Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home দেশের বৈদেশিক ঋণের খাতে বড় দুঃসংবাদ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক
    জাতীয়

    দেশের বৈদেশিক ঋণের খাতে বড় দুঃসংবাদ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক

    Mynul Islam NadimDecember 9, 20248 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : দেশের বৈদেশিক ঋণের খাতে বড় দুঃসংবাদ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। নতুন ঋণ ছাড় কমে যাচ্ছে। যেসব নতুন ঋণ ছাড় হচ্ছে, তার বড় অংশই চলে যাচ্ছে আগের মূল ঋণ ও ঋণের সুদ পরিশোধে। ফলে নিট ঋণ ছাড় হচ্ছে কম। ঋণের সুদহার বেড়েছে, কমেছে ঋণ পরিশোধের গ্রেস পিরিয়ড। এতে বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে চাপে পড়বে বাংলাদেশ। গত বছরের ডিসেম্বর পর্যন্ত বেড়েছে ঋণের স্থিতি। বৈশ্বিকভাবে ঋণের সুদহার ও দেশের ঋণের স্থিতি বাড়ায় গত বছরে বৈদেশিক ঋণের বিপরীতে শুধু সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৯০ শতাংশ। যা বৈশ্বিকভাবে সর্বোচ্চ। এর আগের বছরে বেড়েছিল ১৫ শতাংশ। বেসরকারি খাতের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ পরিশোধ কমলেও বেড়েছে সরকারি খাতের ঋণ পরিশোধের মাত্রা।

    world bank

    শুক্রবার রাতে বিশ্বব্যাংকের প্রকাশিত ‘আন্তর্জাতিক ঋণ প্রতিবেদন ২০২৪’ শীর্ষক প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য পাওয়া গেছে। প্রতিবছর একবার এ প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়। এতে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক ঋণের সার্বিক তথ্য দেওয়া হয়েছে।

    প্রতিবেদনে বৈদেশিক ঋণের বিষয়ে কিছু সুসংবাদও দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ঋণ পরিশোধের মেয়াদ বেড়েছে। বেসরকারি খাতে বেশি সুদের ও স্বল্পমেয়াদি বাণিজ্যিক ঋণের প্রবাহ কম, কম সুদের ও বেশি মেয়াদের দীর্ঘমেয়াদি ঋণ বেশি। মোট ঋণের মধ্যে ৫৪ শতাংশই কম সুদের ও দীর্ঘ মেয়াদের ঋণ। মোট জাতীয় উৎপাদনের (জিএনআই) বিপরীতে মোট বৈদেশিক ঋণের হার ২২ শতাংশ। এ হার অর্ধেকের বেশি হলে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। জিএনআইয়ের বিপরীতে ঋণ শোধের হার মাত্র ২ শতাংশ। এসব কারণে বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঝুঁকির মাত্রাও কম।

    সূত্র জানায়, আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালের শুরুতে ক্ষমতায় এসে চলতি বছরের ৪ আগস্ট পর্যন্ত টানা সাড়ে ১৫ বছর ক্ষমতায় ছিল। ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হয়। ফলে বৈদেশিক ঋণ ওই সরকারের আমলেই সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। এসব ঋণ নিয়ে বড় ধরনের লুটপাট করা হয়েছে। ঋণের টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে। যা এখন শোধ করতে হচ্ছে এ সরকারকে। পরবর্তী সরকারকে ঋণের দায় নিতে হবে।

    প্রতিবেদনে বলা হয়, গত বছরে বৈশ্বিকভাবে বৈদেশিক ঋণের সুদ পরিশোধের মাত্রা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোতে। এসব দেশে ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে ঋণের সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৬২ শতাংশ। এর মধ্যে বাংলাদেশ ও ভারতে সুদ পরিশোধ বেড়েছে সবচেয়ে বেশি। ২০২২ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে দেশ দুটিতে ঋণের সুদ পরিশোধের হার বেড়েছে ৯০ শতাংশ। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তান। বাংলাদেশে ২০২১ সালের তুলনায় ২০২২ সালে সুদ পরিশোধ বেড়েছিল ১৫ দশমিক ২২ শতাংশ।

    দেশের মোট বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ২০১০ সালে ছিল ২ হাজার ৬৫৭ কোটি ডলার, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬ হাজার ২৪৭ কোটি ডলারে। ২০২০ সালে আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৭ হাজার ৩৫৫ কোটি ডলার, ২০২১ সালে বেড়ে হয় ৯ হাজার ১৪৮ কোটি ডলার, ২০২২ সালে আরও বেড়ে ৯ হাজার ৭০২ কোটি ডলার এবং ২০২৩ সালে তা ছাড়িয়ে যায় ১০ হাজার ১৪৫ কোটি ডলার। সাম্প্রতিক সময়ের মধ্যে ২০২১ সাল থেকেই ঋণের প্রবাহ অতিরিক্ত বেড়েছে।

    বিভিন্ন প্রকল্পে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ নেওয়ার প্রবণতাও গত সরকারের আমলে বেড়েছে। ২০১০ সালে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের স্থিতি ছিল ২ হাজার ২২২ কোটি ডলার। ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ১৩২ কোটি ডলারে। ২০২০ সালে আরও বেড়ে ৬ হাজার ০৪৬ কোটি ডলার, ২০২১ সালে ৭ হাজার ৯ কোটি ডলার, ২০২২ সালে ৭ হাজার ৫৫১ কোটি ডলার ও ২০২৩ সালে তা আরও বেড়ে ৮ হাজার ৩২৮ কোটি ডলারে দাঁড়ায়।

    বিভিন্ন পণ্য আমদানিতে স্বল্পমেয়াদি ঋণ নেওয়ার প্রবণতাও বেড়েছে গত সরকারের আমলে। স্বল্পমেয়াদি ঋণের স্থিতি ২০১০ সালে ছিল ২৯৫ কোটি ডলার, ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৭৪ কোটি ডলারে। ২০২০ সালে ১ হাজার ৯৯ কোটি ডলার, ২০২১ সালে ১ হাজার ৮০৯ কোটি ডলার, ২০২২ সালে ১ হাজার ৮৫৩ কোটি ডলারে দাঁড়ায়। এ ঋণ ৩ থেকে ৬ মাসের মধ্যে পরিশোধ করতে হয় বলে পরিশোধও বেড়েছে। ফলে ২০২৩ সালে এ ঋণের স্থিতি কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ৪২৩ কোটি ডলারে।

    আলোচ্য ঋণের মধ্যে সরকারি খাতে এবং সরকারি গ্যারান্টিতে ঋণের স্থিতি ২০২২ সালে ছিল ৬ হাজার ৭৬২ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭ হাজার ৪১৩ কোটি ডলারে।

    প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ঋণ নিয়েছে বিশ্বব্যাংকের সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থা (আইডিএ) থেকে। যা মোট ঋণের ২৬ শতাংশ। এ ঋণের সুদের হার কম, গ্রেস পিরিয়ড বেশি থাকে, মেয়াদও থাকে বেশি। এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক থেকে নিয়েছে ২০ শতাংশ, আইএমএফসহ অন্যান্য সংস্থা থেকে নিয়েছে ৮ শতাংশ। এসব ঋণও দীর্ঘমেয়াদি ও সুদের হার তুলনামূলকভাবে কম। এছাড়া জাপান থেকে ১৫ শতাংশ, চীন থেকে ৯ শতাংশ, রাশিয়া থেকে ৯ শতাংশ, অন্যান্য বাণিজ্যিক ঋণ ৮ শতাংশ ও অন্যান্য দ্বীপক্ষীয় ঋণ ৪ শতাংশ। এসব ঋণের সুদের হার বেশি ও মেয়াদ কম।

    দেশের মোট বৈদেশিক ঋণের ৫৪ শতাংশ বহুপাক্ষিক প্রতিষ্ঠান থেকে, ৩৭ শতাংশ দ্বিপক্ষীয় ও ৯ শতাংশ বেসরকারি খাত থেকে নেওয়া। ফলে বেশির ভাগের ঋণেরই সুদের হার কম ও দীর্ঘমেয়াদের। মোট জাতীয় উৎপাদনের বিপরীতে মোট বৈদেশিক ঋণের হার ২২ শতাংশ। এ হার অধের্কের বেশি হলে ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়। জিএনআইয়ের বিপরীতে ঋণ পরিশোধের হার মাত্র ২ শতাংশ। এসব কারণে বৈদেশিক ঋণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঝুঁকির মাত্রাও কম বলে মনে করা হয়।

    প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, নতুন ছাড় কমেছে। ২০২২ সালে নতুন ঋণ ছাড় করা হয় ১ হাজার ৩৩৮ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে তা কমে দাঁড়ায় ১ হাজার ২৮৪ কোটি ডলারে। মোট ঋণের মধ্যে এখন গ্রেস পিরিয়ড কমছে, বাড়ছে ঋণের সুদ। ঋণের সুদ আগে ছিল দেড় শতাংশ। এখন তা বেড়ে প্রায় ৩ শতাংশে ওঠেছে। ঋণের গ্রেস পিরিয়ড আগে ছিল ৮ বছর, এখন তা কমে ছয় বছর হচ্ছে। ঋণ পরিশোধের মেয়াদ আগে ছিল ২৫ বছর, এখন তা বেড়ে ২৮ বছর হচ্ছে।

    প্রতিবেদন থেকে পাওয়া তথ্যে দেখা যায়, ঋণের সুদ ও ঋণের স্থিতি বাড়ায় ঋণের সুদ পরিশোধের মাত্রা বেড়েই যাচ্ছে। ২০১০ সালে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ করা হয়েছিল ২০ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ২০১৯ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮০ কোটি ৯০ লাখ ডলার। আলোচ্য ১০ বছরে সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৪ গুণ। ২০২০ সালে সুদ পরিশোধ আরও বেড়ে দাঁড়ায় ৮৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার। ওই এক বছরে সুদ পরিশোধ বেড়েছিল ৬ দশমকি ৬৭ শতাংশ। ২০২১ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯০ কোটি ডলার। আগের বছরের তুলনায় বেড়েছিল ৪ দশমিক ২৯ শতাংশ। ২০২২ সালে বৈশ্বিক মন্দা শুরু হলে বৈশ্বিকভাবে ঋণের সুদহার বেড়ে যায়। আগে বৈদেশিক ঋণের সুদের হার ছিল ৪ থেকে ৫ শতাংশ। ২০২২ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৭ থেকে ৮ শতাংশ। পরে তা আরও বেড়েছে। একই সঙ্গে ডলার সংকট মোকাবিলায় ঋণ নেওয়া বেড়েছে। ডলার সংকটের আগের ঋণের কিস্তি পরিশোধ স্থগিত করা হয়েছে। এতে দিতে হয়েছে দণ্ড সুদ। এসব মিলে সুদ পরিশোধ বেড়েছে। ফলে ২০২২ সালে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ বেড়ে দাঁড়ায় ১০৩ কোটি ৭০ লাখ ডলার। যা আগের বছরের চেয়ে ১৫ দশমিক ২২ শতাংশ বেশি। ২০২৩ সালে তা আরও বেড়ে দাঁড়ায় ১৭২ কোটি ১০ লাখ ডলার। ওই বছরে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ বেড়েছে ৬৬ শতাংশ। স্বল্পমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ বেড়েছে ২৪ শতাংশ। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি মিলে ঋণের পরিশোধ বেড়েছে ৯০ শতাংশ।

    এদিকে দীর্ঘমেয়াদি মূল ঋণের কিস্তি পরিশোধ কমেছে। ২০২২ সালে পরিশোধ করা হয়েছিল ৫১৪ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে পরিশোধ করা হয়েছে ৪৫৬ কোটি ডলার।

    ২০২২ সালে অর্থনৈতিকভাবে দেউলিয়া হয়ে পড়া শ্রীলংকা এখন ঘুরে দাঁড়াচ্ছে। দেশটি এখনও বৈদেশিক ঋণের ঝুঁকিতে রয়েছে। দেশটির বৈদেশিক ঋণের স্থিতি ২০২২ সালে ছিল ৫ হাজার ৮৭২ কোটি ডলার। গত বছর তা বেড়ে দাঁড়ায় ৬ হাজার ১৭১ কোটি ডলার। দেশটির জিএনআইয়ের বিপরীতে ঋণের হার ৭৬ শতাংশ। যা ঝুঁকিপূর্ণ। তবে পরিশোধ জিএনআইয়ের বিপরীতে ৩ শতাংশ। এদিক থেকে স্বস্তিতে আছে। ২০২০ সালে তারা দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ করেছিল সর্বোচ্চ ১৫৯ কোটি ডলার। এরপর থেকে ঋণ পরিশোধ বাড়ায় সুদ পরিশোধ কমে এসেছে। ২০২১ সালে দেশটি ১৫২ কোটি ডলার, ২০২২ সালে ৭৯ কোটি এবং ২০২৩ সালে ৮৮ কোটি ডলার সুদ পরিশোধ করেছে।

    পাকিস্তানের মোট ঋণ গত বছর পাকিস্তানের ঋণের স্থিতি ছিল ১৩ হাজার ৮৫ কোটি ডলার। ২০২২ সালে ছিল ১২ হাজার ৭৭১ কোটি ডলার। গত বছর দেশটি দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সর্বোচ্চ সুদ পরিশোধ করেছে ৪৩৩ কোটি ডলার। ২০২২ সালে ছিল ৩২০ কোটি ডলার।

    নেপালের মোট ঋণ ২০২২ সালে ছিল ৯১৮ কোটি ডলার। ২০২৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৯৯৭ কোটি ডলারে। একই সময়ের ব্যবধানে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ সাড়ে ৭ কোটি ডলার থেকে বেড়ে সাড়ে ৮ কোটি ডলার হয়েছে।

    মিয়ানমারের মোট ঋণ ২০২২ সালে ছিল ১ হাজার ২৫৪ কোটি ডলার, ২০২৩ সালে তা কমে ১ হাজার ২১৬ কোটি ডলারে নেমেছে। একই সময়ের ব্যবধানে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ ১৭ কোটি ২০ লাখ ডলার থেকে কমে ১৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারে নেমেছে।

    মালদ্বীপের মোট ঋণের স্থিতি ২০২২ সালে ছিল ৩৯৯ কোটি ডলার, ২০২৩ সালে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪০০ কোটি ডলারে। ওই সময়ে সুদ পরিশোধ ১৫ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ১৯ কোটি ডলার হয়েছে।

    ভারতের ঋণের স্থিতি ৬১ হাজার ৫৫২ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ৬৪ হাজার ৬৭৯ কোটি ডলার হয়েছে। ওই সময়ে দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ ১ হাজার ৫০৮ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ২ হাজার ২৫৪ কোটি ডলার হয়েছে।

    চীনের ঋণের স্থিতি ২০২২ সালে ছিল ২ লাখ ৪৪ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার, ২০২৩ সালে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ২১ কোটি ডলার। ঋণ কমলেও দেশটির দীর্ঘমেয়াদি ঋণের সুদ পরিশোধ ৪ হাজার ৬৫২ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ৪ হাজার ৯৮৫ কোটি ডলার হয়েছে। চীনের ঋণের ৭০ শতাংশই বন্ড ছেড়ে নেওয়া। এ ঋণের বিপরীতে ঝুঁকি কম।

    ভুটানের ঋণের স্থিতি ৩১৬ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ৩২৭ কোটি ডলার হয়েছে। দেশভিত্তিক ঋণের ৬৬ শতাংশই ভারত থেকে নেওয়া। দেশটি সুদ পরিশোধ ৬ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ৬ কোটি ৩০ লাখ ডলার হয়েছে।

    যুব উপদেষ্টার পিএস আবুল হাসানের দৌরাত্ম্যে লন্ডভন্ড প্রশাসন

    আফগানিস্তানের ঋণের স্থিতি ৩৩৯ কোটি ডলার থেকে বেড়ে ৩৪৩ কোটি ডলার হয়েছে। ২০১৯ সালে দেশটি সর্বোচ্চ ৯০ লাখ ডলার সুদ পরিশোধ করেছিল। গত দুই বছর ধরে ৩০ লাখ ডলার করে সুদ পরিশোধ করছে।

    গত বছরের সার্বিক ঋণ পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, চাহিদা অনুযায়ী ঋণ না পেয়ে গত বছর ১৬ শতাংশ দেশ ঋণ সংকটে ছিল। ৩৫ শতাংশ দেশ বেশি মাত্রায় বৈদেশিক ঋণ নিয়ে তা পরিশোধ করতে গিয়ে উচ্চ ঝুঁকিতে পড়েছে।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ঋণের খাতে দিয়েছে: দুঃসংবাদ দেশের দেশের বৈদেশিক ঋণের খাতে বড় দুঃসংবাদ দিয়েছে বিশ্বব্যাংক বড় বিশ্বব্যাংক বৈদেশিক
    Related Posts
    উপদেষ্টা

    পশু খাদ্যের জন্যও চালের চাহিদা বাড়ছে : উপদেষ্টা

    August 20, 2025
    নির্বাচন

    পাসপোর্ট না থাকলেও ভোটার হতে পারবেন প্রবাসীরা

    August 20, 2025
    Nirbachon

    ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ ১০ সেপ্টেম্বর

    August 20, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Bihar voter list deletion

    Bihar Voter List Deletion: Rahul Gandhi Alleges EC-BJP Collusion in “Vote Chori”

    Canada’s Inflation Cools to 1.7% on Falling Fuel Prices

    Canada’s Inflation Cools to 1.7% on Falling Fuel Prices

    Samsung Galaxy S25 Ultra

    How Galaxy S26 Ultra’s OLED Uses AI for Privacy Protection

    Ulka Gupta and Pravisht Mishra Reunite for New Romantic Duet

    Patthar Ka Tumhara Dil Song Release: Ulka Gupta, Pravisht Mishra Reunite for Heartbreak Anthem

    Samsung Galaxy A17 5G

    Samsung Galaxy A17 5G India Price Leaked Ahead of Official Launch

    Grow a Garden Stalky Plants

    Grow a Garden Beanstalk Event: Ultimate Guide to All Stalky Plant Types

    iPad repair

    Apple to Begin In-Store iPad Repairs for First Time

    bank

    পাঁচ দুর্বল ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু, চ্যালেঞ্জিং বলছেন বিশ্লেষকরা

    মামলেট আর ওমলেটের

    মামলেট আর ওমলেটের মধ্যে পার্থক্য কি? অনেকেই জানেন না

    Realme P3 Pro 5G

    Realme P3 Pro 5G: অন্ধকারেও গ্লো করবে সেরা ফিচারের এই ফোন!

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.