Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা

    Saiful IslamMay 4, 20235 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : যারা ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা মেরেছে, পাচার করেছে- দেশে-বিদেশে অবস্থানকারী এসব ঋণ খেলাপির তালিকা হচ্ছে। মেরে দেওয়া টাকা আদায়, পাচার হওয়া অর্থ ফেরানো ও জড়িতদের বিরুদ্ধে কঠোর শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো ইতোমধ্যে তালিকা তৈরির কাজ শুরু করেছে।

    সূত্র জানান, কয়েক বছরে দেশের ব্যাংকগুলো থেকে ঋণের নামে হাজার হাজার কোটি টাকা তুলে নেওয়া ও পাচার করা হয়েছে। এসব ঘটনার সঙ্গে যারা জড়িত, কখনোই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগেই জনগণের টাকা লুটপাট ও পাচারকারীদের বিচার নিশ্চিত করতে চায় সরকার। তারই অংশ হিসেবে ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে-বিদেশে পলাতকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ বিষয়ে বিশ্লেষকরা বলছেন, ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা মেরে দেশে অবস্থানকারী এবং বিদেশে পাচারকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। বিচারের মাধ্যমে শাস্তি কার্যকর করা। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে গত বছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিক শেষে দেশের ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ১ লাখ ২০ হাজার ৬৫৭ কোটি টাকা। এর মধ্যে শীর্ষ খেলাপিদের ঋণের পরিমাণ ১৬ হাজার ৫৮৭ কোটি ৯২ লাখ টাকা। খেলাপি ঋণের অধিকাংশই মেরে দেওয়া হয়েছে এবং বিদেশে পাচার হয়েছে।

       

    ব্যাংকের টাকা পরিশোধ না করে উল্টো দেশে-বিদেশে বিলাসী জীবনযাপন করছেন তারা। বছরের পর বছর ব্যাংকের খাতায় ঋণ খেলাপি দেখানো হচ্ছে তাদের। অনেক ঋণ খেলাপি নিজেদের ফতুর দেখিয়ে আদালতের কাছে দেউলিয়া ঘোষণার আবেদন করেছেন। আবার ইচ্ছাকৃত খেলাপিদের বড় অংশই পাড়ি জমিয়েছেন দুবাইয়ে। সেখানে গড়ে তুলেছেন আবাসিক হোটেলসহ বিভিন্ন ব্যবসা। মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়েছেন অনেকে। বাড়ি-গাড়ি করেছেন থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডায়। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে নতুন করে যাতে দেশ থেকে অর্থ পাচার না হয় সে জন্য এখনই কার্যকর উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে বলে সূত্র জানিয়েছেন। আমদানি-রপ্তানির আড়ালে ব্যাংকিং চ্যানেলে অর্থ পাচার রোধে কঠোর মনিটরিং করছে বাংলাদেশ ব্যাংকও।

    জানা গেছে, মালয়েশিয়ায় সেকেন্ড হোম গড়ার কর্মসূচি ‘মালয়েশিয়া মাই সেকেন্ড হোম (এমএম২এইচ)’ প্রকল্পে অংশ নেওয়া সব দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান তৃতীয়। ২০১৮ সাল পর্যন্ত এমএম২এইচ প্রকল্পে অংশ নিয়েছেন মোট ৪ হাজার ১৩৫ জন বাংলাদেশি। এরই মধ্যে মালয়েশিয়ায় বাড়ি কিনেছেন ২৫০ জন বাংলাদেশি। মালয়েশিয়ায় বাড়ি কেনার ক্ষেত্রে চীন ও যুক্তরাজ্যের নাগরিকদের পরই আছেন বাংলাদেশিরা। কানাডায় বাংলাদেশিদের আবাসিক এলাকা বেগমপাড়া হিসেবে পরিচিত। এর বাইরে থাইল্যান্ড, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমিয়েছেন অনেকেই।

    ব্যাংকের টাকা মেরে দেশে এবং বিদেশে অবস্থানকারীদের বিষয়ে সরকারের কার্যক্রম শুরু হয়েছে আড়াই বছর আগেই। ২০২০ সালের ১৮ নভেম্বর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) আয়োজিত মিট দ্য প্রেস অনুষ্ঠানে অর্থ পাচারকারীদের সম্পর্কে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন বলেছিলেন, আমরা বিদেশে অর্থপাচারের তথ্য সংগ্রহ করছি। তবে পাচারে শুধু কানাডা নয়, মালয়েশিয়াতেও একই অবস্থা। তবে তথ্য পাওয়া খুব কঠিন। আসছে জাতীয় নির্বাচনের আগে সরকার ব্যাংকের টাকা মেরে দেওয়া ব্যক্তিদের তালিকা করে ব্যবস্থা নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ও দুর্নীতি দমন কমিশনসহ আইন প্রয়োগকারী সংস্থাগুলো কাজও শুরু করেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানান, হলমার্ক কেলেঙ্কারির পর ব্যাংক খাতে আরেকটি আলোচিত ঘটনা ছিল বিসমিল্লাহ গ্রুপের ঋণ কেলেঙ্কারি।

    গ্রুপটি ছয়টি ব্যাংক থেকে ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আর পরিশোধ করেনি। বরং গ্রুপটির এমডি খাজা সোলায়মান আনোয়ার ঋণ পরিশোধ না করে রাতারাতি পাড়ি জমান বিদেশে। ২০১২ ও ২০১৩ সালে বিসমিল্লাহ গ্রুপ ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে প্রায় ১ হাজার ২০০ কোটি টাকা ঋণ নেয়। পরে ভুয়া এলসির মাধ্যমে পুরো অর্থই বিদেশে পাচার করে। বিসমিল্লাহ গ্রুপের নামে একাধিক মামলা রয়েছে। ফলে খাজা সোলায়মানসহ এর বেশির ভাগ শীর্ষ নির্বাহী বিদেশে পালাতক রয়েছেন। এর মধ্যে বিসমিল্লাহ গ্রুপের এমডি খাজা সোলায়মান আনোয়ার ও চেয়ারম্যান নওরিন হাবিবসহ গ্রুপের কিছু কর্মকর্তা এখন দুবাইয়ে বসবাস করছেন। সেখানে তারা একটি অভিজাত হোটেলের ব্যবসা করছেন। এ বিষয়ে দুর্নীতি দমন কমিশনের সচিব মো. মাহবুব হোসেন বলেন, অর্থ পাচারের অভিযোগ পেলেই দুর্নীতি দমন কমিশন আমলে নিয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে। সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা রাখা টাকার হিসাব বিবরণি বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, প্রতিটি সংসদ নির্বাচনের আগে বাংলাদেশ থেকে টাকা পাচার বাড়ে। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়।

    ওই বছর শেষে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমার পরিমাণ দাঁড়ায় ৫ হাজার ৮৬৮ কোটি টাকা। যা আগের বছরের তুলনায় প্রায় ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকা বেশি। ২০১৭ সাল শেষে জমার পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৫৭২ কোটি টাকা। একইভাবে ২০১৪ সালের সংসদ নির্বাচনের বছরে পাচার হয়েছে ২ হাজার ৬৩৩ কোটি টাকা। ২০১৩ সাল শেষে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৪ হাজার ৮০৭ কোটি টাকা। আগের বছর ২০১২ সাল শেষে জমার পরিমাণ ছিল ২ হাজার ১৭৪ কোটি টাকা। গত বছরের ১৬ জুন প্রকাশিত প্রতিবেদনে দেখা যায়, এক বছরে সুইস ব্যাংকে প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকার সমপরিমাণ অর্থ জমা করেছেন বাংলাদেশিরা। আর ২০২১ সাল পর্যন্ত জমা করা টাকার পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৮ হাজার ২৭৫ কোটি টাকা। যা এ যাবৎকালের সর্বোচ্চ। ২০২০ সালে ছিল ৫ হাজার ৩৪৭ কোটি টাকা। চলতি বছরের শেষ অথবা আগামী বছরের প্রথমেই অনুষ্ঠিত হবে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আগামী নির্বাচনের আগে দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে কঠোর অবস্থানে রয়েছে সরকারের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলো। এ বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংক থেকে নেওয়া ঋণের টাকা পাচার রোধে দরকার রাজনৈতিক সদিচ্ছা। পাচারকারীদের দু-একজনের শাস্তি দিয়ে বিচার বিভাগকে দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে হবে, যাতে অন্যরা দেখে ভয় পান। কোনো গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলেও ওই গ্রুপেরই অন্য প্রতিষ্ঠান ঋণ পাচ্ছে। গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান খেলাপি হলে অন্য কোনো প্রতিষ্ঠানকে ঋণ দেওয়া বন্ধ করতে হবে। ঋণখেলাপি প্রতিষ্ঠানের বীমা-সুবিধা বাতিল করতে হবে।

    সৌজন্যে বাংলাদেশ প্রতিদিন

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ১ ২০ 657 অর্থনীতি-ব্যবসা ঋণের কোটি খেলাপি টাকা পরিমাণ লাখ হাজার
    Related Posts
    Tapmatra

    তাপমাত্রা বাড়ায় বাংলাদেশের ক্ষতি ২১ হাজার কোটি টাকা : বিশ্ব ব্যাংক

    September 17, 2025

    নারী ও তরুণীদের ক্ষমতায়নে সিটি ব্যাংক ও ইউএনএফপিএ’র চুক্তি সই

    September 17, 2025
    রেমিট্যান্স

    সেপ্টেম্বরের ১৫ দিনে এলো ১৫৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

    September 16, 2025
    সর্বশেষ খবর
    কুপিয়ে হত্যা

    কিশোর গ্যাংয় দ্বন্দ্বে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

    macOS Tahoe Recovery Assistant

    macOS Tahoe’s Recovery Assistant Aims to Simplify Troubleshooting

    প্রধান উপদেষ্টা

    আগামী রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে আগের কাজে ফিরে যাব: প্রধান উপদেষ্টা

    Assassin's Creed Shadows Claws of Awaji

    How to Start Assassin’s Creed Shadows: Claws of Awaji Expansion

    Oscar predictions

    Feinberg Forecast Updates Post-Festival Oscar Predictions

    রবার্ট রেডফোর্ড

    না ফেরার দেশে চলে গেলেন হলিউড কিংবদন্তি রবার্ট রেডফোর্ড

    ইলিশ

    ভারতে পাঠানো হল ৩৭ টন ইলিশ

    M4 MacBook Air deals

    A Growing Number of Shoppers Find M4 MacBook Air at Record Low Prices

    Diego Rossi injury

    How Columbus Crew Plans for NYCFC Without Star Diego Rossi

    Northeastern University Global Study Expo

    Why Study Abroad in Africa 2025 Gains Student Interest

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.