জুমবাংলা ডেস্ক : দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া ফেরিঘাটে ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ নেই। এ ছাড়া ঘাট এলাকায় যানবাহনের কোনো সিরিয়াল না থাকায় স্বস্তিতেই মানুষ ফেরি করে নদী পার হতে পারছে।তবে বেলা বাড়ার সঙ্গ সঙ্গে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান।
বুধবার (১৩ জুলাই) সকালে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় যাত্রী ও যানবাহনের কোনো চাপ নেই। ঈদ শেষে কর্মস্থলে ফেরা যে কজন মানুষ ঘাটে আসে, তারা সরাসরি ফেরির দেখা পাচ্ছে। ব্যস্ততম ঢাকা-খুলনা মহাসড়কও ফাঁকা। এ ছাড়া দৌলতদিয়া ঘাট এলাকায় ঢাকামুখী যানবাহনের কোনো সিরিয়াল নেই।ঘাটে ব্যক্তগত গাড়ি ও মোটরসাইকেলের কিছুটা চাপ থাকলেও তারা ঘাটে এসে সরাসরি ফেরিতে উঠতে পারছে।
এ ছাড়া ঘাটে পর্যাপ্তসংখ্যক ফেরি চলছে বিধায় যানবাহন না থাকায় ফেরি যানবাহনের জন্য ঘাট এলাকায় অপেক্ষা করছে।ঢাকাগামী দুজন যাত্রী বলেন, ঘাটে আগের মতো কোনো চাপ ও ভিড় নেই। পদ্মা সেতু হওয়ায় একসময়ের ব্যস্ততম ঘাট আজ সুনসান পড়ে আছে।বিআইডব্লিউটিসি দৌলতদিয়া ঘাটের ব্যবস্থাপক প্রফুল্ল চৌহান বলেন, ঘাটে কর্মস্থলে ফেরা মানুষের চাপ নেই। আবার ঢাকামুখী যানবাহনের কোনো সিরিয়াল নেই। ঢাকা-খুলনা মহাসড়ক ফাঁকা।
দেশের বিভিন্ন অঞ্চল থেকে আসা যাত্রী ও যানবাহনগুলো ঘাটে এসে সরাসরি ফেরির দেখা পাচ্ছে। নদী পার হতে তাদের কোনো ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে না। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাট এলাকায় কিছুটা চাপ বাড়তে পারে।তিনি আরও বলেন, যাত্রী ও যানবাহনের চাপ না থাকায় দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌরুটে বহরে থাকা ২০টি ফেরির মধ্যে ৮টি ফেরি চলাচল করছে। যানবাহনের ও যাত্রীর চাপ বাড়লে বাকি ফেরিগুলোও চলবে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।