জুমবাংলা ডেস্ক : আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা প্রসঙ্গে হাঁটে হাড়ি ভাঙ্গলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজ। ওই পোস্টে শাপলা চত্বরে হামলার সাথে সৈয়দ আশরাফের সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করেছেন সোহেল তাজ। এ বিষয়ে সকল সিদ্ধান্ত আসতো একবারে উপর মহল থেকে।
শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় ‘হাঁটে হাড়ি ভাঙা’ পর্ব এক শিরোনামে তিনি এক ফেইসবুক পোস্টে এই দাবি করেন।
পাঠকদের পড়ার সুবিধার্তে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমদ সোহেল তাজের পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো।
“হাঁটে হাড়ি ভাঙা” প্রথম পর্ব
‘সৈয়দ আশরাফের ৩টি জানাজা হবে শুনে তৎকালীন আওয়ামীলীগ সভাপতি এবং প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। তিনি সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে ধমক দিয়ে বলেছিলেন ‘ও এত বড় কি হয়ে গেল যে ৩টা জানাজা পড়াতে হবে?’ প্রতিউত্তরে কাচুমাচু করে ওবায়দুল কাদের আমতা আমতা করে জবাবে বলেছিলো ‘নেতা কর্মীরা ওনাকে অনেক পছন্দ করে আর তাদেরই দাবি- না মানলে সামলানো যাবে না।’
উল্লেখ, আপনারা যারা আশরাফ ভাইকে শাপলা চত্বর নিয়ে দোষারোপ করছেন তা সঠিক না- তিনি হয়তো কিছু কথা বলে থাকতে পারেন কিন্তু সব সিদ্ধান্ত আসতো একেবারে উপর থেকে
“হাঁটে হাঁড়ি ভাঙা” সিরিজ চলবে- এখন আমার পালা
দৃষ্টি আকর্ষণ: গণহত্যা, গুম, খুন, নির্যাতন/নিপীড়নকারী, দুর্নীতিবাজ, গণতন্ত্র হত্যাকারী চোর/মাফিয়াদের সমর্থনকারী ব্রেন ওয়াসড নব্য কাওয়া বডিলীগ এর চামচাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি
বি: দ্র:
নীতি আদর্শ বিচ্যুত খারাপ মানুষের প্রশংসা আমার প্রয়োজন নাই- আমি আপনাদেরকে চিনি।
বি: বি: দ্র:
আওয়ামী লীগের ব্রেইন ওয়াশড নষ্ট পচা নীতি/আদর্শ বিচ্যুত লুটেরা খুনি হত্যা গুম নির্যাতনকারীদের সমর্থক সকলকে বলবো অনতিবিলম্বে আমার এই ফেইসবুক পেইজটি আনফলো করতে- আর অনুরোধ থাকবে নিজের বিবেককে জাগিয়ে আত্মউপলব্ধি আত্মসমালোচনা করে অনুশোচনা করার।’
উল্লেখ্য, সোহেল তাজ শহীদ তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে। তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনে গাজীপুর-৪ আসন থেকে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এরপর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে পান। ২০০৮ সালে একই আসন থেকে আবারও সাংসদ হিসাবে নির্বাচিত হন। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মন্ত্রিসভায় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান সোহেল তাজ। একই বছরের ৩১ মে মন্ত্রিসভা থেকে ব্যক্তিগত কারণে তিনি পদত্যাগ করেন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।