Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যা ছিল
    আইন-আদালত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি স্লাইডার

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে যা ছিল

    Shamim RezaAugust 7, 20234 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে মানবাধিকারকর্মী থেকে শুরু করে গণমাধ্যমকর্মী এবং সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাক্টিভিস্টরাও আতঙ্কে ছিল। এই আইনটি পাস হওয়ার পর সমালোচনা ঝড় ওঠে। শেষ পর্যন্ত আইনটি বাতিল করেছেন সরকার।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা

    সোমবার (৭ আগস্ট) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে মন্ত্রিসভার বৈঠকে আইনটি বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আইনটি বাতিলের পর জনমনে স্বস্তি নেমে এসেছে। কিন্তু এই আইন নিয়ে জনমনে কেন এত ভয় ছিল। কী ছিল এই আইনটিতে-

    ২০১৮ সালে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন কার্যকর হয়। গত প্রায় পাঁচ বছরে ভিন্নমতাবলম্বী রাজনৈতিক কর্মী, অ্যাকটিভিস্ট ও সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে এ আইনের ব্যাপক ব্যবহার লক্ষ করা গেছে। এ রকম প্রেক্ষাপটে আইনটি স্থগিত ও বাতিলের দাবি উঠছে বার বার। তবে সরকারের পক্ষ থেকে আইনটি বাতিল না করে এটি সংশোধনের আশ্বাস দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত আইনটি বাতিল করেছে সরকার।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মোট ৫৩ ধারা ছিল। এর মধ্যে ১৪টি ধারা ছিল কঠোর। ধারাগুলোর মধ্যে ছিল-ধারা ১৭, ১৯, ২১, ২২, ২৩, ২৪, ২৬, ২৭, ২৮, ৩০, ৩১, ৩২, ৩৩ ও ৩৪। এসব ধারায় কারো বিরুদ্ধ মামলা হলে সহজে জামিন মিলত। অর্থাৎ জামিন ছিল অযোগ্য।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৫ (১) ধারায় বলা হয়, ‘যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ডিজিটাল মাধ্যমে- (ক) ইচ্ছাকৃতভাবে বা জ্ঞাতসারে, এমন কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ করেন, যাহা আক্রমণাত্মক বা ভীতি প্রদর্শক অথবা মিথ্যা বলিয়া জ্ঞাত থাকা সত্ত্বেও, কোনো ব্যক্তিকে বিরক্ত, অপমান, অপদস্থ বা হেয় প্রতিপন্ন করিবার অভিপ্রায়ে কোনো তথ্য-উপাত্ত প্রেরণ, প্রকাশ বা প্রচার করেন, তাহলে তা হইবে একটি অপরাধ।’ এ ধারায় ব্যবহৃত ‘প্রেরণ’ শব্দটি বিভ্রান্তিমূলক। এই বিভ্রান্তির সুযোগে আইনটির অপপ্রয়োগ হচ্ছে। ‘প্রেরণ’ শব্দটিকে নানাভাবে এবং সুবিধামতো ব্যাখ্যা করার কারণে নিরপরাধ ব্যক্তিও এই ধারায় ফেঁসে যাচ্ছেন।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ২৯ (১) ধারায় বলা হয়, ‘যদি কোনো ব্যক্তি ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে দণ্ডবিধি, ১৮৬০–এর ৪৯৯ ধারায় বর্ণিত মানহানিকর তথ্য প্রকাশ বা প্রচার করেন, তজ্জন্য তিনি অনধিক ৩ (তিন) বৎসর কারাদণ্ড বা অনধিক ৫ (পাঁচ) লাখ টাকা অর্থদণ্ডে বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।’ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মানহানির ব্যাখ্যায় দণ্ডবিধির ৪৯৯ ধারার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু ৪৯৯ ধারার ব্যাখ্যাগুলো সুনির্দিষ্ট করে আইনে বলে দেওয়া নেই। ফলে ৪৯৯ ধারায় আসলে কী আছে, তা আইন প্রয়োগকারী সংস্থা কিংবা অভিযোগকারীরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই খতিয়ে দেখেন না-এমনটাই প্রতীয়মান হয়েছে। এ ধারায় শাস্তি দণ্ডবিধির ৫০০ ধারার (মানহানির শাস্তি) চেয়ে বেশি। দণ্ডবিধির ৪৯৯ ধারায় বর্ণিত অপরাধের জন্য শাস্তির ক্ষেত্রে ৫০০ ধারায় দুই বছরের কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে। পক্ষান্তরে একই অপরাধ ডিজিটাল মাধ্যমে করলে সেক্ষেত্রে এ আইনে ৩ বছরের কারাদণ্ডের কথা বলা হয়েছে। এর ফলে একই অপরাধ ভিন্ন শাস্তি হয়ে যাচ্ছে যা ন্যায়ঙ্গত নয়।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩১ (১) ধারায় বলা হয়, ‘যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট বা ডিজিটাল বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করেন বা করান, যাহা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন শ্রেণি বা সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণা বা বিদ্বেষ সৃষ্টি করে বা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে বা অস্থিরতা বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অথবা আইন-শৃঙ্খলার অবনতি ঘটায় বা ঘটিবার উপক্রম হয়, তাহা হইলে উক্ত ব্যক্তির অনুরূপ কার্য হইবে একটি অপরাধ।’ এ ধারায় উল্লেখিত ‘সম্প্রদায়ের মধ্যে শত্রুতা, ঘৃণা বা বিদ্বেষ সৃষ্টি করে বা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্ট করে বা অস্থিরতা বা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে’—এসব কথার কোনো সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা নেই। ফলে যেমন ইচ্ছা তেমনভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে।

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩২ (১) ধারায় বলা হয়েছে, ‘যদি কোনো ব্যক্তি অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩– এর আওতাভুক্ত কোনো অপরাধ কম্পিউটার, ডিজিটাল ডিভাইস, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক, ডিজিটাল নেটওয়ার্ক বা অন্য কোনো ডিজিটাল মাধ্যমে সংঘটন করেন বা করিতে সহায়তা করেন, তাহা হইলে তিনি অনধিক ১৪ (চৌদ্দ) বৎসর কারাদণ্ডে, বা অনধিক ২৫ (পঁচিশ) লক্ষ টাকা অর্থদণ্ডে, বা উভয় দণ্ডে দণ্ডিত হইবেন।’ ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের এ ধারায় অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের কথা বলা হলেও তা সুনির্দিষ্ট হয়নি। তারচেয়ে বড় কথা, অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে তৈরি একটি আইন। এ আইন যুগোপযোগী নয় এবং এটি নিয়ে অনেক ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। এর ফলে আইনটি অপপ্রয়োগের একটি বিশাল ক্ষেত্র তৈরি হয়ে আছে এবং এর অপব্যবহারও হচ্ছে।

    বাজার কাঁপাতে পানির দামে পাচ্ছেন সৌরশক্তি চালিত টাটা ন্যানো

    ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ৩৬ (১) ধারায় বলা হয়, ‘কোনো কোম্পানি কর্তৃক এই আইনের অধীন কোনো অপরাধ সংঘটনের ক্ষেত্রে, উক্ত অপরাধের সহিত প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতা রহিয়াছে কোম্পানির এইরূপ প্রত্যেক মালিক, প্রধান নির্বাহী, পরিচালক, ম্যানেজার, সচিব, অংশীদার বা অন্য কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা প্রতিনিধি উক্ত অপরাধ সংঘটন করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন, যদি না তিনি প্রমাণ করিতে সক্ষম হন যে, উক্ত অপরাধ তাহার অজ্ঞাতসারে হইয়াছে বা উক্ত অপরাধ রোধ করিবার জন্য তিনি যথাসাধ্য চেষ্টা করিয়াছেন।’ আইনের ধারায় ম্যানেজার, সচিব, অংশীদার বা অন্য কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারী বা প্রতিনিধিকে সংযোজন একটি মারাত্মক ত্রুটি এবং আইনের একটি সীমাবদ্ধতাও বটে। এখানে বলা হয়েছে, কোম্পানি অপরাধ করলে তার কর্মকর্তা–কর্মচারী অভিযুক্ত হবেন যদিও যদি না তিনি প্রমাণ করতে সক্ষম হন যে উক্ত অপরাধ তার অজ্ঞাতসারে হয়েছে। কিন্তু অভিযুক্ত ব্যক্তি কীভাবে তাৎক্ষণিক প্রমাণ করবে যে, সে অভিযুক্ত নয়? এ আইনে মামলা হলে পর গ্রেপ্তার হতে হয় কিংবা আদালতে জামিন চাইতে হয়। এ ক্ষেত্রে অজামিনযোগ্য ধারা হলে তাৎক্ষণিকভাবে কোন কর্মকর্তা জড়িত আছে বা নেই, তা আমাদের বিচারব্যবস্থায় প্রমাণ করা সম্ভব নয়। এ কারণে আইনের এ ধারাও হয়রানিমূলকভাবে ব্যবহার করা হয়।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    আইন-আদালত আইনে ছিল ডিজিটাল ডিজিটাল নিরাপত্তা ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিরাপত্তা প্রযুক্তি বিজ্ঞান স্লাইডার
    Related Posts
    OnePlus Gaming Phone

    OnePlus আনছে দুর্দান্ত ফিচারের সঙ্গে সেরা গেমিং ফোন, নতুন অধ্যায়ের সূচনা!

    August 1, 2025
    NID SIM check

    আপনার এনআইডিতে কয়টি সিম রেজিস্ট্রেশন রয়েছে, জানবেন যেভাবে

    August 1, 2025
    Tran

    ছাত্রদলের সমাবেশে অংশ নিতে বিশেষ ট্রেন

    August 1, 2025
    সর্বশেষ খবর
    TVS Apache RTR 180: 177.4cc Engine, ABS at ₹1.35 Lakh

    TVS Apache RTR 180: Dominating Indian Roads with Raw Performance and Tech Edge

    Shannon Sharpe defamation lawsuit

    Shannon Sharpe Faces $20M Defamation Lawsuit Over Viral Usher Concert Remarks

    Brazil Supreme Court

    Brazil’s Supreme Court Asserts Sovereignty Amid U.S. Sanctions on Justice Moraes

    European Sky Shield Initiative

    Europe’s Sky Shield: Inside the Continent’s Largest Joint Air Defense Initiative Against Missile Threats

    Exynos 2600

    Samsung Exynos 2600: First 2nm GAA Chipset to Supercharge On-Device AI in 2025

    Brazil's PIX Payment System Resists US Pressure

    Brazil’s PIX: National Payment Pride Defies US Trade Probe

    Meta AI self-improvement

    Meta AI Self-Improvement Raises Alarm Among Experts

    US economic growth

    Strong US Economic Growth Masks Underlying Weakness in Jobs and Manufacturing

    gold prices

    Gold Prices Soar as Weak U.S. Jobs Data Sparks Safe-Haven Rush: Technical Breakout Confirmed

    Wind Breaker Chapter 188 Release Date

    Wind Breaker Chapter 188 Release Date Revealed: Momijikawa’s Arrival Shocks Fans

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.