আন্তর্জাতিক ডেস্ক : আফ্রিকার এক লোকাচার অনুযায়ী, বিয়ের প্রথম রাতে মেয়ে-জামাইয়ের সঙ্গে রাত্রিযাপন করেন মেয়ের মা। সেই সময়ে দাম্পত্য নিয়ে নব দম্পতিকে নানা পরামর্শ দেন তিনি।
বিয়ের পর প্রথম রাতে বর-কনের সঙ্গে একই ঘরে শোবেন নববধূর মা-ও। এমনই বিচিত্র একটি রীতি চালু রয়েছে আফ্রিকার কিছু অঞ্চলে। শুধু আফ্রিকাই নয়, পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্তেই বিয়েকে কেন্দ্র করে দেখতে পাওয়া যায় বিচিত্র সব লোকাচার।
আফ্রিকার ওই লোকাচার অনুযায়ী, বিয়ের প্রথম রাতে মেয়ে-জামাইয়ের সঙ্গে রাত্রিযাপন করার সময়ে দাম্পত্য জীবন নিয়ে নানা রকম পরামর্শ দেন কনের মা। যদি কনের মা না থাকেন, তবে তাঁর পরিবারের সবচেয়ে বয়স্ক মহিলা সেই দায়িত্ব পালন করেন। রাত্রিবাস যথাযথ হলে পরের দিন ওই মহিলা ঘোষণা করেন কতটা সুখের হবে দাম্পত্য।
আফ্রিকার এই রীতির তুলনায় কোনও অংশে কম বিস্ময়কর নয় দক্ষিণ এশিয়ার বোর্নিয়োর কিছু কিছু অঞ্চলে দেখতে পাওয়া একটি রীতি। সেই রীতি অনুযায়ী, বিয়ের পর অন্তত তিন দিন মলত্যাগ করতে দেওয়া হয় না নব দম্পতিকে। যাঁরা তিন দিন এ ভাবে মলত্যাগ না করে থাকতে পারেন, তাঁদের বিয়ে বেশি দিন টেকে বলে মনে করেন স্থানীয় মানুষ। বোর্নিয়োর টিডং নামের এক উপজাতির মানুষের মধ্যে দেখা যায় এই রীতি।
এই বিজ্ঞাপনেই বদলে গিয়েছিল ঐশ্বর্যের জীবন, দেখুন সেই বিজ্ঞাপনটি
চিনে টুজিয়ান নামের এক জনগোষ্ঠীর মধ্যে আবার বিয়ের আগে থেকেই দেখা যায় একটি রীতি। সেখানে বিয়ের এক মাস আগে থেকে কাঁদতে হয় হবু বউকে। প্রতি দিন নিয়ম করে অন্তত এক ঘণ্টা কাঁদতে হয় কনেকে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।