লাইফস্টাইল ডেস্ক : যদি বাচ্চাদেরও জিজ্ঞাসা করা হয় ‘মিয়াও’ কোন প্রাণী ডাক সেও বলবে বিড়ালের ডাক। কিন্তু বিড়াল শুধুমাত্র এই একটি আওয়াজই করে? নাকি এটা তাদের সাধারণ একটি শব্দ? বা এর কোন অর্থ রয়েছে?আসলে, বিড়ালের কন্ঠ শুধু মিয়াও নয়।
মনোযোগ সহকারে যদি শোনেন তাহলে দেখবেন যে বিড়ালেরা বিভিন্ন ধরনের শব্দ করতে পারে। যেমন কোন বিড়াল আঘাত পেলে বা শোক পেলে করুণ কন্ঠে কাঁদতে থাকে। আর বাড়ির আনাচে-কানাচে বিড়ালকে কাঁদতে দেখে অনেকেই তাড়িয়ে দেয়। বলা হয় নাকি এই ডাক খুবই অশুভ।
তবে বিড়ালের সবথেকে সাধারণ ডাক হল মিয়াও। এ বিষয়ে এক প্রাণী বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন যে বিড়ালের কণ্ঠস্বর কেবল একটি শব্দ নয়, এটি যোগাযোগের একটি মাধ্যমও।
সাধারণত যখন কোন বিড়াল মিয়াও করে ডাকে এর অর্থ হলো যে সে ক্ষুধার্ত এবং তার মালিকের মনোযোগ চায়। এছাড়া বিড়ালকে খুবই চতুর এবং বুদ্ধিমান প্রাণী হিসেবে ধরা হয় এবং তারা দ্রুত শিখে নেয় যে যখন তারা মৃদুস্বরে মিয়াও করে, তখন তাদের চাহিদা পূরণ করা হয়।
তবে বিড়াল কি শুধুমাত্র মানুষের সাথে যোগাযোগ করতেই মিয়াও শব্দ ব্যবহার করে? এমনকি এটা অদ্ভুত যে বিড়াল অন্যান্য বিড়ালদের সাথে যোগাযোগ করতে এই শব্দ ব্যবহার করেনা। শুধুমাত্র মানুষের সাথে যোগাযোগ করার সময় তারা এই মায়াবী শব্দ ব্যবহার করে থাকে।
রাতের অন্ধকারে বৃষ্টি ভেজা শরীরে রানীর সঙ্গে রোমান্সে মাতলেন আদিত্য
প্রাণী বিশেষজ্ঞদের মতে, বিড়াল সব সময় যে মানুষের সাথে যোগাযোগ করার জন্য মিয়াও শব্দ ব্যবহার করে তা কিন্তু নয়। এর ব্যতিক্রমও হয়। বিড়ালেরা যখন তাদের বাচ্চাদের খোঁজার চেষ্টা করে তখন তারা মিউ মিউ করতে থাকে এবং তার বাচ্চারাও এই একই শব্দ করে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।