জুমবাংলা ডেস্ক : নদী দিয়ে ঘেরা আমাদের চারপাশে। সকল নদী মানুষের কাছে তাদের প্রয়োজন মেটানোর এক অপূর্ব মাধ্যম। নদী গুলোর পানি দিয়ে চাষাবাদ, ও অন্যান্য কাজ করা হয়ে থাকে।নদীর থেকে বিপুল পরিমাণ মাছ পাওয়া যায়, যা আমিষের চাহিদা পূরণ সহ মানব শরীরের বিভিন্ন প্রয়োজন মিটিয়ে থাকে, একই সাথে চাহিদা পূরণের পরও ওই মাছ গুলো বাজারে বিক্রি করে ভালো টাকা আয় করা যায়। এই নদী গুলো বিপুল পরিমাণ মাছের ভান্ডার । খুব ছোট মাছ থেকে শুরু করে বিশাল বিশাল মাছ গুলো এই নদীতে পাওয়া যায়।
বিভিন্ন দেশের আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর ভিত্তি করে মাছের শারীরিক বিকাশ ঘটে । যার ফলে একেক দেশের মাছের বৈচিত্র্য আলাদা হয়। যার দরুন মাছের খাবারের একাধিক আইটেম আমরা দেখতে পাই। দুনিয়া এখন অনেক ছোট, সকল কিছু হাতের নাগালে পাওয়া যায় ইন্টারনেটের মাধ্যমে। বিভিন্ন কিছু জানা, ও বোঝার জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম হলো সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আমরা সার্বিক পরিস্থিতি গুলো জানতে পারি।
বর্তমান যুগটাই হলো তথ্য প্রযুক্তি তে ঘেরা একটি সময়। সকল কিছু নতুন নতুন প্রযুক্তির দ্বারা প্রভাবিত। ছোট থেকে শুরু করে প্রায় সকল কিছুই বিজ্ঞানের আওতায় চলে এসেছে। তেমনি মানুষ ও ছুটেছে এই সোশ্যাল মিডিয়ার পিছনে। সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন তথ্য ও ভিডিও ভাইরাল হয়। যাতে কিছু মানুষ খুব অল্প সময়ের মধ্যে আলোচিত, সমালোচিত ও প্রশংসা পায়। প্রত্যেকেরই তাদের নিজের প্রতিভা বিকাশের অন্যতম মাধ্যম হিসেবে সোশ্যাল মিডিয়াকে বেছে নিয়েছে। বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন কনটেন্ট যা বিভিন্ন বিষয়ের উপর যেমন : রান্নাবান্না , মাছ শিকার ও বিভিন্ন কাজের উপর হয়ে থাকে।
সম্প্রতি একটি ভিডিও ভাইরাল হয় যেখানে একটি মেঘলা দিনে একটি জলাশয় থেকে মাছ বেরিয়ে আসে। ভিডিওটি অল্প সময়ের মধ্যে খুব বেশি ভাইরাল হয় এবং নেটিজেনদের কাছে প্রচুর প্রশংসা পায় মাছ ধরার কৌশল কি ছিল অভাবনীয় এবং ছোট বাচ্চারা সহজে মাছ গুলোকে ধরতে পারছিল।
ভিডিওটিতে দেখা যায় একটি মেঘলা দিনে একটি জলাশয়ের পানি বৃষ্টির জন্য একদম ভরে যায়। সেখানে কিছু দেশীয় মাছ কই,শিং এগুলো ছিল। আমরা সকলেই প্রায় জানি বৃষ্টির দিন গুলোতে মানে যখন প্রচুর বৃষ্টি হয় তখন মাছ গুলো উপরে উঠে আসে। আসলে নতুন পানি আসলে এরকম হয়ে থাকে। মাছ গুলো নতুন পানিতে সাঁতার কাটে। ঠিক এ সময় যদি মেঘ ডাকে। তখন মাছ গুলো ভয় পেয়ে ছোটাছুটি করে। সকলের অবগত আছে মাছ পানি ছাড়া বাঁচে না।
কিন্তু কিছু মাছ আছে যেমন কই,শিং ,মাগুর,টাকি সকল ধরনের মাছ গুলো পানি ছাড়া বাতাস থেকে শ্বাস নিতে পারে।এদের নিঃশ্বাস এর জন্য আলাদা ফুলকা থাকে। তাই এরা সরাসরি বাতাস থেকে অক্সিজেন নিয়ে বেঁচে থাকে। এভাবেই মাছ গুলো উপরে উঠে আসছিল । তাই সহজেই গ্রামের ছেলেরা মাছ গুলো ধরতে পেরেছি। এই ভিডিওটি অল্প সময়ের মধ্যে ব্যাপক
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।