বিনোদন ডেস্ক : বলিউড দুনিয়ার সবথেকে জনপ্রিয় তারকাদের মধ্যে একজন হলেন বিগ বি অর্থাৎ অমিতাভ বচ্চন। তার একটা দুর্দান্ত ফ্যানবেস রয়েছে তিনি সোশ্যাল মিডিয়াতেও অত্যন্ত একটিভ থাকতে পছন্দ করেন। তার একটা বিশাল সংখ্যক ফলোয়ার রয়েছে এবং এখনো পর্যন্ত বলিউড দুনিয়ার বড় বড় সিনেমায় তাকে আমরা দেখতে পাই অভিনয় করতে।
তার ছেলে অভিষেক বচ্চন খুব একটা জনপ্রিয় না হতে পারলেও, অমিতাভ বচ্চন এখনো পর্যন্ত বলিউড দুনিয়ায় কিন্তু সুপারস্টার। তার সমসাময়িক অন্যান্য অভিনেতারা অনেকেই নিজেদের বৃদ্ধ বয়সে অবসর নিয়েছেন। কিন্তু অমিতাভ বচ্চন কোনোভাবেই যেন অবসর নিতে চাইছেন না। এখনো পর্যন্ত তার বয়স পর্যন্ত হচ্ছে না।
অমিতাভ বচ্চনের পরিবারের ব্যাপারে বলতে গেলে তার পরিবারে রয়েছেন তার স্ত্রী জয়া বচ্চন এবং তার দুই ছেলেমেয়ে অর্থাৎ শ্বেতা বচ্চন এবং অভিষেক বচ্চন। সম্প্রতি অমিতাভ বচ্চনের কন্যা শ্বেতা বচ্চন কে নিয়ে একটি বড় খবর সামনে এসেছে।
এই খবরে আমরা জানতে পারছি, শ্বেতা বচ্চন বিবাহিত হলেও তিনি ঋত্বিক রোশনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়াতে চেয়ে ছিলেন। সেই সময় অমিতাভ বচ্চনের পরিবারকে সারা দুনিয়ার কটাক্ষের শিকার হতে হয়েছিল। অনেকেই তাকে অনেক কটু কথা শুনিয়েছেন এবং তাদের পরিবারের ব্যাপারে বেশ কিছু খারাপ মন্তব্য করেছেন। কিন্তু, শ্বেতা বচ্চন এরকমটা কেন করবেন? আজকের আর্টিকেলে সেটা নিয়েই কথা হবে।
অমিতাভ বচ্চন এই সময়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে তার মেয়ে শ্বেতা বচ্চন কে নিয়ে চর্চায় রয়েছেন। জানা যাচ্ছে বিবাহিত এবং সন্তানের মা হওয়া সত্বেও শ্বেতা বচ্চন ঋত্বিক রোশনের প্রেমে পড়েছিলেন এবং তার সঙ্গে সম্পর্ক তৈরি করতে চেয়ে ছিলেন।
জানা যায়, তাদের দুজনের মধ্যে একটা সময় একটা গভীর সম্পর্ক তৈরি হয়েছিল এবং তারা দুজনে অত্যন্ত কাছাকাছি চলে এসেছিলেন। এই খবরটা যখন অমিতাভ বচ্চনের কানে আসে, সেই সময় তিনি এমন একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করলেন যার জন্য তাদের দুজনকে আবারো একে অপরের থেকে দূরে সরে যেতে হয়।
অমিতাভ বচ্চন যখন জানতে পেরেছিলেন, তার কন্যা ঋত্বিক রোশনের প্রেমে পড়েছেন এবং তার জন্য তার ব্যাক্তিগত জীবনে প্রভাব পড়তে শুরু করেছে, সেই সময় অমিতাভ বচ্চন ঋত্বিক রোশনের পরিবারের সঙ্গে তাদের সম্পর্ক ছিন্ন করে দেন। এরপর শ্বেতা বচ্চন আর ঋত্বিক রোশনের বাড়িতে যেতে পারতেন না এবং তাদের সঙ্গে তেমন সম্পর্ক ছিল না বচ্চন পরিবারের।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।