Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ৫৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস বিক্রি, ক্রেতাদের ভিড়
    বিভাগীয় সংবাদ রাজশাহী

    ৫৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস বিক্রি, ক্রেতাদের ভিড়

    Saiful IslamApril 1, 20235 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : বগুড়ার নজরুল ইসলাম কালু কসাই ৫৮০ টাকা কেজি গরুর মাংস বিক্রি করছেন। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে কমদামে মাংস কিনতে তার মাংসের দোকানে ভিড় করছেন সাধারণ ভোক্তারা। চাহিদা বেড়ে যাওয়ার কারণে প্রতিদিন এখন ৭ থেকে ৮টি গরু জবাই করে থাকেন। এই দামে মাংস বিক্রি করে রীতিমত হৈ চৈ ফেলে দিয়েছেন কালু কসাই।

    গরুর মাংস

    জানা যায়, বগুড়া শহরে বিভিন্ন বাজারে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০- ৮০০ টাকা প্রতি কেজি। রমজান মাসের আগে ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা কেজি বিক্রি হলেও রমজান মাসে এসে গরুর মাংস বিক্রি হচ্ছে ৭৫০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি। বাজারে দামের যখন ঊর্ধ্বগতি তখন বগুড়ার গাবতলী উপজেলার নশিপুর ইউনিয়নের কদমতলী সিএনজি স্ট্যান্ড তিনমাথা মোড়ের মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই (৬০) গরুর মাংস বিক্রি করছেন ৫৮০ টাকা কেজি।

    বগুড়া শহর থেকে প্রায় ১৫ কিলোমিটার দক্ষিণে গাবতলী উপজেলার কদমতলী তিনমাথা সিএনজি স্ট্যান্ড মোড়ে কালু কসাইয়ের মাংসের দোকান। নিয়মিত বাজার দরের চেয়ে ২২০ টাকা কেজিতে কম হওয়ায় স্থানীয়ভাবে এই মাংস ক্রেতা বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন। দিনদিন ক্রেতা বেড়ে যাওয়ার কারণে মাংসের চাহিদা বেড়ে গেছে। ক্রেতাদের হাতে মাংস তুলে দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কালু কসাইকে। এরসঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কালু কসাইয়ের কমদামে মাংসের ঘটনা প্রকাশের পর থেকে ভাইরাল হয়ে যাওয়ায় তার দোকানে আরো ভিড় বেড়েছে।

    স্থানীয় এলাকা ছাড়াও আশপাশের উপজেলা থেকেও অনেকেই মাংস কিনেতে ভিড় করছেন। কালু কসাইয়ের মাংসের দোকানে ৫ থেকে ৬ জন কর্মচারীর পাশাপাশি তার ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদও কাজ করেন।

    বগুড়া থিয়েটারের নির্বাহী সদস্য রবিউল করিম জানান, লোকমুখে শোনার পর কালু কসাইয়ের দোকান থেকে ৫ কেজি মাংস ক্রয় করেছেন। ৫ কেজি মাংসের দাম পড়েছে ২৯০০ টাকা। আর এই মাংস যদি শহর থেকে ৮০০ টাকা কেজি দরে ক্রয় করা হতো তাহলে দাম পড়তো ৪০০০ হাজার টাকা। গরুর মাংস তো সবখানেই একই। শুধু দামের হেরফের।

    তিনি আরো জানান, কালু কসাইয়ের দোকানে প্রচুর ভিড় থাকে। ভিড়ের মধ্যে কেউ কেউ মাংসই কিনতেই পারেন না।

    কামরুল ইসলাম নামের এক স্থানীয় বাসিন্দা জানান, শুরুর দিকে তেমন ভিড় ছিল না। দিনে দিনে প্রচার হওয়ার কারণে তার মাংসের দোকানে এখন প্রচুর ভিড়। ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যায় গিয়ে থামেন। ৫৮০ টাকার মাংস জনগণকে খাওয়াতে গিয়ে কালু কসাইও খুব পরিশ্রম করেন। বেশিরভাগ সময় তিনি নিজেই গরুর মাংস কাটাকাটি করেন। ক্রেতাদের হাতে দ্রুত পৌঁছাতে গিয়ে তিনিও শ্রমিকদের সাথে সমানতালে কাজ করেন।

    মাংস ক্রেতা এনতাজ মন্ডল জানান, প্রায় ৩ থেকে ৪ ঘণ্টা অপেক্ষার পর তিনি ৭ কেজি মাংস নিয়েছেন। দাম নিয়েছেন ৫৮০ টাকা কেজি করে।

    তিনি বলেন, স্থানীয় বাজারে গেলেই এই মাংস আবার ৬৮০ থেকে ৭০০ টাকা অথবা ৮০০ টাকা কেজি কিনতে হতো। একটু অপেক্ষা করে হলেও কেজিতে ১০০ টাকা থেকে ২০০টাকা কমে মাংস পাওয়া গেল।

    বগুড়ার গাবতলী উপজেলার নশিপুর গ্রামের বাসিন্দা মাংস ব্যবসায়ী নজরুল ইসলাম ওরফে কালু কসাই জানান, তিনি প্রায় ২৫ বছর ধরে গরুর মাংসের ব্যবসা করে আসছেন। নিজ এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে গরুর মাংস বিক্রি করে আসার এক পর্যায়ে ৩ বছর আগে স্থানীয় বাজারের ইজারাদারের সাথে তার কথা কাটাকাটি হয়। একটি গরু জবাই করে বিক্রি করতে হলে ইজারাদারকে দিতে হবে ৪ হাজার টাকা। কালু কসাই এতে রাজি না হয়ে বাজার থেকে কিছু দূরে একটি মাংসের দোকান দেন। বাজার দরের থেকে কম দামে মাংসের দাম রেখে ক্রেতা টানতে থাকেন। শুরুতে ৫৬০ টাকা পরে ৫৫০ টাকা এবং এখন ৫৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন। এই কম দামে মাংস বিক্রি করতে গিয়ে এখন তার প্রতিদিন ৭ থেকে ৮টি গরু জবাই করে মাংস আকারে বিক্রি করেন। প্রতিটি গরুর ২ থেকে ৩ মন করে মাংস হয়ে থাকে। গড়ে প্রতিটি গরুর আড়াইমন করে মাংস ধরা হলে ৮টি গরুতে মাংস দাঁড়ায় ২০ মন। কেজি হিসেবে প্রায় ৮০০ কেজি মাংস প্রতিদিন বিক্রি করে থাকেন। এখন তিনি কাউকে এক টাকাও খাজনা দেন না। ৫ থেকে ৬ জন শ্রমিক আছেন। তাদের দিন হাজিরায় বেতন দিয়ে থাকেন।

    তিনি বলেন, একটি গরু জবাইয়ের পর গরুটির সকল মাংস একত্র করে বিক্রি করা হয়। শুধু মাত্র গরুর ভুড়ি ও পা আলাদা বিক্রি হয়। মাথাটা কেটে মাংসের মধ্যে মিশিয়ে বিক্রি করা হয়। যতদিন সুস্থ আছেন ততদিন তিনি কম দামে মাংস বিক্রি করে যাবেন। যেসব এলাকায় হাট-বাজারের টোল কম বা দিতে হয় না সেসব এলাকার কসাইরা ইচ্ছে করলেই কম দামে মাংস বিক্রি করতে পারেন। এতে করে ওইসব এলাকার সকল শ্রেণী-পেশার মানুষ গরুর মাংস কিনতে পারবে। গরীব মানুষও মাংস খেতে পারবে।

    তিনি বলেন, ক্রেতাদের কাছে ভালো মানের গরুর মাংস বিক্রি করতে চান সবসময়। খুব বেশি লাভ করার দরকার নেই। গরু প্রতি কিছু কিছু লাভ হলেই তিনি খুশি। আর তা দিয়েই পরিবার নিয়ে তিনি সুখে থাকবেন।

    কালু কসাইয়ের ছেলে কলেজ ছাত্র হোসাইন আল মাহমুদ জানান, এখন দূর-দূরান্ত থেকে দোকানে মাংস ক্রেতারা আসছেন। ভিড়ের কারণে তাকে দোকানে বসতে হয়। হিসেব করে টাকা নিতে হয়। প্রতিদিন এখানে প্রকাশ্যে সুস্থ-সবল গরু জবাই করে মাংস বিক্রি করা হয়। আর এই গরুগুলো কেনা হয় আশপাশের বিভিন্ন হাট থেকে। মাঝারি আকারের বেশি গরু কেনা হয়।

    তিনি বলেন, তার বাবা প্রথমে ৫৬০ টাকা কেজি দিয়ে শুরু করেন। তখন স্থানীয় বাজারে মাংসের দাম ছিল ৬৫০ টাকা কেজি। পরে ৫৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হয় এক বছর। এরপর গত কয়েকদিন আগে থেকে হাটে গরুর দাম বৃদ্ধির কারণে ৫৮০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। একটি গরু জবাই করার পর ভুড়ি ও পা বাদ দিয়ে সকল মাংস কেটে এক করা হয়। তারপর সেটা মিশিয়ে নিয়ে ক্রেতাদের চাহিদামত ওজন দিয়ে বিক্রি হয়। তবে ৩০ কেজির বেশি মাংস কাউকে দেওয়া হয় না। কেউ এখান থেকে মাংস নিয়ে আবার খুচরা বিক্রি করবে সে সুযোগও দেওয়া হয় না। মাংসের দোকান শুরুর প্রথম দিকে তেমন সাড়া পাওয়া না গেলেও এখন প্রচুর সাড়া পাওয়া যাচ্ছে।

    তিনি বলেন, যে ভাবে হাটে গরুর দাম বেড়েছে তাতে কতদিন যে এই দামে বিক্রি করা যাবে সেটা নিয়েই এখন চিন্তিত।

    তারপরও মানুষ শহর থেকে আশপাশের উপজেলা থেকে সাধারণ মাংস ক্রেতারা ছুটছেন। কমদামে মাংস কিনে হচ্ছেন লাভবান। প্রতিদিন ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নজরুল ইসলাম কালু কসাইয়ের দোকানে ভিড় থাকছে। সাধারণ ক্রেতারাও কম দামে মাংস কিনতে পেরে খুশি মনে ঘরে ফিরছেন। নজরুল ইসলাম কালু কসাইয়ের স্বপ্ন যেন সকল পেশার মানুষের ঘরে মাংস থাকে।

    ১ হালি লেবুর দাম ১০০ টাকা

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ৫৮০ কেজি ক্রেতাদের গরুর টাকা বিক্রি বিভাগীয় ভিড়! মাংস রাজশাহী সংবাদ
    Related Posts
    Tran

    লালমনিরহাটে দুই ট্রেনের সংঘর্ষ, বগি লাইনচ্যুত

    July 28, 2025
    Kaligonj-Gazipur-No service at the post office, waterlogging and misery-1

    কালীগঞ্জ ডাকঘরে জলাবদ্ধতা: অব্যবস্থাপনায় মুখ থুবড়ে পড়ছে সেবা

    July 28, 2025
    Screenshot_20250728_153907

    কালীগঞ্জে ৩৪ কৃতি শিক্ষার্থীকে এসইডিপি’র পুরস্কার

    July 28, 2025
    সর্বশেষ খবর
    অপটিক্যাল ইলিউশন এর ছবি

    ছবিটি জুম করে দেখুন লুকিয়ে আছে তিনটি পেঁচা, খুঁজে বের করুন

    বিবাহিত পুরুষ

    ৫টি কারণে বিবাহিত পুরুষের প্রতি নারীরা বেশি আকৃষ্ট হয়

    আহানের নায়িকা

    বলিউডে ঝড় তোলা আহানের নায়িকা বললেন, লজ্জা পাচ্ছি

    OPPO Reno14 FS 5G

    OPPO Reno14 FS 5G Leak Details Price, Specs, Design Before Launch

    Android Earthquake Alerts

    Android Earthquake Alerts: How Your Smartphone Became a Global Seismic Network

    Balum Bili

    Balum Bili: Aceh’s Enigmatic Water Spirit Haunts Indonesian Coastlines

    Volleyball Nations League 2025

    Italy Claims Another Nations League Title After Beating Brazil

    US tariffs Brazil

    Brazil’s Economy Faces Perfect Storm as US Tariffs Threaten R$175 Billion in Exports

    iPhone 17 Pro camera

    iPhone 17 Pro Camera Leak Reveals 8x Optical Zoom and Pro App, Claims Report

    autocracy surpasses democracy

    V-Dem Report: Autocracies Now Outnumber Global Democracies

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.