বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : অনেকে হ্যাপটিক আর ভাইব্রেশনকে গুলিয়ে ফেলেন। হ্যাপটিক মূলত টাচ করার পর যে তথ্য তার শরীরে ছড়ায় সেই অনুভূতি। ফলে আপনি ফোন চালানোর সময় বাস্তব অনুভূতিই পাবেন। ভাইব্রেশন অন্যদিকে ফোনের কোনো অ্যালার্ট জানান দেয়।
তাই হ্যাপটিককে আলাদা গুরুত্ব দেওয়ার অবকাশ রয়েছে। ২০১৭ সালে রয়্যাল ইনস্টিটিউট বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির একটি প্রদর্শনী দেখায়। সেখানে হ্যাপটিকের মাধ্যমে ডিজিটাল স্ক্রিন ছাড়াই হাতে ভাইব্রেশন বা ধরার অনুভূতি দেয়।
হ্যাপটিক একটি চমৎকার প্রযুক্তি। ডিজিটাল জগতের সঙ্গে আপনার সম্পৃক্ততার অনুভূতি আরও বাড়িয়ে দিতে পারে হ্যাপটিক। ফলে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, গেমিং বা রিমোট কনট্রোলের ক্ষেত্রে বাস্তবিক অনুভূতিই দেয়। এখন পর্যন্ত একাধিক ধরণের হ্যাপটিক টেকনোলজি পাওয়া গেছে।
বাংলাদেশে বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউব ভিডিও দেখার সুবিধা চালুবাংলাদেশে বিজ্ঞাপন ছাড়া ইউটিউব ভিডিও দেখার সুবিধা চালু
হ্যাপটিক ডিসপ্লে, হ্যাপটিক গ্লাভস, হ্যাপটিক স্যুট সবই রয়েছে এখানে। কিন্তু এবার আসছে মিড এয়ার হ্যাপটিকস। কোনো ডিজিটাল ডিভাইস থেকে আল্ট্রাসাউন্ড তরঙ্গ আপনার হাতে হ্যাপটিক দেবে। ফলে ডিজিটাল ডিভাইসের স্ক্রিনে টাচ না করেই বুঝতে পারবেন। এই প্রযুক্তি একেবারে নতুন নয়। ২০১৩ সালে টম কার্টার নামে ব্রিস্টল বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি সদস্য এই মিডএয়ার হ্যাপটিক। ভবিষ্যতে বাণিজ্যিকভাবে এর ব্যবহার হবে কি? তা এখন দেখার বিষয়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।