Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home বাজারে ক্রেতা কম হলেও চড়া দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা
    জাতীয়

    বাজারে ক্রেতা কম হলেও চড়া দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা

    March 15, 20245 Mins Read

    জুমবাংলা ডেস্ক : রমজান শুরুর পর প্রথম ছুটির দিন (শুক্রবার) আজ। সকালের দিক হওয়ায় বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি অন্যান্য শুক্রবারের তুলনায় কিছুটা কমই। তাতেও থেমে নেই বিক্রেতাদের দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতা। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে আবারও একরকম অস্থির নিত্যপণ্যের বাজার!

    Advertisement

    Bazar

    আজ শুক্রবার (১৫ মার্চ) কেরানীগঞ্জের জিনজিরা ও আগানগর এবং রাজধানীর কারওয়ান বাজার ও হাতিরপুলসহ বেশ কয়েকটি কাঁচাবাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা যায়।

    বিক্রেতারা জানান, বাজারে ক্রেতা উপস্থিতি কম। তাছাড়া পণ্যের সরবরাহেও কিছুটা ঘাটতি রয়েছে। এতে দাম এখনও চড়া। রমজান শুরুর আগেই অস্থির হয়ে উঠেছিল নিত্যপণ্যের বাজার। সেই রেশ এখনও কাটেনি। নতুন করে দাম তেমন একটা না বাড়লেও বাড়তি দামেই বিক্রি হচ্ছে প্রায় সব পণ্য।

    বাজারে প্রতি কেজি ছোলা বিক্রি হচ্ছে ১১০ থেকে ১১৫ টাকায়। আর প্রতি কেজি ছোলার ডাল ১০০-১২০ টাকা, অ্যাংকর ডাল ৮৫-৯০ টাকা, ডাবলির ডাল ৮৫ টাকা, মোটা দানার মসুর ডাল ১০৫-১১০ টাকা, চিকন মসুর ডাল ১৩৫-১৪০ টাকা, মোটা দানার মুগ ডাল ১৪৫-১৫০ টাকা, চিকন মুগ ডাল ১৭০-১৮০ টাকা ও খেসারি ডাল ১১০-১২০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

    অন্যান্য পণ্যের মধ্যে বেসন ১৪০-১৬০ টাকা, খোলা আটা ৫০-৫৫ টাকা, প্যাকেট আটা ৬৫-৬৮ টাকা, খোলা ময়দা ৬৫-৭০ টাকা এবং প্যাকেট ময়দা ৭৫-৮০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪৫-১৫০ টাকায়, আর প্যাকেটজাত চিনি তো বাজার থেকেই উধাও!

    এদিকে, সপ্তাহ ব্যবধানে হাতে গোনা কয়েকটি সবজির দাম কমলেও এখন চড়া বেশিরভাগ সবজির দাম। সপ্তাহ ব্যবধানে কোনো কোনো সবজি কেজিতে বেড়েছে ৫ থেকে ১০ টাকা পর্যন্ত।

    এ ছাড়া মানভেদে প্রতি কেজি বেগুন ৭০-৯০ টাকা, শিম ৪০-৫০ টাকা, আলু ৩৫-৩৬ টাকা, বরবটি ৮০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা, শসা ৮০-১০০ টাকা ও লতি ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এ ছাড়া প্রতি কেজি পেঁপে ৪০ টাকা, খিরাই ৫০-৬০ টাকা, গাজর ২০-৩০ টাকা, টমেটো ৫০-৬০ টাকা, কহি ৮০ টাকা, চিচিঙ্গার ৬০ টাকা, ঝিঙ্গা ৮০ টাকা ও পেঁয়াজের কলি বিক্রি হচ্ছে ৩০ টাকায়।

    আর প্রতি পিস লাউ ৫০-৭০ টাকা, আকারভেদে প্রতিপিস ফুলকপি ও বাঁধাকপি ৩০-৪০ টাকা, ব্রকলি ৫০ টাকা ও প্রতি হালি লেবু ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। তবে গত দুই সপ্তাহে সেঞ্চুরি হাঁকানো করলা ও ঢ্যাড়শের দাম কমেছে। বিক্রি হচ্ছে যথাক্রমে ৮০ টাকা ও ৭০ টাকা কেজিতে। এছাড়া প্রতিকেজি পটোল বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়।

    দাম বেড়েছে কাঁচা মরিচেরও। পাইকারিতে কাঁচামরিচ বিক্রি হচ্ছে ৬০-৮০ টাকায় ও খুচরা পর্যায়ে বিক্রি হচ্ছে ১০০ টাকায়। এ ছাড়া বাজারে লালশাকের আঁটি ১০ টাকা, পুঁইশাক ২৫ টাকা, কলমি ১৫ টাকা, পালংশাক ১০ টাকা ও লাউ শাক ২০-২৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতারা জানান, বেশকিছু সবজির দাম কমেছে। তবে দাম বেড়েছে শসা, পটোল ও কাঁচামরিচসহ বেশ কয়েকটি সবজির।

    কেরানীগঞ্জের আগানগর বাজারের সবজি বিক্রেতা উজ্জ্বল বলেন, বাজারে সবজির দাম কমতে শুরু করেছে। সরবরাহ ঠিক থাকলে সপ্তাহ দুয়েকের মধ্যে দাম নাগালে চলে আসবে। তবে যেসব ফসল নতুন বাজারে উঠছে, সেগুলোর দাম বেশি চড়া।

    আর রাজধানীর কারওয়ান বাজারের সবজি বিক্রেতা হামিদ বলেন, রোজার দিন হওয়ায় বাজারে ক্রেতা কম। তাই পাইকারিতে সবজির দামও কমছে। কিন্তু কয়েকটি সবজির দাম এখনও অনেক বেশি।

    ক্রেতারা জানান, রোজার মাসেও কমেনি অসাধুদের দৌরাত্ম্য। সিন্ডিকেট করে দাম বাড়িয়ে রেখেছে। সাইফুল নামে এক ক্রেতা বলেন, অন্যান্য দেশে রোজা এলে পণ্যের দাম কমে। তবে আমাদের দেশে উল্টো বাড়ে। অসাধুদের দৌরাত্ম্য থামানো না গেলে; কখনোই বাজার নিয়ন্ত্রণে আসবে না।

    তবে বাজারে কিছুটা দাম কমেছে পেঁয়াজের। প্রতি কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকায়। বিক্রেতারা বলেছেন, ফরিদপুরে হালি পেঁয়াজ বাজারে উঠতে শুরু করেছে। এ পেঁয়াজ পুরোদমে বাজারে উঠলে দাম নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে।

    এছাড়া বাজারে দেশি নতুন রসুন কেজি পড়ছে ১৪০ থেকে ১৬০ টাকা। আর আমদানি করা রসুন প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০-২৪০ টাকায়। এ ছাড়া মানভেদে প্রতি কেজি আদা বিক্রি হচ্ছে ২০০ থেকে ২২০ টাকায়।

    এদিকে, অস্থির মুরগি ও গরুর মাসের বাজার। সপ্তাহ ব্যবধানে দাম না বাড়লেও এখন বিক্রি হচ্ছে বাড়তি দামেই। প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২১০-২৩০ টাকা, সোনালি মুরগি ৩৫০ টাকা, দেশি মুরগি ৫৮০-৬০০ টাকা, সাদা লেয়ার ২৬০ টাকা ও লাল লেয়ার বিক্রি হচ্ছে ৩৩০ টাকায়। আর জাতভেদে প্রতি পিস হাঁস বিক্রি হচ্ছে ৫৫০-৭০০ টাকায়।

    বিক্রেতাদের জানান, বাজারে মুরগির সরবরাহ কিছুটা কম। তাই দাম বেশি। কেরানীগঞ্জের আগানগর বাজারের বিক্রেতা রিপন বলেন, দাম কেন বাড়ছে জানি না। পাইকারিতে দাম বাড়ায় খুচরাতেও বাড়িয়ে বিক্রি করতে হচ্ছে। গত এক মাসের ব্যবধানে কেজিতে ৫০-১০০ টাকা বেড়ে প্রতিকেজি গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০-৮০০ টাকায়। তবে বাড়েনি খাসির মাংসের দাম। বিক্রি হচ্ছে এক হাজার ৫০ টাকা থেকে এক হাজার ১০০ টাকায়।

    এ ছাড়া প্রতি ডজন লাল ডিম ১৪০ টাকা ও সাদা ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৩৫ টাকায়। আর প্রতি ডজন হাঁসের ডিম ২৪০ টাকা ও দেশি মুরগির ডিম ২৪৫-২৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এদিকে মাছের বাজারে দেখা যায়, চড়া বেশিরভাগ চাষের ও দেশি মাছের দাম। বিক্রেতাদের দাবি, বাজারে মাছের সরবরাহ কম থাকায় দাম বাড়ছে। তবে দাম কমেছে কয়েকটি চাষের মাছের।

    বাজারে প্রতি কেজি তেলাপিয়া ১৮০-২২০ টাকা, চাষের পাঙাশ ১৮০-২০০ টাকা, চাষের শিং ৫০০ টাকা, চাষের মাগুর ৫৫০ টাকা ও চাষের কৈ বিক্রি হচ্ছে ২৫০-৩০০ টাকায়। আর আকারভেদে প্রতি কেজি রুই ৩৮০ থেকে ৪৫০ টাকা, কাতলা ৪০০ থেকে ৪৮০ টাকা, কোরাল ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা, টেংরা ৫৫০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা, আইড় ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, বাইম ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

    এছাড়া প্রতি কেজি দেশি কৈ ১ হাজার ৩০০ টাকা থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা, শিং ১ হাজার ৪০০ থেকে ১ হাজার ৫০০ টাকা, শোল ৯০০ থেকে ১ হাজার টাকায় বিক্রি হচ্ছে। আর প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার টাকার ওপরে।

    কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ বাজারের মাছ ব্যবসায়ী হরিপদ বলেন, বাজারে দেশি মাছের সরবরাহ কমায় দাম বাড়ছে। এছাড়া রোজায় বাজারে ক্রেতা নেই। তাই দাম কিছুটা বেশি।

    ডিভোর্স হয়নি, তবু স্বামীর সঙ্গে কেন থাকেন না রচনা বন্দ্যোপাধ্যায়

    নিত্যপণ্যের অস্থির বাজার নিয়ন্ত্রণে নিয়মিত বাজার মনিটরিংয়ের দাবি ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়েরই। ক্রেতারা বলছেন, নিয়মিত বাজার মনিটরিং করা হয় না। এতে বিক্রেতারা ইচ্ছেমতো দাম বাড়ানোর সুযোগ পায়। আর বিক্রেতারা বলেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ী ইচ্ছেমতো দাম বাড়াচ্ছে। বাজারে নিয়মিত অভিযান চালালে অসাধুদের দৌরাত্ম্য কমবে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় কম ক্রেতা চড়া, দাম, বাজারে বাজারে ক্রেতা কম বিক্রেতারা হলেও হাঁকছেন
    Related Posts
    খালেদা জিয়ার চিকিৎসা

    ‘মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলবে বাসা থেকে’

    June 19, 2025
    ১২৩ বাংলাদেশি

    সকাল ৯টার দিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১২৩ বাংলাদেশি

    June 19, 2025
    asif mahmudd

    সর্বোচ্চ ধৈর্য নিয়ে পরিপক্ব আচরণ করছি: আসিফ মাহমুদ

    June 19, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ক্ষীর

    এই গরমে বানিয়ে ফেলুন ঠান্ডা ঠান্ডা পাকা আমের ক্ষীর, দেখুন রেসিপি

    বিপদ-আপদ

    বিপদ-আপদ আল্লাহর পক্ষ থেকে মানুষের জন্য পরীক্ষাস্বরূপ

    লামিনে

    বয়সে ১৩ বছরের বড় মডেলের প্রেমে মজেছেন লামিনে ইয়ামাল!

    পুতিন

    আমাদের ইরানি বন্ধুরা আমাদের কাছে সহযোগিতা চায়নি: পুতিন

    গুগল

    অ্যান্ড্রয়েডের জন্য নতুন ৬ ফিচার যুক্ত করলো গুগল

    খালেদা জিয়ার চিকিৎসা

    ‘মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শে খালেদা জিয়ার চিকিৎসা চলবে বাসা থেকে’

    সালাহউদ্দিন

    আমরা স্বাধীন বিচার বিভাগের জন্য সংগ্রাম করছি : সালাহউদ্দিন

    দোয়া

    গর্ভাবস্থায় নারীরা যে দোয়া পড়বেন

    ১২৩ বাংলাদেশি

    সকাল ৯টার দিকে লিবিয়া থেকে দেশে ফিরছেন ১২৩ বাংলাদেশি

    Iran Fattah

    ইসরায়েলে হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার দাবি ইরানের

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.