Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ব্ল্যাকহোল আসলে কী, সত্যিই কি এর অস্তিত্ব আছে
    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

    ব্ল্যাকহোল আসলে কী, সত্যিই কি এর অস্তিত্ব আছে

    Shamim RezaNovember 21, 20235 Mins Read
    Advertisement

    বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : আধুনিক বিজ্ঞানে ‘ব্ল্যাকহোল’ অতিপরিচিত একটি শব্দ। এটি মহাকাশের এক অনন্ত বিস্ময়। এটিকে কৃষ্ণবিবর বা কৃষ্ণগহ্বরও বলা হয়। এর দ্বারা কিন্তু কোনও গর্ত বোঝায় না। জেনারেল থিওরি অব রিলেটিভিটি অনুসারে, ব্ল্যাকহোল মূলত মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে খুবই অল্প জায়গার মধ্যে অনেক অনেক ভর ঘনীভূত হয়ে থাকে। এই ভর এতটাই বেশি যে, কোনও কিছুই এর কাছ থেকে রক্ষা পায় না, এমনকি সর্বোচ্চ গতি সম্পন্ন আলোও নয়!

    ব্ল্যাকহোল

    কী এই ব্ল্যাকহোল? ব্ল্যাকহোলের রহস্যই বা কী? চলুন জেনে নেওয়া যাক-

    মহাবিশ্বের এমন কিছু তারকা বা নক্ষত্র আছে, যারা এমন শক্তিশালী মহাকর্ষ বল তৈরি করে যে এটি তার কাছাকাছি চলে আসা যেকোনও বস্তুকে একেবারে টেনে নিয়ে যায়, হোক তা কোনও গ্রহ, ধুমকেতু বা স্পেসক্রাফট, এটি-ই ব্ল্যাক হোল। পদার্থবিজ্ঞানী জন হুইলার এর নাম দেন ‘ব্ল্যাক হোল’।
    ব্ল্যাকহোল এর জন্ম কীভাবে?

    কৃষ্ণগহ্বরের জন্ম ইতিহাস অনেকটা কবিতার মতো। একটি তারার মৃত্যু থেকে জন্ম নেয় একটি কৃষ্ণগহ্বর। বিজ্ঞানীদের মতে- সব চেয়ে ছোট ব্ল্যাকহোলটির জন্ম ঠিক এই মহাবিশ্বের জন্মের সময়। একটি নক্ষত্রের নির্দিষ্ট জ্বালানি নিঃশেষ হয়ে গেলে এর মৃত্যু ঘটে। যতক্ষণ পর্যন্ত এর অভ্যন্তরীণ হাইড্রোজেন গ্যাস অবশিষ্ট থাকে, ততক্ষণ পর্যন্ত এর ভিতরে নিউক্লিয়ার বিক্রিয়া চলতে থাকে। হাইড্রোজেন শেষ হয়ে গেলে এর কেন্দ্রীয় মূলবস্তু সংকুচিত হতে থাকে। এভাবে একটি তারার মৃত্যু হয়।

    ব্ল্যাকহোলে রয়েছে শক্তিশালী মহাকর্ষীয় ক্ষেত্র। প্রত্যেক ব্ল্যাকহোলের চারদিকে একটি সীমা আছে যেখানে একবার ঢুকলে আর বের হওয়া যায় না। এইভাবেই মহাকাশের মহাবিস্ময় হয়ে বেঁচে আছে ব্ল্যাকহোল। একে নিয়েই চলছে বিজ্ঞানের নিরন্তর চর্চা। আলোকে গিলে খাওয়া এই মহাকাশীয় দানবকে নিয়ে তাই আজও কৌতূহলের শেষ নেই।

    কৃষ্ণগহ্বর গবেষণার ইতিহাস

    ব্ল্যাকহোল হলো বিপুল পরিমাণ ভর বিশিষ্ট কোন বস্তু, যার মহাকর্ষের প্রভাবে আলোক তরঙ্গ পর্যন্ত পালাতে পারে না- এ ধারণা সর্বপ্রথম প্রদান করেন ভূতত্ত্ববিদ জন মিচেল (John Michell)। ১৭৯৬ সালে গণিতবিদ পিয়েরে সিমন ল্যাপলেস একই মতবাদ প্রদান করেন তার ‘Exposition du systeme du Monde‘ বইয়ের প্রথম ও দ্বিতীয় সংস্করণে।

    ১৯১৬ সালে আইনস্টাইন তার “জেনারেল রিলেটিভিটি তত্ত্ব ” দিয়ে ধারণা করেন ব্ল্যাকহোল থাকা সম্ভব। আর ১৯৯৪ সালে এসে নভোচারীরা প্রমাণ করেন আসলেই ব্ল্যাকহোল আছে। এটি কোনও সায়েন্স ফিকশন নয়। জার্মান বিজ্ঞানী কার্ল শোয়ার্জস্কাইল্ড ১৯১৬ সালেই দেখান, যেকোনও তারকা ব্ল্যাকহোলে পরিণত হতে পারে।

    কত বড় এই ব্ল্যাকহোল?

    ব্ল্যাকহোল ছোট হতে পারে আবার বড়ও হতে পারে। বিশেষজ্ঞদের মতে ক্ষুদ্রতম ব্ল্যাকহোল একটি পরমাণুর সমান হতে পারে। এই জাতীয় ব্ল্যাকহোলগুলো অনেক ক্ষুদ্র কিন্তু তাদের এক একটার ভর হতে পারে বিশাল কোনও পর্বতের সমান। অন্য এক ধরনের ব্ল্যাকহোলকে বলা হয় “স্টেলার” বা “নাক্ষত্রিক”। এর ভর আমাদের সূর্যের ভর এর চেয়েও ২০ গুণ বেশি হতে পারে।

    খুব সম্ভবত অনেক অনেক বেশি ভরেরও নক্ষত্র রয়েছে পৃথিবীর ছায়াপথে। আর পৃথিবীর এই ছায়াপথকে বলা হয় “মিল্কিওয়ে”। সবচেয়ে বৃহৎ ব্ল্যাকহোলকে বলা হয় “সুপারমেসিভ”। কৃষ্ণবিবরকে ভাগ করা হয় তার মাঝে থাকা ভর, আধান, কৌণিক ভরবেগের উপর ভিত্তি করে। ভরের উপর ভিত্তি করে কৃষ্ণবিবর চার ধরনের। যেমন-

    ১. Super Massive Black Hole (সুপার মেসিভ ব্ল্যাকহোল)

    ২. Intermediate Black Hole (ইন্টারমিডিয়েট ব্ল্যাকহোল)

    ৩. Micro Black Hole (মাইক্রো ব্ল্যাকহোল)

    ৪. Steller Black Hole (স্টেলার ব্ল্যাকহোল)

    বিজ্ঞানীরা কিভাবে ব্ল্যাকহোল দেখতে পান?

    সাধারণভাবে, একটি ব্ল্যাকহোলকে দেখা প্রায় অসম্ভব। কারণ এর অতি শক্তিশালী অভিকর্ষীয় শক্তির সবটুকু আলোর কেন্দ্রের দিকে টানে। কিন্তু এর আশেপাশের তারকা এবং গ্যাস কীভাবে এর দ্বারা প্রভাবিত হয় বা হচ্ছে বিজ্ঞানীরা এটা দেখতে পারেন। যেসব তারকারা ব্ল্যাকহোলকে ঘিরে উড্ডয়মান অথবা ঘূর্ণায়মান, গবেষকরা সেই সব তারকাদের উপর স্টাডি করতে পারেন।

    ব্ল্যাকহোলকে মহাকাশের দানব বলে আখ্যায়িত করা হয়

    যখন একটি ব্ল্যাকহোল ও তারকারা পরস্পরের খুব কাছাকাছি আসে, তখন অনেক উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন আলো উৎপন্ন হয়। বিজ্ঞানীরা স্যাটেলাইট এবং কিছু বিশেষ ক্ষমতা সম্পন্ন টেলিস্কোপ ব্যবহার করেন এই উচ্চ ক্ষমতার আলোকে পর্যবেক্ষণ করতে।

    ব্ল্যাকহোল নিয়ে এত দিন আমরা যা জানতাম সেসব কি ভুল?

    ব্ল্যাকহোল থেকে কোন কিছু বের হতে পারে না, এমনকি আলোও। এটাই চিরায়ত পদার্থবিদ্যার স্বীকার্য। তবে এই নীতিকে আর মানতে পারছেন না গবেষকরা, যাঁদের কাতারে প্রথমে আছেন ব্রিটিশ পদার্থবিদ প্রফেসর স্টিফেন হকিং । বর্তমানে এই ব্ল্যাকহোল নিয়ে পদার্থবিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং তার “এ ব্রিফ হিস্ট্রি অফ টাইম” বইয়ে বিভিন্নভাবে ব্যাখ্যা করেছেন, যা প্রমাণিত হলে যুগান্তকারী সৃষ্টি বলে প্রমাণিত হবে এই পৃথিবীতে।

    পৃথিবীর জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা কৃষ্ণগহ্বর সম্পর্কে এ পর্যন্ত যা জানতে পেরেছেন তা সামান্যই। তবে অতি সম্প্রতি যতটা তথ্য উদ্ধারে সক্ষম হয়েছেন- তা যথার্থই অভাবনীয়, সাধারণ চিন্তার বাইরে। অতএব, ব্ল্যাকহোল নিয়ে আমাদের ধারণা ভুল নয়। এর অস্তিত্ব আছে!

    ব্ল্যাকহোল কি পৃথিবীতে বিপর্যয় বা ধ্বংস সৃষ্টি করতে পারে?

    ব্ল্যাকহোল মোটেও স্পেস বা মহাশুন্যের এতটা কাছে ভ্রমণ করে না যে, তা কোন তারকা, চাঁদ বা গ্রহ কে তার শিকার বানাতে পারে। আর পৃথিবীও কোন দিন ব্ল্যাকহোলে গিয়ে পতিত হবে না। কারণ, কোন ব্ল্যাকহোলই কিন্তু পৃথিবীর সৌরজগতের এতটা কাছাকাছি নয়। যদি একটি সূর্যের সমান ভরের একটি ব্ল্যাকহোল সূর্যের জায়গায় প্রতিস্থাপিত হয়, তবুও নয়।

    কোন কোন ব্ল্যাকহোলের ভর সূর্যের সমতুল্য হতে পারে। কিন্তু তখনও পৃথিবী এবং অন্যান্য গ্রহগুলো ঐ ব্ল্যাকহোলকে কেন্দ্র করে ঘূর্ণায়মান থাকবে। যেমনটা আগে ছিল! সুতরাং, দেখা যাচ্ছে যে- ব্ল্যাকহোল আমাদের জন্য এখনো কোনো হুমকির সংবাদ বয়ে আনেনি এবং অদূর ভবিষ্যতেও আনবে না বলে আশা করা হচ্ছে!

    বিখ্যাত নারী জ্যোতির্বিদ Hlavacek- Larrondo বলেন, “মনে হয় আমরা যেই ধরনের আশা করেছিলাম তার চেয়ে বড় ও শক্তিশালী ব্ল্যাকহোল পাচ্ছি এবং তা যথেষ্ট কৌতূহলোদ্দীপক।”

    বলিউডকে বিদায় জানিয়ে আজ গুগলের কর্মী, চিনতে পারছেন এই নায়িকাকে

    ব্ল্যাকহোলকে মহাকাশের দানব বলে আখ্যায়িত করা হয়। ব্ল্যাকহোল এই মহাবিশ্বের অতি রহস্যময় ব্যাপার! আর বিজ্ঞানীরা নিরন্তর লেগেই আছেন এই রহস্যের পেছনে এবং আশা করা যায়, আস্তে আস্তে রহস্যের জাল থেকে একদিন বেড়িয়ে আসবে এই রহস্যময় ব্ল্যাকহোল। তখন অনেক কিছুই হয়তো ব্যাখ্যা করা যাবে যা এখন আমরা খুঁজে বেড়াচ্ছি! সূত্র: স্পেস, নাসা, সায়েন্স অ্যালার্ট, ব্রিটানিকা, রয়েল মিউজিয়াম গ্রিনিচ

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    অস্তিত্ব আছে, আসলে এর কি কী? প্রযুক্তি বিজ্ঞান ব্ল্যাকহোল! সত্যিই
    Related Posts
    ChatGPT

    চ্যাটজিপিটি‘কে ভুলেও এই প্রশ্নগুলি করবেন না

    July 16, 2025
    AI pet communication

    পোষা প্রাণীর মনের খবর জানাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    July 16, 2025
    এসি

    পানির দামে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট এসি, যা বড় কুলারকেও হার মানাবে

    July 16, 2025
    সর্বশেষ খবর
    ChatGPT

    চ্যাটজিপিটি‘কে ভুলেও এই প্রশ্নগুলি করবেন না

    প্রসেনজিৎ চ্যাটার্জী

    দেবশ্রীকে ডিভোর্স কেন দিয়েছিলেন প্রসেনজিৎ? সত্যিটা জানিয়ে দিলেন অভিনেতা

    পুরুষদের আগ্রহ

    পুরুষের এই গুণটি মেয়েদেরকে সবচেয়ে বেশি আকৃষ্ট করে

    AI pet communication

    পোষা প্রাণীর মনের খবর জানাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

    ছাগল পালন

    ছাগল পালনে নতুন খামারিদের করণীয়

    এনসিপি

    বৃহস্পতিবার সারাদেশে বিক্ষোভের ডাক এনসিপির

    Charmsukh-Impotent-Web-Series-Review

    ভরপুর রোমান্সের দৃশ্য নিয়ে মুক্তি পেল প্রাইম প্লের নতুন ওয়েব সিরিজ

    Rizwana

    গোপালগঞ্জের ঘটনা অত্যন্ত ন্যক্কারজনক : রিজওয়ানা হাসান

    BPMCA election

    বিপিএমসিএ নির্বাচন : সভাপতি মহিউদ্দিন , ভোট বর্জন আফরোজা-মোয়াজ্জেম পরিষদের

    উগান্ডার বানিয়ানকোল

    বর বিছানায় সহবাসে সক্ষম কিনা পরীক্ষা দিতে হয় কনের আত্মীয়দের কাছে

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.