Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home গ্রামে বাড়ী তৈরীতে ৭ শতাংশ সুদে ১৫ লাখ টাকা ঋণ পাবার উপায়
    অর্থনীতি-ব্যবসা

    গ্রামে বাড়ী তৈরীতে ৭ শতাংশ সুদে ১৫ লাখ টাকা ঋণ পাবার উপায়

    Shamim RezaSeptember 2, 20225 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশে গৃহঋণের একমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান হচ্ছে বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন (বিএইচবিএফসি)। গৃহঋণ দেওয়াটাই এই সংস্থার মূল কাজ। সরকারি ব্যাংকগুলোও গৃহঋণ দেয়, দেয় অনেক বেসরকারি ব্যাংকও। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে কেউ ঋণ দেয় নামকাওয়াস্তে, নতুন ব্যাংকের কেউ আবার দেয়ও না। কেউ আবার আবাসন খাতকে গুরুত্ব দিয়ে নতুন নতুন ঋণ পণ্য চালু করেছে।

    বাড়ি তৈরিতে

    এর বাইরে আবাসন খাতে ঋণ দেওয়ার জন্যই গড়ে উঠেছে বেসরকারি কিছু কোম্পানি রয়েছে। যেমন ডেল্টা ব্র্যাক হাউজিং (ডিবিএইচ), ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট ইত্যাদি। ভালো অঙ্কের ঋণ দিতে গড়ে উঠেছে লংকাবাংলা ফিন্যান্স, আইডিএলসি, আইপিডিসির মতো কিছু লিজিং কোম্পানিও (আর্থিক প্রতিষ্ঠান)।

    ব্যতিক্রম ছাড়া কেউ অবশ্য চাহিদার পুরো টাকা ঋণ দেয় না। ব্যাংক বা বিএইচবিএফসি থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ বা ফ্ল্যাট কিনতে চাইলে ২০ থেকে ৩০ শতাংশ টাকা নিজের থাকতে হয়। অর্থাৎ ১ কোটি টাকার ফ্ল্যাট কিনতে প্রতিষ্ঠানগুলো ৭০ থেকে ৮০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেয়। বাকি ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা ক্রেতার নিজের থাকতে হয়।

       

    যদিও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর জন্য এ নিয়ম প্রযোজ্য নয়। তারা ফ্ল্যাটের দামের পুরো টাকাই ঋণ দিতে পারে। বিএইচবিএফসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক দেবাশীষ চক্রবর্ত্তী বলেন, চাহিদার তুলনায় গৃহঋণের জোগান কম। এ খাতে দেশি-বিদেশি বিনিয়োগ দরকার। তিনি বলেন, বার্ষিক চাহিদার মাত্র ৭ শতাংশ সরকার পূরণ করছে। বাকিটার জন্য নির্ভর করতে হচ্ছে বেসরকারি খাতের ওপর।

    কত টাকার, কী ঋণ: সরকারি সংস্থা বিএইচবিএফসি প্রধানত ঋণ দেয় বাড়ি নির্মাণে। ফ্ল্যাট কেনার জন্যও ঋণ দেয়, তবে কম। এমনকি ফ্ল্যাট নিবন্ধন করতেও ঋণ দেয় এই প্রতিষ্ঠান। আর ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোও প্রায় একই ধরনের ঋণ দেয়। বিএইচবিএফসি এখন পর্যন্ত ঢাকা ও চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের অভিজাত এলাকায় বাড়ি নির্মাণে একক ব্যক্তিকে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিয়ে থাকে।

    অর্থ মন্ত্রণালয় এ ঋণের পরিমাণ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত বৃদ্ধির অনুমোদন দিয়েছে। সংস্থাটি কৃষকদের বাড়ি করার জন্যও ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ দিচ্ছে। আর প্রবাসীদের দিচ্ছে ১ কোটি টাকা। এ ছাড়া আবাসন মেরামতের জন্য এই সংস্থার ঋণের পরিমাণ ২৫ লাখ টাকা। সরকারি-বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণ দিচ্ছে ২ কোটি টাকা পর্যন্ত। এর মধ্যে সোনালী ব্যাংক বাড়ি নির্মাণে ‘সোনালী নীড়’ নামে গ্রামাঞ্চলে ঋণ দিচ্ছে ১৫ লাখ টাকা পর্যন্ত।

    আইএফআইসি ব্যাংক আবাসন ঋণে গুরুত্ব দিয়ে ‘আমার বাড়ি’ নামে আলাদা একটি পণ্য চালু করেছে। বাড়ি নির্মাণে ২ কোটি টাকা দিলেও ব্যাংকটি সেমিপাকা ভবন নির্মাণে দিচ্ছে ৩৫ লাখ টাকা পর্যন্ত ঋণ। ডিবিএইচ বাড়ি নির্মাণ, বাড়ি বর্ধিতকরণ, বাড়ি উন্নয়ন, ফ্ল্যাট কেনা ও প্লট কেনায় ঋণ দিচ্ছে গ্রাহকের চাহিদা অনুযায়ী ২ কোটি টাকা পর্যন্ত। ন্যাশনাল হাউজিং ঋণ দিচ্ছে ফ্ল্যাট কেনা, নিজের বাড়ি নির্মাণ, বাড়ি বর্ধিতকরণ, প্লট কেনা, বাণিজ্যিক ভবনে জায়গা কেনা ইত্যাদি খাতে।

    কার সুদ কত: একমাত্র বিএইচবিএফসি সরল সুদে ঋণ দিচ্ছে। অন্যদের সুদ চক্রবৃদ্ধি হারে। বিএইচবিএফসির সুদও কম। কৃষকদের জন্য ৭ শতাংশ। আর ফ্ল্যাট ও বাড়ি নির্মাণে সর্বোচ্চ ৯ শতাংশ। সোনালী ব্যাংকও ৭ শতাংশ সুদে ঋণ দিচ্ছে গ্রামাঞ্চলে বাড়ি নির্মাণে। তবে অন্য ঋণ পণ্যে সুদের হার ৯ শতাংশ।

    বেসরকারি ব্যাংকের ঋণের সুদ বেশি। এদের সুদের হার ব্যাংকভেদে ১০ থেকে ১৫ শতাংশ পর্যন্ত। তবে কোনো কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠান গ্রাহক বুঝে সুদের হার ৯ শতাংশও রাখছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফ্ল্যাট কেনা ও বাড়ি নির্মাণে বেসরকারি খাতের ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান গৃহঋণ দিচ্ছে ৯ থেকে সর্বোচ্চ ১৬ শতাংশ সুদে।

    আবাসন খাতের সংগঠন রিহ্যাবের সহসভাপতি লিয়াকত আলী ভূঁইয়া বলেন, আবাসন খাতে সুদের হার এখনো বেশি। স্বল্প সুদে ঋণ দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক একটি ঘূর্ণমান পুনঃ অর্থায়ন তহবিল চালু করেছিল। পাঁচ বছর চলার পর অজানা কারণে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এটি আবার চালু হওয়া উচিত।

    গৃহঋণের জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র: গৃহঋণ পেতে কম কাগজপত্র লাগে না। তবে সরকারি সংস্থা বাংলাদেশ হাউস বিল্ডিং ফাইন্যান্স করপোরেশন থেকে ঋণ নিতে কাগজপত্র একটু বেশি লাগে। সরকারি ব্যাংক থেকেও প্রায় তাই। বেসরকারি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান অবশ্য অত কাগজপত্র চায় না। বাড়ি নির্মাণের চেয়ে অবশ্য ফ্ল্যাট কেনায় কাগজপত্র কম লাগে।

    বাড়ি নির্মাণ ঋণের জন্য প্রথমেই দরকার যথাযথ কর্তৃপক্ষ কর্তৃক অনুমোদিত নকশার সত্যায়িত ফটোকপি। মূল দলিল, নামজারি খতিয়ান, খাজনা রসিদের সত্যায়িত ফটোকপি। এ ছাড়া লাগবে সিএস, এসএ এবং আরএস, বিএস খতিয়ানের সত্যায়িত কপি।জেলা বা সাবরেজিস্ট্রারের কার্যালয় থেকে ১২ বছরের তল্লাশিসহ নির্দায় সনদ (এনইসি)।

    সরকার থেকে বরাদ্দ পাওয়া জমির ক্ষেত্রে মূল বরাদ্দপত্র এবং দখল হস্তান্তরপত্রও লাগবে। আর লাগবে আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের সত্যায়িত কপি, তিন কপি সত্যায়িত স্বাক্ষর, সম্প্রতি তোলা দুই কপি পাসপোর্ট আকারের সত্যায়িত ছবি। এখানেই শেষ নয়, তিন হাজার টাকা আবেদন ফি জমার রসিদ, আবেদনকারীর আয়ের প্রমাণপত্র, চাকরির ক্ষেত্রে ঋণ আবেদন ফরমের নির্দিষ্ট পাতায় বেতন সনদ এবং ব্যবসার ক্ষেত্রে ট্রেড লাইসেন্স ও আয় সম্পর্কে হলফনামা।

    আয়কর পরিশোধযোগ্য আয় হলে ই-টিআইএন নম্বরসহ আয়ের পরিমাণ উল্লেখসহ আয়কর প্রত্যয়নপত্র লাগবে। ঋণ আবেদনকারীর নিজস্ব আয় না থাকলে উপার্জনশীল পিতা-মাতা, স্বামী-স্ত্রী, ছেলেমেয়েকে জামিনদার করা যায়। অনুমোদিত নকশা মোতাবেক বাড়ি নির্মাণ করা হবে এবং অন্য কোথাও থেকে ঋণ নিয়ে বাড়ি নির্মাণ করা হচ্ছে না মর্মে উপযুক্ত মূল্যমানের নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্পে ঘোষণাপত্রও দিতে হবে। আরও দিতে হবে প্রকৌশল সনদ ও ভূমিকম্প প্রতিরোধী সনদ।

    দুর্দান্ত ড্যান্স দিয়ে ঝড় তুললো সুন্দরী বিমান সেবিকা, মুহূর্তে ভাইরাল

    ফ্ল্যাট ঋণের জন্য অবশ্য কাগজপত্র কম লাগে। এ জন্য ফ্ল্যাট ক্রেতা এবং ডেভেলপারের সঙ্গে সম্পাদিত ফ্ল্যাট ক্রয়ের রেজিস্ট্রি করা চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি দিতে হবে। এ ছাড়া জমির মালিক এবং ডেভেলপারের সঙ্গে সম্পাদিত চুক্তিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, অনুমোদিত নকশা ও অনুমোদনপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি এবং ফ্ল্যাট কেনার রেজিস্ট্রি করা বায়না চুক্তিপত্রের মূল কপি এবং বরাদ্দপত্র লাগবেই।

    ফ্ল্যাট কেনার ক্ষেত্রেও আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের কপি, দুই কপি পাসপোর্ট আকারের ছবি ও সাদা কাগজে তিনটি নমুনা স্বাক্ষর অবশ্যই লাগবে। ডেভেলপার কোম্পানির সংঘস্মারক, সংঘবিধি ও নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত ফটোকপিও দাখিল করতে হবে

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ১৫% ৭ অর্থনীতি-ব্যবসা উপায় ঋণ গ্রামে টাকা তৈরীতে পাবার বাড়ী লাখ শতাংশ সুদে
    Related Posts
    লোন

    ৫% সুদে ৩০ লাখ টাকা লোন, কিস্তি শুরু দেড় বছর পর

    September 21, 2025
    সোনার দাম

    আবারও বাড়লো সোনার দাম, ভরিতে যত টাকা

    September 20, 2025
    ইলিশ

    জেলের জালে ধরা পড়লো ২ কেজির এক ইলিশ, সাড়ে ৬ হাজারে বিক্রি

    September 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    মরদেহ উদ্ধার

    ঈশ্বরদীতে রাশিয়ান ইলেকট্রিশিয়ানের মরদেহ উদ্ধার

    রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ

    আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই গ্রামে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ, আহত ২৫

    আটক

    ফেনীতে মুদি দোকান থেকে চুরির দায়ে ভারতীয় নাগরিক আটক

    অবশিষ্ট জেরা

    হাসিনার বিরুদ্ধে নাহিদের অবশিষ্ট জেরা আজ

    নিহত

    ২৪ ঘণ্টায় গাজায় নিহত ৯১, হামলা বেড়েছে

    দখল

    রাতের আঁধারে দখল কক্সবাজারের সুগন্ধা-কলাতলী সৈকত

    যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপ

    যুক্তরাষ্ট্রের পদক্ষেপে চাপে ভারতীয়রা

    স্বীকৃতি

    যুক্তরাজ্য ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে আজ

    ট্রাপিস্ট-১ই .

    ট্রাপিস্ট-১ই তে থাকতে পারে পৃথিবীর মতো বায়ুমণ্ডল

    আত্মহত্যা

    ব্লেড দিয়ে গলা কেটে আত্মহত্যা বিধবা নারীর

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.