মামলা বাতিলে ড. ইউনূসের আবেদনের ওপর আদেশ ২১ জুলাই

ড. মুহাম্মদ ইউনূস

জুমবাংলা ডেস্ক : মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অভিযোগ গঠনের বৈধতা এবং মামলাটি বাতিল চেয়ে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ সাতজনের আবেদনের ওপর শুনানি শেষ হয়েছে।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস

দুই দিনের শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (১১ জুলাই) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য ২১ জুলাই দিন রেখেছেন।

আদালতে আবেদনের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন, অতিরিক্ত অ্যাটর্নি জেনারেল শেখ মোহাম্মদ মোরশেদ ও ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক। দুদকের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান।

ড. ইউনূস ছাড়া বাকি আবেদনকারীরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নাজমুল ইসলাম, সাবেক এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নাজনীন সুলতানা, শাহজাহান, নূরজাহান বেগম ও এস এম হাজ্জাতুল ইসলাম লতিফী।

দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান বাদী হয়ে গত বছরের ৩০ মে মামলাটি দায়ের করেন। তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, আসামিরা ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তর করা হয়েছে, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে অপরাধ।

১২ জুন ওই মামলায় ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের নামে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক সৈয়দ আরাফাত হোসেন। একইসঙ্গে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৫ জুলাই দিন ধার্য করা হয়।

তাইওয়ানে ঢুকে পড়ল ৬৬ চীনা যুদ্ধবিমান

এ অবস্থায় অভিযোগ গঠনের বৈধতা নিয়ে মামলার কার্যক্রম বাতিল চেয়ে ড. ইউনূস হাইকোর্টে আবেদন করেন।

সাত আবেদনকারী ছাড়া বাকি আসামিরা হলেন, গ্রামীণ টেলিকমের পরিচালক পারভীন মাহমুদ, গ্রামীণ টেলিকম শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি কামরুজ্জামান, সাধারণ সম্পাদক ফিরোজ মাহমুদ হাসান, আইনজীবী মো. ইউসুফ আলী ও জাফরুল হাসান শরীফ এবং গ্রামীণ টেলিকমের শ্রমিক-কর্মচারী ইউনিয়নের প্রতিনিধি মাইনুল ইসলাম।