Android ব্যবহারকারীদের মধ্যে অ্যাপ বন্ধ করার একটি সাধারণ প্রবণতা রয়েছে। অনেকেই মনে করেন, এটি ফোনের গতি ও ব্যাটারি লাইফ বাড়ায়। কিন্তু Google এবং প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞরা বলছেন ভিন্ন কথা। তারা দাবি করছেন, বারবার অ্যাপ বন্ধ করা আসলে ক্ষতিকর।
Reuters এবং AFP এর প্রতিবেদন অনুযায়ী, Android এর নিজস্ব মেমোরি ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম রয়েছে। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাকগ্রাউন্ড অ্যাপ নিয়ন্ত্রণ করে। তাই ব্যবহারকারীর অতিরিক্ত হস্তক্ষেপের প্রয়োজন নেই।
Google এর নতুন Android 15 আপডেটে 16KB মেমোরি পেজ সাপোর্ট যোগ করা হয়েছে। এটি অ্যাপ লোডের গতি গড়ে ৩% পর্যন্ত বাড়াবে। কিছু টেস্টে ৩০% পর্যন্ত উন্নতি দেখা গেছে।
Android এর Adaptive Battery ফিচারটি ব্যবহারের ধরণ শিখে নেয়। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম ব্যবহৃত অ্যাপগুলোর ব্যাকগ্রাউন্ড একটিভিটি সীমিত করে। ফলে ব্যবহারকারীর manually অ্যাপ বন্ধ করার প্রয়োজন হয় না।
অ্যাপ বন্ধ করার পরিবর্তে Settings > Apps > [App Name] > Battery তে গিয়ে Background restriction enable করা ভালো। Permissions থেকে অপ্রয়োজনীয় এক্সেস বন্ধ করে দিলেও ব্যাটারি লাইফ বাড়ে।
Screen brightness কমানো, Dark theme ব্যবহার করা এবং Storage manager দিয়ে অপ্রয়োজনীয় ফাইল ডিলিট করাও কার্যকরী। Display হলো Android ডিভাইসের সবচেয়ে বেশি power-consuming কম্পোনেন্ট।
Bloomberg এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, Android এর Doze mode ইতিমধ্যেই background activity manage করে। manually অ্যাপ বন্ধ করলে পুনরায় চালু করতে system এর বেশি শক্তি খরচ হয়।
AP এবং BBC এর Tec বিভাগের বিশেষজ্ঞরা একমত। তাদের মতে, নিয়মিত অ্যাপ ক্লোজ করার চেয়ে Smart battery management settings ব্যবহার করা বেশি effective।
Android ব্যবহারকারীদের জন্য মূল বার্তা হলো: অ্যাপ ম্যানেজমেন্টের দায়িত্ব system এর উপর ছেড়ে দিন। বরং screen timeout কমানো বা adaptive brightness চালু করার মতো simple settings পরিবর্তন করুন।
iNews covers the latest and most impactful stories across
entertainment,
business,
sports,
politics, and
technology,
from AI breakthroughs to major global developments. Stay updated with the trends shaping our world. For news tips, editorial feedback, or professional inquiries, please email us at
[email protected].
Get the latest news first by following us on
Google News,
Twitter,
Facebook,
Telegram
, and subscribe to our
YouTube channel.




