জুমবাংলা ডেস্ক : বিশ্ববাজারে ভোজ্যতেলের দাম কমায় দেশের বাজারে সমন্বয়ের দাবি জানিয়েছে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।
শুক্রবার (২৪ জুন) সকালে ক্যাব এক বিবৃতিতে এ দাবি জানিয়েছে।
এতে বলা হয়, বিশ্ববাজারে ক্রমাগতভাবে দাম কমার পরও দেশে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ছে। কিন্তু বাণিজ্যমন্ত্রী একাধিকবার দাম সমন্বয়ের আশ্বাস দিলেও ফল আসছে না। বিশ্ববাজারে তিন মাসের ব্যবধানে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ২০০ থেকে ৪৯০ ডলার কমেছে। অথচ দেশে এক মাসে দুই দফায় লিটারপ্রতি ৫১ টাকা বাড়ানো হয়েছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, বিশ্ববাজারে যখন ভোজ্যতেলের দাম বেড়ে যায় তখন পণ্যটি আমদানিতে সরকার ভ্যাট প্রত্যাহার ছাড়াও বিভিন্ন উদ্যোগ নেয়। আর ওই সুবিধে আমদানি কারা তেল দেশের বাজারে কমার কথা ছিল। কিন্তু ভোক্তারা এর কোনো সুফল পায়নি। কিন্তু তারপরে যখন বিশ্ববাজারে তেলের দাম কমেছে, দেশে তার বিপরীতে বাড়ানো হচ্ছে?
দাম বৃদ্ধির পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ২০২১ সালের অক্টোবর থেকে চলতি বছরের জুন পর্যন্ত ভোজ্যতেলের দাম পাঁচবার উঠানামা করেছে। এর মধ্যে তিন দফায় দাম বাড়ানো হয়েছে। সরকার কয়েকবার তেলের দাম নির্ধারণ করা হলেও সে দামে বাজারে তেল পাওয়া যায়নি।
বিবৃতিতে বলা হয়, যেখানে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বাড়ার সাথে সাথে দেশের বাজারেও বাড়ানো হয়। কিন্তু বিশ্ববাজারে যখন দাম কমে তখন দীর্ঘদিনেও দেশীয় বাজারে দাম সমন্বয় হয় না, যা খুবই দুঃখজনক।
ভোজ্যতেলসহ অন্যান্য পণ্যের দাম সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে: বাণিজ্যমন্ত্রী
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।