জুমবাংলা ডেস্ক : রাজধানীর শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই নেতাকে মারধরের ঘটনায় তদন্ত শেষ পর্যায়ে রয়েছে। শুক্রবার (২০ অক্টোবর) তদন্ত-সংশ্লিষ্টরা জানান, শিগগিরই প্রতিবেদন জমা দেওয়া হবে। এ ঘটনায় চার-পাঁচজনের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে।
রাষ্ট্রপতির সহকারী একান্ত সচিব (এপিএস) আজিজুল হক ও এডিসি হারুন অর রশিদের দায় রয়েছে। এছাড়া শাহবাগ থানার সাবেক পরিদর্শক (অপারেশন্স) গোলাম মোস্তফা ও হারুনের দেহরক্ষী আলী হোসেনের নামও তদন্তে উঠে এসেছে।
তদন্ত কমিটির সদস্য অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) শাহেন শাহ্ জানান, এ ঘটনায় পৃথকভাবে প্রত্যেকের দায় নিরূপণ করেছে তদন্ত কমিটি। প্রতিবেদন এখনও জমা দেওয়া হয়নি। কাজ শেষ পর্যায়ে আছে, শিগগির জমা দেওয়া হবে।
সূত্র জানায়, এডিসি হারুন ছাত্রলীগ নেতাদের থানায় এনে বিষয়টি জটিল করে ফেলেছেন। পুরো ঘটনায় পুলিশ বিব্রত। তারা মনে করেন, এ ঘটনা ছাত্রলীগ ও পুলিশের মধ্যে অস্বস্তিকর ও আস্থাহীনতার পরিবেশ সৃষ্টি করেছে।
সন্দেহের বশবর্তী হয়ে এপিএস আজিজুল হক তার স্ত্রী এডিসি সানজিদা আফরিনের সঙ্গে এডিসি হারুনকে দেখে শারীরিকভাবে আঘাত না করে তাৎক্ষণিকভাবে ওপরে কাউকে জানিয়ে ঘটনা এড়াতে পারতেন।
৯ সেপ্টেম্বর রাতে শাহবাগ থানায় ছাত্রলীগের দুই কেন্দ্রীয় নেতাকে নির্মমভাবে পিটিয়ে আহত করার অভিযোগ তোলা হয় পুলিশের রমনা বিভাগের এডিসি হারুন অর রশিদের বিরুদ্ধে।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।