় ইট, সিমেন্টের বাড়িতে দিব্যি বসবাস করছেন বাড়ির বাসিন্দারা। এই পাথরের ছাদ এমনভাবে তৈরি যে এক ঝলক দেখলে মনে হবে এটি বাড়ি নয় গুহা। পুরোটাই কিন্তু বানানো। প্রকৃতির দান নয়।
মেক্সিকোর সান জোস দে লা পিয়েদ্রাস এ রয়েছে এই আজব বাড়িটি। যা এখন মানুষের বাসস্থানের পাশাপাশি পর্যটন আকর্ষণও। সান জোস দে লা পিয়েদ্রাস-এ বলা হলেও বাড়িটি তৈরি হয়েছে এ শহর থেকে কিছুটা দূরে এক ফাঁকা জায়গায়।
এই ফাঁকা জায়গায় পাথুরে শুষ্ক প্রান্তরও রয়েছে। ফলে তার সঙ্গে মিশে এ বাড়িকে স্বামী, স্ত্রী, সন্তানদের নিয়ে থাকা এক পরিবারের বাসস্থানের চেয়ে গুহা বলেই বেশি মনে হয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।