লাইফস্টাইল ডেস্ক : কাঁঠাল আমাদের জাতীয় ফল। আমাদের দেশের অনেক জায়গায় খুব ভালো মানের কাঁঠাল ফলন হয়। কাঁঠাল খেতে ভারি মজা।। কাঁঠাল সাধারণত সিজনাল ফল এটি সিজনের সময় পাওয়া যায়। কাঠালে তাকে অনেক পরিমাপের রস সেই রস খেতে অনেক মিষ্টি। আমাদের দেশের সব জায়গায় পাওয়া যায় তাই এটিকে জাতীয় ফল হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে।
কাঁঠাল দিয়ে অনেকেই আবার রান্না করে তরকারি হিসাবে খেয়ে থাকে। কাচা কাঁঠাল দিয়ে রান্না করে খেতে ভারি মজা।কাচা কাঠাল ও ছাগলের মাংস দিয়ে তরকারি যে মজা হয় তা অতুলনীয়। আমাদের দেশের গ্রামের মহিলারা কাচা কাঁঠাল দিয়ে তরকারি রেধে বাড়ি সবাইকে খাবায়ে থাকে। এই কাচা কাঁঠাল দিয়ে রান্না করা টা গ্রামে খুব জনপিয় খাবার।
কাঠাল গাছ থেকে শুধু ফল পাওয়া যায় না। এই কাঠাল গাছ থেকে আাবার কাঠও পাওয়া যায়।কাঁঠাল গাছের কাঠ অনেক দামি কেননা এটি এত সহজে নষ্ট হয় না। কাঠাল গাছের ফার্নিচা সব জাগায় দেখা যায়।এই ফার্নিচার অনেক টেকসই ও মজবুত হয়ে থাকে।
কাঁঠাল ফলে রয়েছে অনেক পরিমাণের ক্যালোরি।এছাড়া এটিতে রয়েছে ভিটামিন ও খনিজ উপাদান।কাঁঠাল আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী ফল।কাঠাল খেয়ে অনেক রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় এক সমিকরনে দেখা গিয়েছে যারা অধিক পরিমানের কাঠাল খায় তাদের শরীর স্বাস্থ্য অনেক ভালো থাকে।
আমাদের অনেকের বাড়িতে কাঁঠাল গাছ আছে কিন্তু এই গাছে কাঠাল কম ধরে আবার কারো কারো গাছে ধরে না।এই গাছ গুলোতে কাঁঠাল ধরাতে হলে দরকার যথাযথ পরিচর্যা। কিছু দিন আগে ইন্টারনেট একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিওতে এক দাদা দেখিয়েছেন যে কিভাবে কাঠাল গাছের পরিচর্যা করলে ফলন ভালো হবে।আমরা আজ দাদার কথা মতো আপনাদের সামনে কাঁঠাল গাছের পরিচর্যা বিষয় গুলো তুলে ধরবো।
দাদার দেখানো কাঁঠাল গাছে অনেক পরিমাণে কাঁঠাল ধরেছে। এতো কাঁঠাল ধরা কিভাবে সম্ভব আপনে বিশ্বাস ও করতে পারবেন না। দাদার দেখানো কাঁঠাল গাছ টাকে খুবই ছোট থাকতে থেকে যত্ন করা হয়েছে তাই গাছটিতে এতো কাঠাল এসেছে।এছাড়া কাঁঠাল গাছকে যে ভাবে যত্ন করা হয়েছেন তা হলো।
যখন কাঁঠাল টি রোপন করা হয়েছে বাড়ির আঙিনায় তখন এই গাছের নিজের মাটিতে গোবর দেওয়া হয়েছে।শুধু গোবার দেওয়া হয়নি সাথে জৈব সারও দেওয়া হয়েছে। তারপর নিত্যদিন গাছটির গোড়ায় পানি দেওয়া হয়েছে।যখন গাছ বড় হতে থাকে তখন গাছের আাগাছা পরিষ্কার করে দিতে থাকেন।
গাছটি অনেক আগে রোপন করা হয়। প্রতিবছর গাছটি থেকে হাজারে উপরে কাঁঠাল পাওয়া যায়। গাছটির চুয়াডাঙ্গা অবস্থিত। গাছটির বয়ষ হবে কম পক্ষে ৫০ বছর। এই ভাবে গাছের পরিচর্যা করে আপনিও পারবেন আপনার গাছের মধ্যে এই ভাবে কাঁঠাল ধরাতে। দাদার দেখানো পদ্ধতি টি অনেক কার্যকরি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।