জুমবাংলা ডেস্ক : রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ‘জেসিএক্স আইকন-১০০’ নামে নান্দনিক বাণিজ্যিক ভবনের অগ্রযাত্রা শুরু হয়েছে। জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেড ৩৮.৬০ কাঠা জমির ওপর এই ভবন নির্মাণ করছে। তিনটি বেইজমেন্ট ও একটি গ্রাউন্ড ফ্লোর ছাড়াও ভবনটিতে ৬ হাজার ৯০০ বর্গফুট থেকে শুরু করে ১৫ হাজার ৩০০ বর্গফুট পর্যন্ত আয়তনের ২১টি ফ্লোর রয়েছে। বসুন্ধরা আই এক্সটেনশনের মাদানী এভিনিউ সংলগ্ন নর্থ-সাউথ এভিনিউ ১৩০ ফুট ও ৫০ ফুট রাস্তা সংলগ্ন আইকন-১০০ ভবনের কাছেই গলফ ক্লাব, বসুন্ধরা টগি ফান ওয়ার্ল্ড।
জানা গেছে, প্রকল্পটি আমেরিকান অ্যাম্বাসি (মাদানী এভিনিউ) থেকে মাত্র ৫ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। প্রকল্পটিতে রয়েছে অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার সর্বাধুনিক প্রযুক্তি। ব্যবসায়িক কার্যক্রমকে গতিশীল করার জন্য রয়েছে হ্যালিপ্যাড। এছাড়াও রয়েছে পরিবেশ বান্ধব সর্বাধুনিক ওয়াটার ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট এবং স্যুয়ারেজ ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট। লিফট হিসাবে ভবনে থাকছে সর্বাধুনিক প্রযুক্তির লিফট। সার্বক্ষণিক জেনারেটর ব্যাক-আপ। প্রকল্পটি সম্পন্ন করতে কাজ করছে সুদক্ষ দেশি-বিদেশি জনবল।
বুধবার প্রকল্প এলাকায় আয়োজিত গ্রাউন্ড ব্রেকিং অনুষ্ঠানে যোগ দেন জেসিএক্স ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী। তিনি বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের একক প্রচেষ্টায় গড়ে উঠেছে দেশের সবচেয়ে অভিজাত বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা। আমরা সব সময় চেষ্টা করি গ্রাহকের আস্থা ও গুণগত মান বজায় রেখে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্প হস্তান্তর করার। তারই ধারাবাহিকতায় আইকন ১০০ প্রকল্পের কাজ শুরুর আগেই প্রকল্পে প্রায় ৩৩ শতাংশ স্পেস বুকিং হয়েছে।
এ সময় আরও বক্তব্য দেন, জাপানের ক্রিড সিএফও অ্যান্ড ম্যানেজিং ডিরেক্টর মাসানোবু কামিয়ামা, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের ফাইন্যান্স ডিরেক্টর এম মুহিত হাসান, জেসিএক্স ডেভেলপমেন্টস লিমিটেডের পার্টনার ডিরেক্টর সিদ্দিকুর রহমান, ডিরেক্টর আসিফ মাহমুদ চৌধুরী ও সাপ্লাইচেইন ডিরেক্টর মির্জা গোলাম রহমান। উপস্থিত ছিলেন এ প্রকল্পের ক্রেতা, বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা এবং শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।