জুমবাংলা ডেস্ক : আয়নাঘর থেকে উদ্ধারকৃত সেই ইলেকট্রিক চেয়ারে বসানো হয়েছিল জনপ্রিয় ইসলামী আলোচক রফিকুল ইসলামী মাদানিকে। গতকাল বুধবার রাতে যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের একটি ফেসবুক পোস্টের মন্তব্যে এই দাবি করেন রফিকুল ইসলাম মাদানি।
ফেসবুকে পোস্টে তিনি লেখেন, এ ইলেক্ট্রিক চেয়ারে আমাকেও বসানো হয়েছিল। কসম করে বললেও কাফফারা দিতে হবে না, এ চেয়ারের কারণে কাশিমপুর ২ এ জাহাঙ্গীর ভাই নামে একজনকে দেখেছি সে স্মৃতি শক্তি হারিয়ে পাগল হয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, খোকন ভাই নামে একজন আমার পাশের রুমে থাকত। তিনি পাগল হয়ে অল্প বয়সে মা রা গেছে!
রফিক মাদানি বলেন, ২ ফিট বাই ৪ ফিট জায়গার মধ্যেই থাকা আর টয়লেট। নড়াচড়া করতে পারতাম না, নামাজ পড়লে হাতের ২ পাশ দেয়ালে লাগতো!
এর আগে, উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ আয়না ঘরের ইলেক্ট্রিক চেয়ার নিয়ে ফেসবুক পোস্টে লেখেন, ২ ফিট বাই ৪ ফিট জায়গার মধ্যেই থাকা আর টয়লেট। এমন সেল ছিল ৯ টা। মাটিতে শুয়ে ঘুমানোর জায়গাটুকুও ছিল না।
প্রধান উপদেষ্টা বরাবরে স্মারকলিপি পেশ তিস্তা মহাপরিকল্পনাসহ ১২ দফা বাস্তবায়নের দাবি
উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের পোস্টে রফিকুল ইসলাম মাদানি মন্তব্যে যেখানে সাড়ে ৪ হাজারেরও বেশি রিঅ্যাক্ট পড়েছে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।