স্পোর্টস ডেস্ক : বাংলাদেশে দুই-একটি প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে হিজাব পরে চাকরি করা নিষেধ। অথচ লন্ডন অলিম্পিক গেমস এবং বিশ্বকাপ ফুটবলেও হিজাব করা স্বেচ্ছাসেবক দেখা গেছে। আর এবারের বিশ্বকাপ কাতারে হওয়ায় হিজাব পরিধান করা মুসলিম মেয়ে স্বেচ্ছাসেবকের অভাব ছিল না।
এরই মধ্যে দু’জনকে পাওয়া গেল যারা হিজাব ছাড়িয়ে নেকাব (মুখের উপর ঢাকা কাপড়ের জন্য শুধু চোখ দেখা যায়) পড়েই ২০২২ বিশ্বকাপে স্বেচ্ছাসেবকের কাজ করেছেন। মেইন মিডিয়া সেন্টারে পাওয়া গেল তাদের।
একজনের নাম আসমা আবদুল হামিদ। অপরজন কাতারের নোরা আল খাবি। নোরা কাতারের জনপ্রিয় ইউটিউবার। সবসময় নিকাব পরেই এই কাজ করেন। আর আসমা পেশায় স্কুল শিক্ষিকা।
হিজাব ইস্যুতে পশ্চিমা বিশ্বের বিরোধীতা আছে। নেকাবেতো আরো কঠোর অবস্থান। একেক জন স্বেচ্ছাসেবকের চার-পাঁচটি বিশ্বকাপে দায়িত্ব পালনের অভিজ্ঞতা আছে। জার্মানির ৭৬ বছরের হুবার্টতো এবার পঞ্চম বিশ্বকাপ পার করলেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।