বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক : জাপানের রাষ্ট্রায়ত্ত গবেষণা সংস্থা রিকেনের সঙ্গে একজোট হয়ে দেশটির দ্বিতীয় কোয়ান্টাম কম্পিউটার সফলভাবে তৈরির ঘোষণা দিয়েছে ফুজিৎসু।
ফুজিৎসু’র ৬৪ কিউবিটের কম্পিউটারটি একীভূত হবে রিকেনের ৪০ কিউবিট কম্পিউটার সিমুলেটরের সঙ্গে। গবেষকরা এতে সেইসব ত্রুটি নিয়ে কাজ করবেন, যা এই ধরনের সিস্টেমে নির্ভুল ফলাফল দেখাতে বাধা দেয়।
কিউবিট বা ‘কোয়ান্টাম বিট’ হল কোয়ান্টাম কম্পিউটারের ক্ষমতা পরিমাপের একক, যেখানে ‘কোয়ান্টাম মেকানিক্স’ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়।
“এটা আমাদের প্রথম বা দ্বিতীয় পদক্ষেপ। তবে, আমাদের আরও দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে।” –বলেন ফুজিৎসুর কোয়ান্টাম ল্যাবরেটরি প্রধান শিনতারো সাতো।
কোয়ান্টাম কম্পিউটার গবেষণার পেছনে ব্যপক অর্থ ঢালছে আইবিএম ও গুগলের মতো কোম্পানি এবং বিভিন্ন দেশের সরকার। এর কারণ হিসেবে রয়টার্স বলছে, লাখ লাখ সুপার কম্পিউটারের চেয়ে দ্রুতগতিতে চলার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে এই প্রযুক্তি।
গত বছর ৪৩৩ কিউবিটের একটি কোয়ান্টাম কম্পিউটার উন্মোচন করেছিল আইবিএম।
কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের মতো বিভিন্ন উন্নতমানের প্রযুক্তিতে নেতৃত্ব দিতে প্রতিযোগিতায় নেমেছে চীন, যুক্তরাষ্ট্র ও এর মিত্র দেশগুলো। ফলে, চীনে এই প্রযুক্তির বিকাশ ঠেকাতে মার্কিন বিনিয়োগ বন্ধ করেছে বাইডেন প্রশাসন।
জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।