জুমবাংলা ডেস্ক : পবিত্র ঈদুল আজহার বাকি মাত্র আর একদিন। এর মধ্যে রাজধানীর পশুর হাটগুলোতে চলছে শেষ সময়ের কেনাবেচা।তবে এবার অন্য বছরের তুলনায় পশুর হাটগুলোতে ছোট আকারের গরুর চাহিদা সবচেয়ে বেশি, এরপরই রয়েছে মাঝারি গরুর চাহিদা। বড় সাইজের গরু নিয়ে এসে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন ব্যাপারীরা।
রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের অনুমোদিত স্থায়ী-অস্থায়ী ২০টি হাটের মধ্যে গাবতলী, রামপুরার মেরাদিয়া, তেজগাঁওয়ের পলিটেকনিকের খেলার মাঠ, হাজারীবাগ, কমলাপুরসহ কয়েকটি বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতাদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ছোট ও মাঝারি সাইজের গরুর ক্রেতা সবচেয়ে বেশি। বিক্রেতাদের মধ্যেও যারা এই আকারের গরু নিয়ে বাজারে এসেছেন তাদের বিক্রি ভালো হচ্ছে।
বিভিন্ন আকারের ও রঙের গরু এসেছে হাটে। প্রচুর বড় গরু এনেছেন বিক্রেতারা। তবে মাঝারি গরুর সংখ্যাটা বেশি। সর্বনিম্ন ৭৫ হাজার থেকে এক লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ থেকে সাত লাখ টাকা পর্যন্ত দাম হাঁকাতে দেখা গেছে ব্যাপারীদের।
অপরদিকে খাসির দাম আকারভেদে সর্বনিম্ন ১০-১৫ হাজার, আর সর্বোচ্চ জাত ও আকারভেদে ৩০-৬০ হাজার টাকা পর্যন্ত হাঁকা হচ্ছে।
গাবতলী গরুর হাটে দেখা যায়, বড় গরু বিক্রি হচ্ছে কম। বিক্রেতারা বলছেন, বৃহস্পতিবার পর্যন্ত ক্রেতা ছিল কম। শুক্রবার সকাল থেকেই বিক্রি বাড়তে থাকে। জুমার নামাজের পর থেকে ক্রেতা সমাগম আরও বেড়েছে। আজ শনিবার বেচাকেনা বেড়েছে।
ব্যাপারীরা জানান, এবার অধিকাংশ ক্রেতা হাটে ঢুকেই মাঝারি গরু খুঁজছেন। ফলে বড় সাইজের গরুর কি হবে তা নিয়ে তারা এখন দুশ্চিন্তায় পড়েছেন।
টেইলর সুইফটের কনসার্টে দর্শকদের নাচানাচিতে ভূমিকম্পের সৃষ্টি
ফরিদপুর থেকে ধোলাইখাল ট্রাক টার্মিনাল সংলগ্ন উন্মুক্ত হাটে ১৭টি গরু নিয়ে হাটে এসেছেন আকরাম খাঁ। তিনি বলেন, ‘একেকটার দাম ১ লাখ ১০ থেকে শুরু করে দেড় লাখ টাকা। কিন্তু বড় গরুর ক্রেতা কম। মাঝারি ও ছোট গরুর চাহিদা বেশি। বড় গরুর যে দাম চাচ্ছি তার অর্ধেক দাম বলছেন ক্রেতারা। ফলে বিক্রি না হলে বড় গরু ফেরত নিয়ে যেকে হবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।