বিনোদন ডেস্ক : চাঁদের মতো দেখতে তাঁকে। তাঁর জন্যই লেখা হয়েছিল সেই গান–‘হম দিল দে চুকে সনম’ ছবির ‘চান্দ ছুপা বাদল মে’। তাঁর টাকাতেই চাঁদে দু’বার পাঠানো যেতে পারে চন্দ্রযান। ৮২৮ কোটি টাকার মালিক ঐশ্বর্য়। চন্দ্রযান পাঠাতে ইসরোকে খরচ করতে হয়েছিল ৪০০ কোটি টাকা।
ফলে ঐশ্বর্যর একার ক্ষমতা আছে চাঁদে যান পাঠানোর। তিনিই নাকি দেশের সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী। তিনি পিছনে ফেলে দিয়েছেন সব অভিনেত্রীকে। একাই রাজ করছেন সবচেয়ে ধনী অভিনেত্রী হিসেবে।
ঐশ্বর্যর চেয়ে সামান্য কম টাকা প্রিয়াঙ্কা চোপড়ার। তাও প্রায় ২০০ কোটি টাকার ফারাক আছে তাঁদের মধ্যে।আলিয়া ভাট অল্প সময়ের মধ্যেই ৫২০ কোটি টাকার মালিক হয়ে গিয়েছেন। দীপিকা পাড়ুকোনের অর্থও কম নয়।
দীপিকা টাকা রোজগার করেছেন ৫০০ কোটি। কিন্তু ঐশ্বর্যকে এখনও পর্যন্ত কেউ ছুঁতেই পারেননি।
সারাজীবন খুবই বেছে-বেছে কাজ করছেন ঐশ্বর্য। অল্প বয়সে বিশ্ব সুন্দরী হয়েছেন তিনি। সিনেমায় কাজ করেছেন মুম্বই, দক্ষিণ এবং বাংলাতেও। রাই সুন্দরীর সঙ্গে সম্প্রতি বচ্চন পরিবারের বিবাদের জল্পনা চলছে। কিন্তু তা নিয়ে কোনও মন্তব্যই করেননি তিনি।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।