স্পোর্টস ডেস্ক : প্রত্যাশামাফিক পারফর্ম করতে না পারা, মিস ফিল্ডিং, স্লো স্ট্রাইক রেট নিয়ে সমালোচনার তোপের মুখে ছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এরপরই দল থেকে বাদ পড়া। তার জায়গায় তরুণদের সুযোগ দেয়া হলেও সেখানে মোটা দাগে ব্যর্থ জুনিয়ররা।
ম্যানেজমেন্টের অনাস্থা আর সমালোচকদের সমালোচনা মাথায় নিয়েই দিনের পর দিন মিরপুরে অনুশীলনে দিয়েছেন সর্বোচ্চটা। পরিশ্রম নাকী ধরা দেয় সাফল্যের রূপে। সেই পরিশ্রম দিয়েই নিজের একাকী লড়াইয়ে ঠিকই সফল রিয়াদ।
‘সাইলেন্ট কিলার’ তকমা তো আগেই পেয়েছিলেন। তার যথার্থতা আরো একবার প্রমাণ করলেন বিশ্বকাপে সুযোগ পেয়ে। ৫৪.৬৬ গড় আর ৯১.৬ স্ট্রাইক রেটে ৭ ম্যাচে করেছেন ৩২৮ রান। দলের হয়ে একমাত্র সেঞ্চুরিয়নের মালিকও তিনি। আসরজুড়ে হতাশার সাগরে ডুবে থাকা দলে আশার আলোটা জ্বালিয়েছিলেন রিয়াদই।
বিশ্বকাপে খেলে ফেললেন নিজের শেষ ম্যাচ। জয়ের গল্প লিখতে হয়তো ব্যর্থ, কিন্তু লাল-সবুজ রঙেফেরার গল্পে তিনি থাকবেন উদাহরণ হয়েই।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।