বিনোদন ডেস্ক : বর্তমান সময়ে সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সেলিব্রিটিরা ট্রোলিং নামক শব্দটির সাথে বিশেষভাবে পরিচিত হামেশাই সোশ্যাল মিডিয়ার আওতায় আর সম্প্রতি সেই তালিকায় যুক্ত হলো দিদি নাম্বার ওয়ান সঞ্চালিকা রচনা ব্যানার্জীর নাম। বেসুরো গলায় গান গেয়ে রীতিমতো সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে ট্রোলিং এর শিকার হলেন অভিনেত্রী। বাংলার দিদি নাম্বার ওয়ানকে এদিন রীতিমতো ধুয়ে দিলেন ক্ষিপ্র নেটজনতা।
শুরুটা হয়েছিল ১৯৯৩ সালে! “দান প্রতিদান” ফিল্মে অভিনয় এর মাধ্যমে পরবর্তীতে অভিনয় করলেও সেই বাংলা ইন্ডাস্ট্রিতে ফিরে অভিনেত্রী নিজের পসার জমিয়েছিলেন এবং শেষ পর্যন্ত দিদি নাম্বার ওয়ানের সঞ্চালিকা ও শাড়ির ব্যবসা নিয়ে বর্তমানে ব্যস্ত রয়েছেন তিনি। তাই সারা বাংলার দিদি নাম্বার ওয়ানের দিদি কি করে সমালোচনার শিকার হন?
একজন জনপ্রিয় অভিনেত্রী ও দিদি নাম্বার ওয়ানের সঞ্চালিকা হিসেবে হামেশাই সারাবাংলার চারিধারে স্টেজ শো এর জন্য রচনা ব্যানার্জির ডাক পরে। আর স্টেজ শো মানেই অভিনেতা-অভিনেত্রীদের কাছে গান গাওয়ার আবদার। আর আবদার মেনে মাইক হাতে সম্মুখ মঞ্চে অভিনেত্রী এদিন নিজ অভিনীত “সূর্যবংশম” ছবির একটি জনপ্রিয় গান গেয়ে উঠতেই জনগণ বলে ওঠে,”আমি পাগল হয়ে গিয়েছি এই গান শোনার আগে আমি মরে কেন গেলাম না।”
মাস কয়েক আগে দিদি নাম্বার ওয়ান রচনা ব্যানার্জির আগমন হয়েছিল সারেগামাপার মঞ্চে আর সেখানে সঞ্চালক আবিরের অনুরোধে রচনা “তোমাতে আমাতে দেখা হয়েছিল” গানটিতে রাঘবের সাথে গলা মেলান। সেইসময় দিদি নাম্বার ওয়ান এর অসাধারণ কণ্ঠস্বর শুনে মুগ্ধ হয়েছিল সারাবাংলা। সেই সময়কার গান শুনে প্রশংসা জুটলেও এইবার তীব্র নিন্দা ছাড়া আর কিছুই জোটেনি দিদি নাম্বার ওয়ান এর কপালে!
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।