বিনোদন ডেস্ক : ‘আমি ইন্ডাস্ট্রির লিডিং হিরো, আমি যে পারশ্রিমিক পাই সেটা মেনে নিতে পারি। এতগুলো বছর খেটে সেই পারিশ্রমিকটা উপার্জন করেছি আমি। সেটার ওপর কেউ কথা বলতে পারে না’ – এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (ইডি) দপ্তর থেকে বের হয়েই আত্মবিশ্বাসী স্বরে এসব কথা বলেন টালিউড অভিনেতা বনি সেনগুপ্ত। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই ভিডিওর কিছু অংশ ভাইরাল হতেই কটাক্ষের মুখে পড়লেন বনি।
ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের খবর অনুযায়ী, গত ১৪ মার্চ ফের সিজিও কমপ্লেক্সে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয় বনিকে। ২০১৪ সালে ‘বরবাদ’ সিনেমার মাধ্যমে ফিল্মি ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। গত দশ বছরে ইন্ডাস্ট্রি থেকে কত অর্থ আয় করেছেন, সেসবের হিসাব-নিকাশের কাগজপত্র জমা দিতে হয় ইডি দপ্তরে।
এ অভিনেতার সিনেমার সংখ্যা কয়েকটি। সেই উপার্জনেই বিদেশভ্রমণ থেকে বিলাসবহুল গাড়ি ও জীবনযাপন করছেন তিনি। যা নিয়ে চর্চা হচ্ছে নানা মাধ্যমে। কেউ কেউ আবার রাজ্যের শিঙ্কাঙ্গনে আর্থিক কেলেঙ্কারিতে অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষের সঙ্গে টালি তারকার ৪০ লাখ রুপির লেনদেনের কথা শুনে প্রশ্ন তুলতেও ছাড়ছেন না।
বনিকে দ্বিতীয় দফায় ইডির জেরা এবং তার আত্মবিশ্বাসী বক্তব্যের পর সোশ্যালে নেটিজেনরা মন্তব্য করে বলছেন, ‘এসব বাতেলাবাজি।’ কেউ আবার ‘হিরো আলম, ঠকবাজ, নোবেলজয়ী অভিনেতা’ বলেও সম্বোধন করছেন তাকে।
এমনকি অভিনেতা অরিত্র দত্ত বণিকও কটাক্ষ করলেন বনিকে। অরিত্রের ভাষ্যমতে, সাধগুরু কিংবা সন্দীপ মাহেশ্বরীকে মোটিভেশনাল স্পিকার হিসেবে আমি আর গুরুত্ব দেব না। আত্মবিশ্বাস কাকে বলে তা দেখে নিন। এভাবেই আত্মবিশ্বাস গড়ে তুলতে হবে আমাদের। তাহলে আপনার দোরগড়ায় সাফল্য।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।