Close Menu
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Facebook X (Twitter) Instagram
Bangla news
  • Home
  • Bangladesh
  • Business
  • International
  • Entertainment
  • Sports
  • বাংলা
Bangla news
Home DNA: যে কারণে এটি জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

DNA: যে কারণে এটি জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক

Yousuf ParvezAugust 26, 20242 Mins Read
Advertisement

কোষের স্বকীয়তা নির্ধারিত হয় কোষের মধ্যে অবস্থিত নিউক্লিয়াস নামের অঙ্গাণু দ্বারা। নিউক্লিয়াসই প্রতিটি কোষের গঠন ও কাজ নিয়ন্ত্রণ করে। মোদ্দাকথা, নিউক্লিয়াসের মধ্যে থাকা ক্রোমোজোম বা ডিএনএই হচ্ছে সেই মাস্টার অণু, যার দ্বারা কোষের সব কাজ সম্পাদিত হয়। তাই ডিএনএকে বলা হয় জীবের বংশগতির ধারক ও বাহক।

প্রাচীন মানুষের ডিএনএ

একটি কোষের ডিএনএ–ই নির্ধারণ করে কোন পরিবেশে, কোন অবস্থায় একটি কোষ তথা একটি জীব কী ধরনের ভূমিকায় অবতীর্ণ হবে। প্রতিকূল পরিবেশে কীভাবে নিজেকে মানিয়ে নিতে হবে, সেই তথ্য কিন্তু লিপিবদ্ধ থাকে এই বৃহৎ অণুর মধ্যে। এ ছাড়া একই জীবের বিভিন্ন প্রজন্মের মধ্যে এই অণুটিই সাধারণত প্রবাহিত হয় হয়, অন্য কিছু নয়। একটি জীবের ডিএনএকে বলা হয় তার জেনোম। ডিএনএ গঠিত হয় চারটি মাত্র নাইট্রোজেনাস বেসড ক্ষার দিয়ে।

সংক্ষেপে এদের বলা হয় A, T, G ও C। সব জীবের ডিএনএতে এ চারটি বেসই একের পর এক দুই স্তরে সজ্জিত হয়ে পুরো ডিএনএ অণুটি তৈরি করে। তাই কোনো জীবের জিনোম সিকোয়েন্স জানা থাকলে তার জীবনপ্রকৃতির সব তথ্যই আবিষ্কার করা সম্ভব হয়। ডিএনএ সিকোয়েন্সিংয়ের উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হওয়ার ফলে বর্তমানে স্বল্প সময়ের মধ্যে এখন অনেক জটিল জীবেরও জিনোম সিকোয়েন্স করা সম্ভব হচ্ছে।

জিনোমের দৈর্ঘ্য একেক জীবের একেক রকম হয়। অতি ক্ষুদ্র ই. কোলাই ব্যাকটেরিয়ার জিনোমের আকৃতি ৪.৬ মিলিয়ন বেস পেয়ার, আর মানুষের জিনোমের আকৃতি হলো ৩.২ বিলিয়ন বেস পেয়ার এবং এটা সুতার মতো ২ মিটার দৈর্ঘ্যের একটি আণুবীক্ষণিক বস্তু। ৩.২ বিলিয়ন বেস পেয়ার সুতার প্রতিটি বেসের সজ্জাকে পুনরুদ্ধার করা সহজ কাজ নয়। ডিএনএর সিকোয়েন্স বের করার জন্য বিজ্ঞানী ফ্রেডেরিক সেঙ্গার প্রথম একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করেছিলেন ১৯৭৭ সালে। এর নাম স্যাঙ্গার সিকোয়েন্সিং পদ্ধতি এবং এই পদ্ধতির মাধ্যমেই ২০০৩ সালে মানুষের জিনোম সিকোয়েন্স আবিষ্কার হয়েছিল। সেটা যা শুরু হয়েছিল ১৯৯০ সালে।

এই পদ্ধতিটি নির্ভুল হলেও এতে প্রচুর সময় ও খরচ হয়। তাই বিজ্ঞানীরা পরে সিকোয়েন্সিংয়ের নতুন নতুন পদ্ধতি আবিষ্কার করেছেন। এর একটি পদ্ধতিকে নেক্সট জেনারেশন সিকোয়েন্সিং বা এনজিএস প্রযুক্তি বলে। এই প্রযুক্তির অনেকগুলো প্ল্যাটফর্ম আছে। এক একটা প্ল্যাটফর্মের মূলনীতি একেক রকম। এ রকম কয়েকটি প্ল্যাটফর্ম হলো ইলুমিনা (Illumina), প্যাকবায়ো (PacBio), এবিআই সলিড (ABI Solid), আয়ন টরেন্ট (Ion Torrent) ইত্যাদি। প্রতিটি প্ল্যাটফর্মেরই একটি সাধারণ বৈশিষ্ট্য হলো অতি অল্প সময়ে অল্প খরচে অনেক বড় ডিএনএকে সিকোয়েন্স করা সম্ভব।

জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
dna এটি কারণে জীবের ধারক প্রযুক্তি বংশগতির বাহক বিজ্ঞান
Related Posts
সেরা ক্যামেরা ফোন

২০২৫ সালের কিছু সেরা ক্যামেরা ফোন: কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট?

December 17, 2025
প্যাটার্ন লক

স্মার্টফোনের প্যাটার্ন লক ভুলে গেলে যা করবেন

December 17, 2025
Smartphones

সেরা ১০টি দ্রুতগতির স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

December 17, 2025
Latest News
সেরা ক্যামেরা ফোন

২০২৫ সালের কিছু সেরা ক্যামেরা ফোন: কোনটি আপনার জন্য পারফেক্ট?

প্যাটার্ন লক

স্মার্টফোনের প্যাটার্ন লক ভুলে গেলে যা করবেন

Smartphones

সেরা ১০টি দ্রুতগতির স্মার্টফোন, সর্বশেষ আপডেট

ChatGPT

শুধু বিদ্যুৎ নয়, পানিও খরচ করে চ্যাটজিপিটি!

স্মার্টফোন-স্লো

স্মার্টফোন স্লো হয়ে গেলে ফাস্ট করার দুর্দান্ত উপায়

অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন

বিশ্বের জনপ্রিয় ৫টি অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোন

স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক

স্মার্টফোনে নেটওয়ার্ক সমস্যা সমাধান করার উপায়

হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

৪টি ভুলে স্থায়ীভাবে বন্ধ হতে পারে আপনার হোয়াটসঅ্যাপ অ্যাকাউন্ট

ডার্ক ওয়েব রিপোর্ট

আর থাকছে না গুগলের ডার্ক ওয়েব রিপোর্ট

গ্যালাক্সি জেড ট্রাইফোল্ড

তিন ভাঁজে এক বিশাল ডিসপ্লে! স্যামসাংয়ের নতুন গ্যালাক্সি জেড ট্রাইফোল্ড

  • About Us
  • Contact Us
  • Career
  • Advertise
  • DMCA
  • Privacy Policy
  • Feed
  • Banglanews
© 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.