লাইফস্টাইল ডেস্ক : শিশুরা খুবই নাজুক হয়, তাই তাদের বিষয় যে কোনো সিদ্ধান্তের বিষয় বড়দের সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়, সবচেয়ে বেশি সচেতন থাকতে হয়। আপনার সন্তান কী খাবে, কী পরবে, এগুলো যেমন নজরে রাখবেন, তেমনই তার বেডরুম সাজানোর ক্ষেত্রেও কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখা প্রয়োজন। কয়েকটি জিনিস ভুলেও সেখানে রাখবেন না।
জেনে নিন যেসব বিষয়গুলো নিয়ে সতর্ক থাকবেন-
বাচ্চার ঘরে খেলনা থাকবেই। একেক জনের একেক রকম পছন্দ। তবে এমন কোনও খেলনা রাখবেন না যার শব্দ বেশি অথবা যার মধ্যে হিংসার সামান্য প্রশ্রয় রয়েছে। এতে শিশুমনে খারাপ প্রভাব পড়তে পারে। আবার অতিরিক্ত শব্দে কানের সমস্যাও হতে পারে। খেলনা যত গঠনমূলক হয় ততই ভালো।
এমন কোনও আসবাব শিশুর ঘরে রাখবেন না যাতে আঘাত লাগতে পারে। শিশুদের আঘাত লাগার প্রবনতা বেশি থাকে। তাই ভঙ্গুর কিছু না রাখারই চেষ্টা করবেন। খাট, টেবিল বা চেয়ার যেন এতটাই ভারী হয় যাতে শিশুরা জায়গা থেকে না সরাতে পারে। আবার আসবাবপত্রের কোনাগুলোও যেন ধারালো না হয়।
শিশুদের তাড়াতাড়ি হাঁটা শিখতে সাহায্য করে বেবি ওয়াকার। কিন্তু এই জিনিসটি শিশুর বেডরুমে রাখবেন না। কেন? কারণ, এর নিচে চাকা লাগানো থাকে। ফলে আপনার অগোচরে যেকোনও দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। যখন আপনি বা কেউ সামনে থাকবে তখনই শিশুকে বেবি ওয়াকারে বসিয়ে দিন।
এই গ্রামটি ‘লিলিপুট গ্রাম’ নামে পরিচিত, এখানে বসবাসকারী প্রতিটি মানুষই বামন
বাড়িতে গাছ থাকা ভালো। তবে খেয়াল রাখবেন তাতে যেন আপনার শিশুর অ্যালার্জি না থাকে। হ্যাঁ, বাচ্চাদের অ্যালার্জির প্রবনতা বেশি থাকে। তাই বাড়তি সতর্ক থাকা প্রয়োজন। গাছের পাতায় যেন আবার ধুলো না থাকে। তাতে ডাস্ট অ্যালার্জির সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
সন্তান যে ঘরে থাকবে সে ঘরে টেলিভিশন একদম রাখবেন না। এতে টিভি দেখার প্রবনতা বেড়ে যায়। তার বদলে বই রাখতে পারেন। পড়ার অভ্যাস থাকা ভালো। আর হ্যাঁ, বাচ্চার বেডরুমে সুইচবোর্ড নাগালের বাইরে রাখাই ভালো।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।