ঘরোয়া উপায়ে ব্রণমুক্ত ত্বক পেতে যা করবেন

ব্রণমুক্ত

লাইফস্টাইল ডেস্ক : ব্রণ ত্বকের আকর্ষণ নষ্ট করে দেয়। সেই সঙ্গে আপনার সৌন্দর্য্যও মলিন করে বিরক্তিকর ব্রণ। শুধু মেয়েদের মধ্যে ব্রণর সমস্যা নয়, ছেলেরাও কিন্তু এই সমস্যার বাইরে নন। ব্রণ কমাতে চেষ্টার খামতি রাখেন না কেউই। কিন্তু সবার আগে খুঁজে বের করা প্রয়োজন, ব্রণ কেন হচ্ছে। ঠিক কী কী কারণে ব্রণ হতে পারে? চলুন তবে জেনে নেয়া যাক সে সম্পর্কে-

ব্রণমুক্ত

তৈলাক্ত ত্বকের ব্রণ হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। ত্বকের ধরণ তৈলাক্ত হলে প্রসাধনী ব্যবহারের আগে অন্তত দুইবার ভেবে নেয়া দরকার। তেলের পরিমাণ কম এমন প্রসাধনী বেছে বেছে ব্যবহার করবেন। তা হলে ব্রণের সমস্যা কিছুটা হলেও প্রতিরোধ করা সম্ভব।

ত্বকের মৃত চামড়া দূর করতে এক্সফোলিয়েশন জরুরি। তবে অতিরিক্ত নয়। বেশি স্ক্রাবার ব্যবহার করা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। ব্রণেরও কারণ। বাজারচলতি স্ক্রাবারে রাসায়নিক উপাদান থাকে। সেগুলো ব্যবহার করলে হতে পারে ব্রণ। তবে ঘরোয়া পদ্ধতিতে বানানো স্ক্রাবার ব্যবহার করতে পারেন।

সঠিক পদ্ধতিতে মেকআপ না তোলা ব্রণ হওয়ার অন্যতম একটি কারণ। মেকআপে ব্যবহৃত প্রসাধনী দীর্ঘক্ষণ ধরে ত্বকে থাকা ঠিক নয়। এর থেকেই র‌্যাশ, ব্রণের মতো যাবতীয় সমস্যা দেখা দেয়।

ঘরোয়া উপায়ে ত্বকের যত্ন

তুলসি পাতার রস
ব্রণের জন্য তুলসি পাতার রস খুব উপকারী। কারণ তুলসি পাতায় আছে আয়ূরবেদিক গুণ। শুধুমাত্র তুলসি পাতার রস ব্রণ আক্রান্ত অংশে লাগিয়ে রেখে শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এরপর কুসুম গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলতে হবে।

শশার রস
শশার রস তৈলাক্ততা দূর করতে খুবই কার্যকর। প্রতিদিন বাইরে থেকে এসে শশার রস দিয়ে মুখ পরিষ্কার করতে পারেন। কিংবা আইস কিউব করে রেখেও ইউজ করতে পারেন, এতে ওপেন পোরসের প্রবলেমও সল্ভ হবে অনেকটা।

পাহাড়ে হলুদ চাষের সমারোহ

ডিমের সাদা অংশ
রাতে ঘুমানোর আগে ডিমের সাদা অংশ ব্রণ আক্রান্ত জায়গায় ম্যাসেজ করে সারারাত রাখতে পারেন। এটি আপনার ত্বকের খসখসে ভাব দূর করে। সবচেয়ে ভালো হয় যদি এর সঙ্গে লেবুর রস যোগ করা যায়। আপনি এটি আধ ঘণ্টা পর ধুয়ে ফেলতে পারেন।