উত্তরায় বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় আহত যমজ বোন সাবিনা জাহান ও সাইবা জাহানকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের সিসিইউতে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, সাবিনার শরীরের ২০ শতাংশ ও সাইবার শরীরের ৮ শতাংশ পুড়ে গেছে।
সাবিনা-সাইবা কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বাতিসা ইউনিয়নের কুলিয়ারা গ্রামের বাসিন্দা ইয়াছিন মজুমদার ও আকলিমা আক্তার দম্পতির মেয়ে। দুই মেয়েকে নিয়ে রাজধানীর উত্তরায় থাকেন এ দম্পতি।
সাবিনা-সাইবা উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে পড়ালেখা করত। সাবিনা তৃতীয় শ্রেণিতে ও সাইবা চতুর্থ শ্রেণিতে পড়ে। স্বজনরা জানান, প্রতিদিনের মতো গত সোমবারও স্কুলে যায় এ দুই বোন। স্কুল ছুটির কিছু সময় পর প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাল্টে যায় তাদের জীবন।
ভিসা পেতে কত টাকা থাকতে হবে ব্যাংকে? জেনে নিন জনপ্রিয় দেশগুলোর শর্ত
তাদের বাবা ইয়াছিন মজুমদার বলেন, ‘সেদিন বিমান বিধ্বস্তের খবর পেয়ে স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দ্রুত সেখানে ছুটে যাই। অনেক খোঁজাখুঁজির পর বার্ন ইনস্টিটিউটে গিয়ে আমার দুই মেয়েকে খুঁজে পাই।’
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।