Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ১৫ বছর আগেই শি’র মনে দাগ কেটেছিলেন ড. ইউনূস!
    জাতীয়

    ১৫ বছর আগেই শি’র মনে দাগ কেটেছিলেন ড. ইউনূস!

    Saiful IslamApril 6, 20257 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, নতুন চিন্তাভাবনার কাঠামো ব্যবহার করে একটি নতুন পৃথিবী গড়ে তুলতে হবে।

    Chi-xinping

    সাম্প্রতিক চীন সফরের সময় বেইজিংয়ে চায়না মিডিয়া গ্রুপ (সিএমজি) এর সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে তিনি একথা বলেন।

    সাক্ষাৎকারে প্রশ্নকর্তা তাকে জিজ্ঞেস করেন, আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎকার নেওয়ার আগে আমি আপনার তিন শূন্য তত্ত্ব কিছুটা পড়েছি। এখন আমি আপনার কাছে জানতে চাই এ প্রস্তাবে তিন শূন্য তত্ত্ব এবং শি জিনপিং-এর প্রস্তাবিত আধুনিকীকরণ তত্ত্বের মধ্যে কোনো মিল আছে কিনা?

    জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অনেক সামঞ্জস্য আছে। বিষয়গুলো তো একই, তবে বিভিন্নভাবে বলা হচ্ছে। কিন্তু একই লক্ষ্যে আমরা পৌঁছানোর চেষ্টা করছি। অর্থাৎ আমাদের লক্ষ্য এটাই যে, একটা নতুন পৃথিবী সৃষ্টি করতে হবে। এই পুরোনো পৃথিবী যতই আমরা টেনে হিঁচড়ে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করি না কেন, আমাদের পরিশ্রম এতে সার্থক হচ্ছে না। কাজেই মেরামতি কাজে না গিয়ে সুন্দর করে আবার কাঠামোটি গড়ে তুলতে হবে, এ ক্ষেত্রে চিন্তার কাঠামো গড়াই- ছিল তিন শূন্যের মূল কথা। পরিষ্কারভাবে বলা আমরা কি চাই।

    এ সময় প্রশ্নকর্তা বলেন, এই তত্ত্ব বাস্তবায়িত হলে আমাদের পৃথিবী অনেক সুন্দর হবে।

    জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমাদের পৃথিবীর সুন্দর হবে না কিন্তু বেঁচে যাবে। বর্তমান যে পৃথিবী, যে সভ্যতা কাঠামোতে আমরা আছি-এই কাঠামোতে পৃথিবীর বেঁচে থাকার কোনো সুযোগ নেই। এটা একটি আত্মহননকারী একটা সভ্যতা। কাজেই আত্মহনন থেকে রক্ষা করে একটি সুন্দর সভ্যতার দিকে নিয়ে যেতে হলে বিশ্বকে প্রথমে এই অবস্থা থেকে সরিয়ে আনতে হবে।

    প্রশ্নকর্তা বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে চীন সফর করার ফলে তার অনুভূতি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার খুবই ভাল লাগছে। সবার সঙ্গে দেখা হচ্ছে। পুরনো বন্ধু-বান্ধব যারা আছেন, তাদের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। আমাদের বহু কাজ একসঙ্গে হচ্ছে, যেমন আমার বন্ধু প্রফেসর ড্যু বহুদিন থেকে এগুলো থেকে (গ্রামীণ ব্যাংক) উৎসাহ নিয়েছেন। তার প্রতিষ্ঠান চায়নিজ একাডেমি অব সোস্যাল সায়েন্সেস ওনার পরিচালনায় চলে। তিনি খুবই আগ্রহী হলেন এটা জানতে। বাংলাদেশে আসলেন এটা বোঝার জন্য। এরপর সারা চীনের বিভিন্ন জায়গায় তার এ কর্মসূচি প্রচার করেছেন। তার মাধ্যমে মাইক্রেক্রেডিট অ্যাসোসিয়েশন অব চায়না এরকম একটা বড় প্রতিষ্ঠান তৈরি হয়েছে। অনেকে এটার অনুকরণ করেছে, যার ফলে অ্যাসোসিয়েশন তৈরি হয়েছে। তারা বাৎসরিক সম্মেলন করে, নানা উৎসব করে। এগুলো আবার মনে পড়ে গেল ওনাকে দেখে।

    তিনি বলেন, আরও অনেক বন্ধুবান্ধব যারা ছিলেন, তাদের সঙ্গে দেখা হলো এ উপলক্ষে। এই পরিবর্তনটা তার নজরে পড়েছে। আগে ছিলাম নিজের কাজ নিয়ে, এখন আবার কি সরকারের মধ্যে কি বিপদে পড়লাম তা বুঝতে চাচ্ছেন তারা। কি হবে? কেমন হবে? তবে সর্বাত্মকভাবে যেটা হলো- ভীষণ রকমের একটা সমর্থন পেলাম সবার কাছ থেকে। বিশেষ করে চীন সরকারের পক্ষ থেকে। তাদের সমর্থন একবারে সীমাহীন সমর্থন। কাজেই এটা আমাদেরকে একটা আনন্দ দেয়। এরকম পরিস্থিতিতে চীনের সমর্থন পাওয়া, সহযোগিতা পাওয়া খুবই দরকারি।

    কারণ আমরা বড় রকমের সংস্কার করতে চাই। দেশকে নতুনভাবে গড়তে চাই। এখানে অনেক সাহায্য সহযোগিতার প্রয়োজন আছে।

    প্রশ্নকর্তা বলেন, এ বছর চীন সফরে এসে যেই ভাষণ দিয়েছেন- তাতে চীনা দর্শক এবং অন্যান্য দেশের অতিথিদের কাছে কেমন সাড়া পেয়েছেন?

    এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, খুবই ভালো, আমি যেগুলো বলতে চেয়েছি তাদের মনে দাগ কেটেছে বলে মনে হয়। কারণ উচ্চতর স্থানে আসীন এমন ব্যক্তি, উপ-প্রধানমন্ত্রী অনেক প্রশংসা করলেন। বিশেষ করে তিন শূন্যের কথাটা বললাম। আমি মনে করেছিলাম এগুলো বোধহয় উনি বুঝতে পারবেন না ৷

    কিন্তু উনি এসে বললেন, ওনার কাছে খুবই ভালো লেগেছে। বিশেষ করে তরুণদের মনের মধ্যে যে এটা ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছো এটা আমার কাছে আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। আমার কাছে ভালো লেগেছে। আমি চিন্তা করে দেখব, কীভাবে এটাকে নিয়ে আমরা কাজ করতে পারি।

    তিনি বলেন, আমি বক্তৃতা দেওয়ার পর অনেকেই কথা বলতে এসেছিল। আমার পাশে যিনি বসেছিলেন, তিনি উচ্চকণ্ঠে প্রশংসা করলেন। এই সংক্ষিপ্ত সময়ের মধ্যে যে-মানুষের মনে দাগ কাটতে পেরেছি এটা দেখে আমি খুব খুশি হয়েছি৷

    এ সময় প্রশ্নকর্তা অধ্যাপক ইউনূসের কাছে জানতে চান চীনের প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সাক্ষাতের আলাপ আলোচনা কেমন হয়েছে।

    জবাবে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, খুবই ভালো হয়েছে। প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং মনে করতে পেরেছেন যে তার সঙ্গে আমার ২০০৯ সালে দেখা হয়েছিল। তখন তিনি ভাইস প্রেসিডেন্ট ছিলেন। আমি তারই আহ্বানে তার অফিসে সাক্ষাৎ করেছিলাম। সেখানে আমাদের মধ্যে মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে আলোচনা হয়েছিল সেটার কথা তিনি উল্লেখ করেছেন।

    আলোচনা তার মনে দাগ কেটেছিল তিনি সেটাও বললেন। উনি ফুজিয়ান প্রভিন্স এর একজন গভর্নর ছিলেন। সেসময় তার বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছিল, তিনি সেসবের কথাও আমাকে বলেছেন এবং এই মাইক্রোক্রেডিট এর চিন্তা তার খুব মনে ধরেছে সেটাও তিনি উল্লেখ করেছেন। গভর্নর হিসেবে তার অভিজ্ঞতা, দারিদ্র্য মোচনে কি কি উপায় হতে পারে এবং তার মধ্যে এটাও (ক্ষুদ্রঋণ) একটি উপায় হিসেবে তিনি গ্রহণ করেছিলেন, সেজন্য সেটা তার খুব মনে ধরেছে বলে তিনি আমাকে জানিয়েছেন।

    আমাদের আলোচনা খুবই সুন্দর হয়েছে। বাংলাদেশের এই পরিস্থিতিতে আমরা কি কি করতে পারি সেটা তার কাছে আমরা তুলে ধরেছি, এ ক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য সহযোগিতা ও সমর্থন লাগবে। তিনি সমর্থন দিতে আগ্রহী হয়েছেন। তিনি বলেছেন যে, আপনাদের যা লাগে আমরা সেটা চেষ্টা করব আপনাদের কাছে পৌঁছে দিতে।

    এ সময় উপস্থিত ছিলেন চীনের সমাজবিজ্ঞান একাডেমির গ্রামীণ উন্নয়ন ইনিস্টিটিউটের গবেষক অধ্যাপক ড্যু, তার কাছে জানতে চাওয়া হয়, আপনার চোখে আপনি কিভাবে প্রফেসর ইউনূসকে মূল্যায়ন করছেন?

    প্রফেসর ড্যু বলেন, দারিদ্র্য নিয়ে গবেষণার সময় আমরা খেয়াল করেছি অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে গ্রামীন ব্যাংকের একটি দল ১৯৭৬ সাল থেকে পরীক্ষামূলকভাবে কাজ শুরু করেছে। ১৯৮৩ সালে তিনি গ্রামীন ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করেন, আর আমি দারিদ্র্য বিমোচন নিয়ে গবেষণা করি। আমি ভেবেছি আমরা কি তার অভিজ্ঞতা থেকে শিখতে পারি? এ কারণে ১৯৯৩ সালে আমরা বাংলাদেশে যাই। তারপর থেকে ইউনূসের সঙ্গে আমাদের সরাসরি যোগাযোগ শুরু। যদিও তিনি একজন অধ্যাপক তবে তিনি দরিদ্রদের বিশেষ করে তার দেশের দরিদ্র নারীদের নিয়ে বেশ উদ্বিগ্ন ছিলেন।

    প্রফেসর ড্যু বলেন, তিনি যে কেবল শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জিতেছেন তা নয়, বিশ্বজুড়ে থাকা দারিদ্র্য বিমোচন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও সংগঠনগুলো কিন্তু তার ভূয়সী প্রশংসা করে। আপনি গ্রামাঞ্চলে গরিবদের জন্য যেভাবে ক্ষুদ্রঋণের সিস্টেম চালু করেছেন এটা শুধু বাংলাদেশ নয়, চীনসহ বিশ্বের অনেক দেশের লোকেরা এটার উপকার পেয়েছেন।

    এ অনুষ্ঠানে এসে অধ্যাপক ইউনূসের মধ্যে তিনি কোনো পরিবর্তন দেখেছেন কিনা এ প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ড্যু বলেন, তিনি এখনো আমার পুরোনো বন্ধুর মতোই আছেন। দারিদ্র্য বিমোচনের ক্ষেত্র থেকে তার দেশের রাষ্ট্রীয় নেতার পদে আছেন। তিনি আরও বৃহত্তর পরিসরে ভূমিকা পালন করছেন। তিনি অত্যন্ত দায়িত্বশীল ব্যক্তি। এটা কোনো সহজ কাজ নয়। তিনি নিজের পরিচিত ক্ষেত্রে অতুলনীয় সাফল্য অর্জনের পাশাপাশি এখন দেশের জন্য অপরিচিত ক্ষেত্রে নতুন পথ সুগমের কাজ করছেন, তাকে আমি খুব শ্রদ্ধা করি।

    এ সময় তিনি পুরাতন কিছু ছবি দেখিয়ে বলেন, দেখুন- অধ্যাপক ইউনূস চিনের চিয়াংশু গ্রামে গিয়েছিলেন। তিনি আমাদের সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলেন। একটি ক্ষুদ্রঋণ ব্যবস্থায় সুবিধাভোগী নারী তাকে সনদপত্রও দিয়েছেন।

    এরপর তিনি বলেন যে, তিনি আশা করেন অধ্যাপক ইউনূস চীনেও বড় সাফল্য অর্জন করবেন।

    এর জবাবে অধ্যাপক ইউনূস তাকে সহাস্যে বাংলাদেশে আসার উষ্ণ আমন্ত্রণ জানিয়ে বলেন, আপনাকে বাংলাদেশে আসতে হবে।

    প্রধান উপদেষ্টাকে করা পরবর্তী প্রশ্নটি ছিলো এরকম-চীন ও বাংলাদেশের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের মধ্যে অর্থনীতি ও বাণিজ্য একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এক্ষেত্রে আর কি কি অগ্রগতি করা যেতে পারে বলে আপনি মনে করেন?

    প্রধান উপদেষ্টা এর জবাবে বলেন, সব বিষয়ের অগ্রগতি হতে পারে। আজকের সভায় প্রাথমিক আলোচনা হল। তারা বাংলাদেশে আসবেন, আর নতুন ভাবে কি কি ক্ষেত্রে তৈরি করা যায় সেটা দেখবেন। সেই সাথে বর্তমানে যেসব সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে সে সুযোগগুলো গ্রহণ করার জন্য তাদেরকে আহবান জানালাম। তারা সেসব সুযোগ গ্রহণের জন্য সাগ্রহে রাজি হয়েছেন। আমরা চীনে অনেক বন্ধু পেয়েছি। এ বন্ধুত্বকে আমরা কাজে লাগাব যেন আবার নতুন ভাবে বাংলাদেশটা গড়ে তুলতে পারি।

    এ সময় অধ্যাপক ইউনূসকে প্রশ্ন করা হয়, ২০২৫ সাল হলো চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী। এ বছর উপলক্ষ্যে এ দুই দেশের সম্পর্ক গভীরতর করার জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কোন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে কিনা।

    জবাবে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, আমরা সব সময় চেষ্টা করব দুই দেশে সম্পর্ক গভীরতর হোক। এই উপলক্ষে আমরা আরও বেশি সচেষ্ট হবো এবং সে কারণেই এখানে আসা। চীনের সব নেতা যারা আছেন তাদের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও বৈঠক করা। এটা আমরা করতে পেরেছি এবং আমরা মনে করি যে, আমাদের কথাগুলো তারা খুব মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন এবং আমাদের কাজে তারা আমাদের সমর্থন করবেন।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    ‘জাতীয় ‘শির ১৫% আগেই ইউনূস, কেটেছিলেন ড. দাগ বছর মনে
    Related Posts
    NID

    কারা পাবেন জাতীয় পরিচয়পত্র, কীভাবে পাবেন?

    July 10, 2025
    Logo

    ১৮ বিচারককে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার

    July 10, 2025
    Sonchoypotro

    ক্রেডিট কার্ড, সঞ্চয়পত্র কেনাসহ ১৩ সেবায় রিটার্ন জমা নিয়ে বড় সুখবর

    July 10, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Pansa

    ওয়াশরুমে ঢুকে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ, সহপাঠী গ্রেফতার

    NID

    কারা পাবেন জাতীয় পরিচয়পত্র, কীভাবে পাবেন?

    ওয়েব সিরিজ

    নেট দুনিয়ায় ঝড় তুললো ওয়েব সিরিজ, ভুলেও বাচ্চাদের সামনে দেখবেন না!

    Logo

    ১৮ বিচারককে অবসরে পাঠিয়েছে সরকার

    বিয়ে

    ভারতের এই গ্রামে ভাই-বোনের মধ্যে বিয়ে হয়

    Ranbir Kapoor viral shirt

    রণবীরের জোড়াতালির ভাইরাল শার্টের দাম জানলে চমকে যাবেন আপনিও

    ওয়েব সিরিজ

    উদ্দাম রোমান্সের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন! একা দেখার মত সেরা ওয়েব সিরিজ

    Samsung Galaxy M35 5G

    Samsung Galaxy M35 5G: দুর্দান্ত ফিচারের স্মার্টফোন এখন আরও কমদামে!

    Ibrahim

    হুবহু শাহরুখের মতো দেখতে কে এই ইব্রাহিম?

    Car

    ৫ লাখের মধ্যে সেরা গাড়ি, দেখে নিন সাশ্রয়ী মডেল ও ফিচার

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.