Close Menu
Bangla news
    Facebook X (Twitter) Instagram
    Bangla news
    • প্রচ্ছদ
    • জাতীয়
    • অর্থনীতি
    • আন্তর্জাতিক
    • রাজনীতি
    • বিনোদন
    • খেলাধুলা
    • শিক্ষা
    • আরও
      • লাইফস্টাইল
      • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
      • বিভাগীয় সংবাদ
      • স্বাস্থ্য
      • অন্যরকম খবর
      • অপরাধ-দুর্নীতি
      • পজিটিভ বাংলাদেশ
      • আইন-আদালত
      • ট্র্যাভেল
      • প্রশ্ন ও উত্তর
      • প্রবাসী খবর
      • আজকের রাশিফল
      • মুক্তমত/ফিচার/সাক্ষাৎকার
      • ইতিহাস
      • ক্যাম্পাস
      • ক্যারিয়ার ভাবনা
      • Jobs
      • লাইফ হ্যাকস
      • জমিজমা সংক্রান্ত
    • English
    Bangla news
    Home ঘন কুয়াশায় বোরোর বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক
    বিভাগীয় সংবাদ রাজশাহী

    ঘন কুয়াশায় বোরোর বীজতলা নিয়ে দুশ্চিন্তায় কৃষক

    Shamim RezaJanuary 16, 20246 Mins Read
    Advertisement

    জুমবাংলা ডেস্ক : ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতের কারণে যশোরসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে বোরো ধানের বীজতলা ব্যাপক হারে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। চারা বিবর্ণ হয়ে হলুদ ও লালচে রং ধারণ করছে। কৃষকরা চারা রক্ষায় কোথাও বীজতলায় ছাই ছিটিয়ে, কোথাও ওষুধ ছিটিয়ে, কোথাও রাতে বোরো বীজতলা পলিথিন দিয়ে ঢেকে রেখে চারা রক্ষার চেষ্টা করছেন। জমিতে চারা রোপণের আগেই শীত ও কুয়াশায় বীজতলা নষ্ট হওয়ায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়েছেন কৃষকরা।

    বীজতলা

    এছাড়া কিছু বীজতলায় চারা বের হয়নি। কোনো বীজতলায় আবার চারা মারা যাচ্ছে। এতে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে চাষির কপালে।

    যশোর বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ মতিউর রহমান বিমান ঘাঁটি নিয়ন্ত্রিত আবহাওয়া কার্যালয় জানায়, গত রোববার যশোরে তাপমাত্রা ছিল ১০ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার ও শুক্রবার ছিল ১১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। দেখা মেলেনি সূর্যের।

    এদিকে, বোরো ধানের বীজতলা সবেমাত্র বড় হতে শুরু করেছে। এরই মধ্যে শীত ও কুয়াশার কারণে নষ্ট হওয়ার উপক্রম দেখা দিয়েছে।

    সদর উপজেলার শেখহাটি গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম বলেন, গত কয়েকদিনের কুয়াশার কারণে ধানের চারা হলুদ হয়ে উঠছে। এ অবস্থায় তারা রাতের বেলায় পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে রাখছেন। শীত ও ঘন কুয়াশা যদি আরও বাড়তে থাকে তাহলে বীজতলা কোল্ড ইনজুরি থেকে রক্ষা করা কঠিন হয়ে পড়বে।

    জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক সুশান্ত কুমার তরফদার বলেন, শীত ও কুয়াশা তীব্র হলে অর্থাৎ তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির নিচে নামলে ধানের চারা কোল্ড ইনজুরিতে আক্রান্ত হয়ে থাকে। তবে যশোরে এই মুহূর্তে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রির উপরে আছে।

    তিনি বলেন, যশোরে এই মুহূর্তে ৭৫ হেক্টর জমিতে প্লেটে করে বিশেষ প্রযুক্তিতে বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। এসব বীজতলা ক্ষতির কোনো সম্ভাবনা নেই। সাধারণ পদ্ধতিতে যে বীজতলা করা হয়েছে সেগুলোকে রক্ষা করতে দিনের বেলায় ক্ষেত থেকে পানি সরিয়ে রাতে সেচ দেওয়াসহ সূর্য না উঠা পর্যন্ত পলিথিন দিয়ে ঢেকে রাখার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।

    জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর জানায়, চলতি মৌসুমে যশোর জেলায় বোরো আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৬০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এর মধ্যে ১ লাখ ৩০ হাজার উফশী জাতের এবং হাইব্রিড জাতের ৩০ হাজার ৫০০ হেক্টর। এরই মধ্যে কৃষক ৮ হাজার ৭৩ হেক্টর জমিতে বীজতলা প্রস্তুত করেছে।

    এদিকে, বগুড়ার বেশির ভাগ উপজেলাতেই বীজতলার ক্ষতি হওয়ায় বোরো চাষের আবাদ ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। এদিকে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় প্রতিকূল আবহাওয়া সহনশীল শুকনা বীজতলা তৈরি করেছেন বহু কৃষক। নানা সুবিধার কারণে শুকনা বীজতলা করতে কৃষক আগ্রহ বাড়ছে।

    বগুড়া জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে বীজতলা তৈরি হয়েছে ৯ হাজার ৬৭১ হেক্টর জমিতে।

    এর মধ্যে আড়াই হেক্টর জমির বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সরেজমিনে বগুড়ায় সারিয়াকান্দি, গাবতলী, সোনাতলা, শিবগঞ্জ ও সদর উপজেলা ঘুরে দেখা গেছে, বেশির ভাগ মাঠের বীজতলাই বিবর্ণ রূপ ধারণ করেছে। কোথাও হলুদ, কোথাও কালচে এবং লাল বর্ণ ধারণ করেছে চারা।

    প্রায় এক সপ্তাহ ধরে কুড়িগ্রামের উলিপুর উপজেলায় সূর্যের দেখা মিলছে না। দিন-রাত থাকছে কুয়াশা। তাই এই উপজেলার বেশির ভাগ ধান চাষির কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়েছে।

    উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা, কৃষিবিদ মোশারফ হোসেন জানান, ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কম তাপমাত্রা বীজতলার জন্য ক্ষতিকর। আমরা কৃষকদের বীজতলা পলিথিনে ঢেকে দেওয়া, পানিতে ডুবিয়ে রাখা, সালফারযুক্ত ওষুধ ছিটানো, জিপসাম ও ইউরিয়া সার ব্যবহারের পরামর্শ দিচ্ছি।

    এদিকে, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় শুকনা বীজতলা করতে প্রতিবছর কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে জানানো হয়েছে, এবারের মৌসুমে উপজেলায় মোট এক হাজার ৫২০ হেক্টর জমিতে নানা জাতের বোরো ধানের বীজতলা করা হয়েছে। এর মধ্যে সাত হেক্টর জমিতে শুকনা বীজতলা করা হয়েছে।

    উল্লাপাড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ সুবর্ণা ইয়াসমিন সুমী বলেন, শুকনা বীজতলায় বীজ ধান মাটিতে ফেলার পর থেকে জমিতে লাগানোর আগে চারা তোলা অবধি পুরো বীজতলা পলিথিনে ঢেকে রাখতে হয়। শুকনা বীজতলায় বীজ ধান থেকে খুবই ভালো হারে চারা বের হয়ে থাকে। এ ছাড়া ঘন কুয়াশা ও শীতজনিত রোগ থেকে বীজতলার চারা পুরোপুরি রক্ষা পায়।

    গাইবান্ধার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, চারদিকের বীজতলাগুলোর বিবর্ণ চিত্র। কৃষকদের স্বপ্নের এই চারা বাঁচাতে নানাভাবে চেষ্টা করছেন তারা।

    গত ১০ দিন ধরে গাইবান্ধা জেলাজুড়ে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। এরই মধ্যে কৃষিমাঠে বোরো বীজতলার চারা সবুজ থেকে ক্রমশ হলদে রঙসহ শুকিয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। ফলে এসব বীজতলা রক্ষায় চরম দুশ্চিন্তায় পড়ছেন কৃষক।

    জেলা কৃষি বিভাগ সুত্রে জানা যায়, শষ্য ভান্ডার হিসেবে পরিচিত গাইবান্ধা জেলার অধিকাংশ মানুষ কৃষি ফসলের ওপর নির্ভশীল। এসবের মধ্যে তাদের প্রধান ফসল ইরি-বোরো ধান। এ দিয়ে জীবিকা নির্বাহের স্বপ্ন দেখেন তারা। এবারও তা ব্যর্তয় ঘটেনি। চলতি মৌসুমে ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৬৫ হেক্টর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর মধ্যে ১ হেক্টর জমিতে সমলয় চাষাবাদ করা হবে।

    এসব জমির চারা চাহিদা পূরণে বীজতলা করা হয়েছে ৬ হাজার ৫৬৫ হেক্টর। কৃষকের স্বপ্নের এই বীজতলা থেকে ইতোমেধ্য গঁজিয়ে উঠছে ধানগাছ। এসব চারা উঠিয়ে লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হওয়ার কথা।

    স্থায়ী শৈত্যপ্রবাহের কারণে কৃষকের অন্যান্য ফসল ক্ষেতসহ বোরো বীজতলায় নানা রোগবালাই দেখা দিয়েছে। টানা কুয়াশার দাপটে চারা পোড়া বা ঝলসানো রোগের দিকে যাচ্ছে বলে জানান তারা।

    রাঙ্গা মিয়া নামের এক কৃষক জানান, দেড় একর জমিতে বোরো ধান আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে মাঠে বীজ বপণ করেছেন। এসব বীজ গজিয়ে ওঠার পর ভালোমানের চারা উৎপাদনের সম্ভাবনা দেখা দেয়।

    এরই মধ্যে প্রচন্ড শীতের কুয়াশায় বীজতলায় সবুজ রঙ থেকে হদলদে রঙে পরিণত হচ্ছে। সেই সাথে গাছগুলো শুকিয়ে যাচ্ছে। এ নিয়ে কৃষি বিভাগের লোকজনকে জানানো হলেও কেউ পরামর্শ দিতে আসেনি। ওইসব বীজতলা নষ্ট হলে কীভাবে লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে সেই চিন্তায় ভুগছে এই কৃষক।

    উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া বলেন, শীতের কুয়াশার সময় বীজতলায় পানি ধরে রাখাসহ পলিথিনের ছাউনি দিয়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত ঢেকে রাখতে হবে। আর বীজতলার পানি সকালে বের করে দিয়ে আবার নতুন পানি দেওয়া আবশ্যক। সেই সাথে দৈনন্দিন সকালে রশি টেনে চারা থেকে কুয়াশার শিশির ঝরে ফেলা জরুরি।

    এ বিষয়ে গাইবান্ধা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক খোরশেদ আলম বলেন, চলতি মৌসুমের লক্ষ্যমাত্রা থেকে ইতোমধ্যে সাড়ে ৫ হাজার হেক্টর অর্জন হয়েছে। সেই সাথে শৈত্যপ্রবাহে যেন বীজতলা নষ্ট না হয় সে ব্যাপারে কৃষকদের পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

    এদিকে, মেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে কথা হয় কৃষকদের সঙ্গে। তেরাইল গ্রামের কৃষক জাকির হোসেন বলেন, ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে সূর্যের আলো না পাওয়ার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।

    তেরাই গ্রামের আরেক ধানচাষি আজগর আলি বলেন, চারাগুলো সামান্য বড় হয়েছিল। এরই মধ্যে ঘন কুয়াশা ও তীব্র শীতে হলুদ হয়ে যাচ্ছে। দ্রুত ঘন কুয়াশা কেটে না গেলে চারার ব্যাপক ক্ষতি হয়ে যাবে। তখন চারা কিনে জমিতে লাগাতে গেলে খরচ অনেক বেড়ে যাবে।

    চাষি মো. মজনুল হক বলেন, ‘এক কাঠা ধানের বীজতলা তৈরি করতে ২ হাজার ৫০০ টাকা খরচ হয়। যে কুয়াশা আর শীত পড়ছে তাতে চারা নষ্ট হয়ে গেলে চারার দাম অনেক বেড়ে যাবে। কৃষি অফিসের পরামর্শ পেলে আমরা এই সমস্যা কাটিয়ে উঠতে পারব।’

    বামন্দী মাঠের মো. সোজা আলী বলেন, ঘন কুয়াশার কারণে চারা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। কীটনাশক স্প্রে করছি তারপরও যদি নষ্ট হয়ে যায় তাহলে চারা কিনে ধান লাগাতে গেলে খরচ আরও বেড়ে যাবে। এমনিতেই সবকিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। আর ঘন কুয়াশার কারণে সরিষা ও গমের ক্ষতি হচ্ছে।

    গাংনী উপজেলা কৃষি অফিস সূত্র জানায়, চলতি মৌসুমে উপজেলায় বোরোর বীজতলা ৪ শ ৭ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে উফশী ৩ শ ৫৭ হেক্টর আর হাইব্রিড ৫০ হেক্টর। বোরোর বীজ জমিতে লাগানো হলে মোট রবি ফসল হবে ২৭ হাজার ১ শ ১৪ হেক্টর। অতিরিক্ত কুয়াশার কারণে কিছু বীজতলার চারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ প্রদান করা হচ্ছে।

    ৮টি খাবারে ৬০ বছরের বৃদ্ধারও দৈহিক শক্তি ফিরে আসবে

    গাংনী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ইমরান হোসেন বলেন, শৈত্যপ্রবাহের সময় স্বচ্ছ পলিথিন দিয়ে বীজতলা ঢেকে দিতে হবে। চারার মাথায় জমে থাকা শিশির ঝরিয়ে দিতে হবে। তাহলে বোরোর চারায় কোনো ক্ষতি হবে না। সরিষার কিছুটা ক্ষতি হতে পারে। তবে কৃষি অফিস থেকে চাষিদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। তা ছাড়া অন্য কোনো ফসলের ক্ষতি হবে না।

    জুমবাংলা নিউজ সবার আগে পেতে Follow করুন জুমবাংলা গুগল নিউজ, জুমবাংলা টুইটার , জুমবাংলা ফেসবুক, জুমবাংলা টেলিগ্রাম এবং সাবস্ক্রাইব করুন জুমবাংলা ইউটিউব চ্যানেলে।
    কুয়াশায় কৃষক ঘন দুশ্চিন্তায় নিয়ে, বিভাগীয় বীজতলা বোরোর বোরোর বীজতলা রাজশাহী সংবাদ
    Related Posts
    গণপিটুনি

    পিরোজপুরে সাঈদীর রায়ে মিষ্টি বিতরণকারী আ’লীগ নেতাকে মিষ্টি খাইয়ে গণপিটুনি

    August 17, 2025
    তিস্তা নদীতে পানি কমলেও

    তিস্তা নদীতে পানি কমলেও ভাঙনে বিলীন ৩৩ বাড়ি, ক্ষতির বোঝা কৃষকের কাঁধে

    August 17, 2025
    বার্মিজ

    কক্সবাজারে বসতবাড়ির আমগাছে মিললো ১০ ফুটের বার্মিজ অজগর

    August 17, 2025
    সর্বশেষ খবর
    Kinetic DX Electric Scooter

    Kinetic DX Electric Scoooter Revives 90s Charm with 116km Range: Price & Features

    ইনস্টাগ্রাম

    টিকটকের মত রিল রিপোস্ট করা যাবে ইনস্টাগ্রামে

    গণপিটুনি

    পিরোজপুরে সাঈদীর রায়ে মিষ্টি বিতরণকারী আ’লীগ নেতাকে মিষ্টি খাইয়ে গণপিটুনি

    Meta AI child safety

    Senate Probe Targets Meta AI Chatbots Over Disturbing Child Safety Failures

    East of Wall

    East of Wall: Sundance Audience Award Winner Captivates with Real Ranch Drama

    অসমাপ্ত আত্মজীবনী

    ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ বইতে টাকা-ফ্ল্যাট দেওয়ার ঘটনা তদন্তের নির্দেশ

    লঘুচাপ

    আগামী ১২ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে

    কঙ্গনা

    ডেটিং অ্যাপে আমার ভরসা নেই, এটা সমাজের নর্দমার মতো: কঙ্গনা

    Weapons box office

    Weapons Box Office: Horror Hit Holds Strong Against Nobody 2 and Freakier Friday

    Samsung US investment

    Samsung U.S. Chip Investment Hits $50B After Tesla, Apple Deals

    • About Us
    • Contact Us
    • Career
    • Advertise
    • DMCA
    • Privacy Policy
    • Feed
    • Banglanews
    © 2025 ZoomBangla News - Powered by ZoomBangla

    Type above and press Enter to search. Press Esc to cancel.