জুমবাংলা ডেস্ক : বিভিন্ন রকম সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়। তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে জাল, বরশি, কুচ, ও বিভিন্ন প্রকার ফাঁদ। যেগুলাে দিয়ে মানুষকে সচরাচর মাছ ধরতে দেখা যায়। এছাড়াও বিভিন্ন প্রকার সরঞ্জাম রয়েছে।
এগুলাে দিয়ে। সচরাচর মাছ ধরতে দেখা যায়না। তবে দিন দিন আরো নতুন নতুন সরঞ্জাম আবিষ্কার হচ্ছে যেগুলাে দিয়ে মাছ ধরার অনেক সহজ হয়ে যাচ্ছে। বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় মাছ ধরা যে কত আনন্দের যারা বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় মাছ ধরেছে তারাই জানে।
বিশেষ করে এখনাে যারা গ্রামে বসবাস করি এবং যাদের বাড়ি হাওর বাওর নদী নালা খাল বিলের পাশাপাশি তারাই মাছ ধরার প্রকৃত আনন্দ উপভােগ করতে পারি। বর্তমানে গ্রামের অধিকাংশ মানুষ শখের বসেই ধরে থাকে।
তবে আমরা যারা শৈশব কাটিয়েছি গ্রামে তারা অবশ্যই ছােটবেলার মাছ ধরাটাকে মিস করে থাকি। নতুন কিংবা পুরাতন অসংখ্য মাছ ধরার পদ্ধতি রয়েছে। বিভিন্ন পদ্ধতিতে আজকের এই ভিডিওটিতে এক ব্যক্তি ডুবায় মাছ ধরতে যায়।
বৃষ্টি হওয়ার কারণে যখন ডুবার আশেপাশের উঁচু স্থান গুলােতে পানি উঠে যায় তখন পানির সাথে বিভিন্ন মাছও উঠে। তখন ঐ উচু স্থান গুলাে কে বাদ দিয়ে এর মধ্যে বিভিন্ন প্রকার ফাঁদ পাতা হয়।
এবং যখন আস্তে আস্তে পানি কমে। যায় তখন ওই মাছগুলাে নিচে নামতে গিয়ে ফাঁদে আটকা পড়ে। এবং পানি কমে যাওয়ার কারণে কিছু কিছু মাছ শুকনাে স্থানে আটকা পড়ে যায়। তখন মাছগুলাে বিভিন্ন কচুরিপানা কিংবা জলজ উদ্ভিদের নিচে লুকিয়ে থাকে।
তখন হাত দিয়ে কচুরিপানা কিংবা জলজ উদ্ভিদগুলাে সরালেই মাছগুলাে সহজে হাত দিয়ে ধরা যায়। এই পদ্ধতিতে কম সময়ে অধিক মাছ ধরা সম্ভব।
কেননা এই পদ্ধতিতে মাছ ধরলে পানিতে থাকা সকল মাছ ফাঁদে আটকা পড়ে। এবং যেগুলাে ফাঁদে আটকা পড়ে না সেগুলাে বিভিন্ন জলজ উদ্ভিদ এর নিচে লুকিয়ে থাকে যা পরবর্তীতে হাত দিয়ে ধরা যায়।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।