জুমবাংলা ডেস্ক : সময়ের সাথে সাথে ফুলের চাহিদা বাড়ায় ফুল চাষিরা লাভবান হচ্ছে। এলাকার অনেকেই এখন ফুল চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছে। উপজেলার মৌচাক ইউনিয়নের মাঝুখান গ্রামে গোলাপ চাষ করেছেন চাষিরা। সারা বছর ফুল বিক্রি হলেও ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত এখানে ফুল বিক্রির প্রধান মৌসুম।
উপজেলার মৌচাক ,কালিয়াকৈর বিভিন্ন এলাকায় গোলাপ চাষ করেছেন চাষিরা। এসব গ্রামে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন বেড়াতে আসেন। ১.৫ হেক্টর জমিতে গোলাপ ফুল চাষাবাদ করছেন। আর এখন বাজারে ফুলের চাহিদা থাকায় গোলাপ বিক্রি করে অনেক চাষিরা লাভবান হচ্ছেন কৃষকরা। তবে বিদেশি ফুলের চাহিদা বাড়ায় গোলাপ চাষিদের কপালে দুশ্চিন্তার ভাঁজ। সারা বছর ফুল বিক্রি হলেও ডিসেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত এখানে ফুল বিক্রির প্রধান মৌসুম।
গোলাপ চাষি রাকিব হোসেশিবলেন, আমার পরিবার ১৫ বছর গোলাপ ফুল চাষের সাথে জড়িত। এখন আমি ৪ বছর ধরে এই কাজ দেখাশোনা করছি। ৪ বিঘা জমিতে আমাদের গোলাপ বাগান রয়েছে। প্রতিদিন ৬ থেকে ৮ হাজার টাকা আয় হয়। আশা করি বিগত দিনগুলোর ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবো। শীতের মৌসুমে গোলাপের চাহিদা একটু বেশি থাকে, পার স্টিক আমরা ৮ থেকে ১০ টাকায় সেল করি।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম বলেন, ফুল চাষিদের প্রশিক্ষন দিতে কৃষি বিভাগের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা করা হচ্ছে। চলতি বছর ফুলের ব্যাপক চাহিদা থাকায় চাষিরা ফুল বিক্রি করে অনেক লাভবান হতে পারবেন বলেও আশা প্রকাশ করেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।